মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
ঈদ হয়েছে চার দিন হলো। তবে সেই ঈদের আনন্দ স্পর্শ করেনি এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের জিম্মি নাবিকদের ঘরে। জিম্মি হওয়া নাবিকদের পরিবারের দিন কাটছিল অনেক শঙ্কা নিয়ে। তবে নববর্ষের প্রথম দিনে কেটেছে সেই শঙ্কা।
৩২ দিন জিম্মি থাকার পর অবশেষে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছ থেকে মুক্ত হয়েছে ‘এমভি আবদুল্লাহ’ জাহাজের ২৩ নাবিক। জিম্মি থেকে মুক্ত হওয়ায় এখন ঈদের আনন্দ বইছে মুক্ত হওয়া নাবিকদের ঘরে ঘরে।
এমভি আবদুল্লাহর ২৩ জন নাবিকের মধ্যে চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলার চারজন নাবিক ছিলেন। তাঁরা হলেন কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আমিন শরীফের ছেলে নূর উদ্দিন (জিএস), আনোয়ারা উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকার মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে মোহাম্মদ সামসুদ্দিন শিমুল (ওয়েলার), একই এলাকার গাজু মিয়ার ছেলে সাজ্জাদ হোসেন (এবি) এবং মোহাম্মদ আখতারের ছেলে আসিফুর রহমান (এবি)।
মোবাইল ফোনে ভিডিও কলে জাহাজটির ওয়েলার মোহাম্মদ সামসুদ্দিন শিমুলের সঙ্গে কথা বলছিলেন তাঁর বড় বোনের স্বামী মো. বদরুল হক।
বদরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামী ২০ এপ্রিল সকলে দুবাই পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সেখান থেকে আবারও কোনো জাহাজের মাধ্যমে তাদের চট্টগ্রামে আনা হবে, এতে সময় লাগবে আরও ২০-২৫ দিন। সবাই সুস্থ রয়েছে বলে আমাদের জানিয়েছে। ঈদের তিন দিন পর যেন আমাদের ঈদ এসেছে। সবাই অক্ষত অবস্থায় মুক্তি পেয়েছে—এই খবর শোনার পর ভালো লাগছে। খুবই আন্তরিক ছিল জাহাজ কর্তৃপক্ষ।’
মোহাম্মদ সামসুদ্দিন শিমুল ভিডিও কলে তাঁদের বলেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, দীর্ঘ ৩১ দিন পর জলদস্যুদের কাছ থেকে আমরা মুক্তি পেয়েছি। যেদিন জলদস্যুদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি, তখন মনে করেছি আর ফিরতে পারব না। জিম্মি হওয়ার পরে জলদস্যুরা অত্যাচার ও নির্যাতন না করলেও দুশ্চিন্তা হয়েছিল বেশি। আল্লাহর রহমত ও জাহাজ কর্তৃপক্ষের প্রচেষ্টায় মুক্তি পেয়েছি। এখন অপেক্ষা রয়েছি কখন বাড়ি যাব।’
আরও পড়ুন:
ঈদ হয়েছে চার দিন হলো। তবে সেই ঈদের আনন্দ স্পর্শ করেনি এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের জিম্মি নাবিকদের ঘরে। জিম্মি হওয়া নাবিকদের পরিবারের দিন কাটছিল অনেক শঙ্কা নিয়ে। তবে নববর্ষের প্রথম দিনে কেটেছে সেই শঙ্কা।
৩২ দিন জিম্মি থাকার পর অবশেষে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছ থেকে মুক্ত হয়েছে ‘এমভি আবদুল্লাহ’ জাহাজের ২৩ নাবিক। জিম্মি থেকে মুক্ত হওয়ায় এখন ঈদের আনন্দ বইছে মুক্ত হওয়া নাবিকদের ঘরে ঘরে।
এমভি আবদুল্লাহর ২৩ জন নাবিকের মধ্যে চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলার চারজন নাবিক ছিলেন। তাঁরা হলেন কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আমিন শরীফের ছেলে নূর উদ্দিন (জিএস), আনোয়ারা উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকার মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে মোহাম্মদ সামসুদ্দিন শিমুল (ওয়েলার), একই এলাকার গাজু মিয়ার ছেলে সাজ্জাদ হোসেন (এবি) এবং মোহাম্মদ আখতারের ছেলে আসিফুর রহমান (এবি)।
মোবাইল ফোনে ভিডিও কলে জাহাজটির ওয়েলার মোহাম্মদ সামসুদ্দিন শিমুলের সঙ্গে কথা বলছিলেন তাঁর বড় বোনের স্বামী মো. বদরুল হক।
বদরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামী ২০ এপ্রিল সকলে দুবাই পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সেখান থেকে আবারও কোনো জাহাজের মাধ্যমে তাদের চট্টগ্রামে আনা হবে, এতে সময় লাগবে আরও ২০-২৫ দিন। সবাই সুস্থ রয়েছে বলে আমাদের জানিয়েছে। ঈদের তিন দিন পর যেন আমাদের ঈদ এসেছে। সবাই অক্ষত অবস্থায় মুক্তি পেয়েছে—এই খবর শোনার পর ভালো লাগছে। খুবই আন্তরিক ছিল জাহাজ কর্তৃপক্ষ।’
মোহাম্মদ সামসুদ্দিন শিমুল ভিডিও কলে তাঁদের বলেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, দীর্ঘ ৩১ দিন পর জলদস্যুদের কাছ থেকে আমরা মুক্তি পেয়েছি। যেদিন জলদস্যুদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি, তখন মনে করেছি আর ফিরতে পারব না। জিম্মি হওয়ার পরে জলদস্যুরা অত্যাচার ও নির্যাতন না করলেও দুশ্চিন্তা হয়েছিল বেশি। আল্লাহর রহমত ও জাহাজ কর্তৃপক্ষের প্রচেষ্টায় মুক্তি পেয়েছি। এখন অপেক্ষা রয়েছি কখন বাড়ি যাব।’
আরও পড়ুন:
বগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
৭ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
২৩ মিনিট আগেভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগে