শিপ্ত বড়ুয়া, রামু (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের রামুতে বড় বড় গাছ কেটে ৫টি পাহাড় আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলার দক্ষিণ বন বিভাগের অধীন রাজারকুল রেঞ্জের ভগবান টিলার আশপাশের আনুমানিক ১০০ একরের বেশি এলাকার পাহাড়ে এই আগুন দেওয়া হয়। এতে পুড়ে গেছে অনেক গাছে। আবাস নষ্ট হয়েছে অনেক পশু পাখির। স্থানীয়দের অভিযোগ প্রায় এক মাস ধরে, নিলামে বড় বড় গাছগুলো কেটে পাহাড়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন রাজারকুল রেঞ্জের বন কর্মকর্তারা। এসব পাহাড়ে সুফল প্রকল্পের অধীনে মুজিব বর্ষের বাগান করা হবে বলে নিশ্চিত করলেও কারা আগুন দিয়েছেন তা নিয়ে বন কর্মকর্তারা দেননি কোনো সদুত্তর।
গাছ কাঁটা ও পাহাড়ের আগুন লাগানোর বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে রাজারকুল রেঞ্জের কর্মকর্তা নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকার লোকজন বলেছে আমরা করছি? তাইলে কি কারণে আগুন লাগাইছি তাও এলাকার লোকজনের কাছে জিজ্ঞেস করেন। আমি এসবের কিছু জানি না, স্থানীয় বিট কর্মকর্তা এসব জানেন।’
রাজারকুলের বিট কর্মকর্তা জহিরুল আলম বলেন, এসব পাহাড়ে এখন সুফল প্রকল্পের অধীন মুজিব বর্ষের বাগান করা হবে। তবে কে বা কারা পাহাড়ে আগুন লাগিয়েছে তা জানি না। বিড়ির আগুন থেকে কাঁটা গাছের ডালপালাতেও আগুন লাগতে পারে।’
আজ শনিবার সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গেলে দেখা যায় প্রায় বিশ জন শ্রমিক পাহাড়ের গাছ কাটছেন। এ সময় কথা হয় স্থানীয়দের সঙ্গে।
সাইফুল নামের রাজারকুলের এক বাসিন্দা বলেন, ‘এই রেঞ্জের বন কর্মকর্তারা নিলামে দিয়ে গাছগুলো কেটে পাহাড়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘গাছ কাঁটা বা পাহাড়ে আগুন ধরানো তো দূরের কথা, স্থানীয়রা এখানে কোনো কিছু নিয়েই কথাই বলতে পারেন না। রাজারকুল রেঞ্জের কর্মকর্তারা শ্রমিক দিয়ে গত এক মাস ধরে গাছ কাটছেন। এরপর পাহাড়ে আগুন দিয়েছেন।’
জেলা গ্রিন এনভায়রনমেন্ট মুভমেন্টের সাধারণ সম্পাদক কায়সার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছ কেটে আগুন দেওয়া হচ্ছে মূলত পাহাড় দখলের জন্য। এখানে এভাবে গাছ কেটে পাহাড়ে আগুন লাগাতে এর আগে আর দেখিনি। এই সব পাহাড়গুলোতে কত বিপন্ন জীবজন্তু ছিল। সব মারা পড়েছে। সরকারি টাকা মেরে দিতেই পাহাড়ে আগুন দেওয়া হয়েছে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পাহাড়ের গাছ কাঁটা ও আগুন লাগানোর বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
কক্সবাজারের রামুতে বড় বড় গাছ কেটে ৫টি পাহাড় আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলার দক্ষিণ বন বিভাগের অধীন রাজারকুল রেঞ্জের ভগবান টিলার আশপাশের আনুমানিক ১০০ একরের বেশি এলাকার পাহাড়ে এই আগুন দেওয়া হয়। এতে পুড়ে গেছে অনেক গাছে। আবাস নষ্ট হয়েছে অনেক পশু পাখির। স্থানীয়দের অভিযোগ প্রায় এক মাস ধরে, নিলামে বড় বড় গাছগুলো কেটে পাহাড়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন রাজারকুল রেঞ্জের বন কর্মকর্তারা। এসব পাহাড়ে সুফল প্রকল্পের অধীনে মুজিব বর্ষের বাগান করা হবে বলে নিশ্চিত করলেও কারা আগুন দিয়েছেন তা নিয়ে বন কর্মকর্তারা দেননি কোনো সদুত্তর।
গাছ কাঁটা ও পাহাড়ের আগুন লাগানোর বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে রাজারকুল রেঞ্জের কর্মকর্তা নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকার লোকজন বলেছে আমরা করছি? তাইলে কি কারণে আগুন লাগাইছি তাও এলাকার লোকজনের কাছে জিজ্ঞেস করেন। আমি এসবের কিছু জানি না, স্থানীয় বিট কর্মকর্তা এসব জানেন।’
রাজারকুলের বিট কর্মকর্তা জহিরুল আলম বলেন, এসব পাহাড়ে এখন সুফল প্রকল্পের অধীন মুজিব বর্ষের বাগান করা হবে। তবে কে বা কারা পাহাড়ে আগুন লাগিয়েছে তা জানি না। বিড়ির আগুন থেকে কাঁটা গাছের ডালপালাতেও আগুন লাগতে পারে।’
আজ শনিবার সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গেলে দেখা যায় প্রায় বিশ জন শ্রমিক পাহাড়ের গাছ কাটছেন। এ সময় কথা হয় স্থানীয়দের সঙ্গে।
সাইফুল নামের রাজারকুলের এক বাসিন্দা বলেন, ‘এই রেঞ্জের বন কর্মকর্তারা নিলামে দিয়ে গাছগুলো কেটে পাহাড়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘গাছ কাঁটা বা পাহাড়ে আগুন ধরানো তো দূরের কথা, স্থানীয়রা এখানে কোনো কিছু নিয়েই কথাই বলতে পারেন না। রাজারকুল রেঞ্জের কর্মকর্তারা শ্রমিক দিয়ে গত এক মাস ধরে গাছ কাটছেন। এরপর পাহাড়ে আগুন দিয়েছেন।’
জেলা গ্রিন এনভায়রনমেন্ট মুভমেন্টের সাধারণ সম্পাদক কায়সার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছ কেটে আগুন দেওয়া হচ্ছে মূলত পাহাড় দখলের জন্য। এখানে এভাবে গাছ কেটে পাহাড়ে আগুন লাগাতে এর আগে আর দেখিনি। এই সব পাহাড়গুলোতে কত বিপন্ন জীবজন্তু ছিল। সব মারা পড়েছে। সরকারি টাকা মেরে দিতেই পাহাড়ে আগুন দেওয়া হয়েছে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পাহাড়ের গাছ কাঁটা ও আগুন লাগানোর বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে