নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মৃত্যু যে তাঁর অবধারিত ছিল তা জানতেন ফাহমিদা কামাল। কারণ চিকিৎসকেরা জানিয়ে দিয়েছিলেন, তাঁর বাঁচার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু তারপরও প্রেমিক মাহমুদুল হাসান বিয়ে করার পর নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলেন ফাহমিদা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন সাকী নাতনি ফাহমিদা মৃত্যুতে বলেন, ‘মাহমুদুল বিয়ে করাতে অনেকটা সুস্থ হয়েছিল ফাহমিদা। বিয়ের পর নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিল। কিন্তু আমাদের ফাহমিদা এখন আর নেই।’
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ১০ দিন আগে চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে বিয়ে হয় ফাহমিদার। সেদিন ফাহমিদা একদিনের জন্য পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেন। অসুস্থ হওয়ার আগের দিনগুলির মতোই সেদিন মুখে হাসি লেপ্টে ছিল। যে ফাহমিদা বিছানা ছেড়ে উঠতে পারতেন না, সেই তিনিই ওই দিন বিছানা থেকে উঠে বেনারসি শাড়ি পরেছেন। হাতে চুড়ি, গলায় অলংকার সাজে নতুন বউ সেজেছেন। আবার বরকে রিং পড়িয়ে দিয়ে অদল-বদল করেছেন গলার মালাও।
ফাহমিদার বর মাহমুদুল হাসান নর্থ সাউথ থেকে এমবিএ করেছেন। আর চট্টগ্রাম নগরের দক্ষিণ বাকলিয়াতে জন্ম নেওয়া ফাহমিদা কামাল আইইউবি থেকে বিবিএ ও এমবিএ শেষ করেছেন। তাঁদের মধ্যে অনেক দিনের পরিচয়। এক সময় তাদের মধ্যে গড়ে উঠে সখ্যতা। দুজন দুজনকে অনেক বেশি ভালোবাসত। সেই ভালোবাসা থেকে ঘর বাঁধার স্বপ্ন ছিল দুজনে। কিন্তু হঠাৎ ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ধরা পড়ে ফাহমিদার শরীরে দানা বেঁধেছে রেক্টাম ক্যানসার। সঙ্গে সঙ্গে ফাহমিদাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা এভারকেয়ার এবং পরবর্তীতে ভারতের টাটা মেমোরিয়াল হসপিটালে নেওয়া হয়। সেখানে দীর্ঘ এক বছর চিকিৎসা চলে।
ফাহমিদার ক্যানসার শেষ পর্যায়ে থাকায় চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন, ফাহমিদার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই। পরে পরিবার ফাহমিদাকে দেশে নিয়ে আসেন। গত ১ মার্চ ভর্তি করান চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে। সেখানে ডা. সাজ্জাদ বিন ইউসুফের তত্ত্বাবধানে ছিলেন তিনি।
মেডিকেল সেন্টারে ৯ দিন ছিলেন ফাহমিদা। গত ৯ মার্চ প্রেমিক মাহমুদুল পরিবারের সম্মতিতে ফাহমিদাকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ১৩ মার্চ ফাহমিদা হাসপাতালে থাকতে না চাইলে ১৪ মার্চ রাতে হাসপাতাল থেকে দক্ষিণ বাকলিয়ায় তাঁর বাসায় নেওয়া হলেও একদিন পর ফের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে আজ সোমবার সকালে মৃত্যু হয় ফাহমিদার।
ফাহমিদার মরদেহ চট্টগ্রামের দক্ষিণ বাকলিয়ায় নিজ বাড়িতে নেওয়া হয়েছে। বিকেলে বাদ আসর তাঁর জানাজা হবে। পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
মৃত্যু যে তাঁর অবধারিত ছিল তা জানতেন ফাহমিদা কামাল। কারণ চিকিৎসকেরা জানিয়ে দিয়েছিলেন, তাঁর বাঁচার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু তারপরও প্রেমিক মাহমুদুল হাসান বিয়ে করার পর নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলেন ফাহমিদা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন সাকী নাতনি ফাহমিদা মৃত্যুতে বলেন, ‘মাহমুদুল বিয়ে করাতে অনেকটা সুস্থ হয়েছিল ফাহমিদা। বিয়ের পর নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিল। কিন্তু আমাদের ফাহমিদা এখন আর নেই।’
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ১০ দিন আগে চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে বিয়ে হয় ফাহমিদার। সেদিন ফাহমিদা একদিনের জন্য পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেন। অসুস্থ হওয়ার আগের দিনগুলির মতোই সেদিন মুখে হাসি লেপ্টে ছিল। যে ফাহমিদা বিছানা ছেড়ে উঠতে পারতেন না, সেই তিনিই ওই দিন বিছানা থেকে উঠে বেনারসি শাড়ি পরেছেন। হাতে চুড়ি, গলায় অলংকার সাজে নতুন বউ সেজেছেন। আবার বরকে রিং পড়িয়ে দিয়ে অদল-বদল করেছেন গলার মালাও।
ফাহমিদার বর মাহমুদুল হাসান নর্থ সাউথ থেকে এমবিএ করেছেন। আর চট্টগ্রাম নগরের দক্ষিণ বাকলিয়াতে জন্ম নেওয়া ফাহমিদা কামাল আইইউবি থেকে বিবিএ ও এমবিএ শেষ করেছেন। তাঁদের মধ্যে অনেক দিনের পরিচয়। এক সময় তাদের মধ্যে গড়ে উঠে সখ্যতা। দুজন দুজনকে অনেক বেশি ভালোবাসত। সেই ভালোবাসা থেকে ঘর বাঁধার স্বপ্ন ছিল দুজনে। কিন্তু হঠাৎ ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ধরা পড়ে ফাহমিদার শরীরে দানা বেঁধেছে রেক্টাম ক্যানসার। সঙ্গে সঙ্গে ফাহমিদাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা এভারকেয়ার এবং পরবর্তীতে ভারতের টাটা মেমোরিয়াল হসপিটালে নেওয়া হয়। সেখানে দীর্ঘ এক বছর চিকিৎসা চলে।
ফাহমিদার ক্যানসার শেষ পর্যায়ে থাকায় চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন, ফাহমিদার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই। পরে পরিবার ফাহমিদাকে দেশে নিয়ে আসেন। গত ১ মার্চ ভর্তি করান চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে। সেখানে ডা. সাজ্জাদ বিন ইউসুফের তত্ত্বাবধানে ছিলেন তিনি।
মেডিকেল সেন্টারে ৯ দিন ছিলেন ফাহমিদা। গত ৯ মার্চ প্রেমিক মাহমুদুল পরিবারের সম্মতিতে ফাহমিদাকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ১৩ মার্চ ফাহমিদা হাসপাতালে থাকতে না চাইলে ১৪ মার্চ রাতে হাসপাতাল থেকে দক্ষিণ বাকলিয়ায় তাঁর বাসায় নেওয়া হলেও একদিন পর ফের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে আজ সোমবার সকালে মৃত্যু হয় ফাহমিদার।
ফাহমিদার মরদেহ চট্টগ্রামের দক্ষিণ বাকলিয়ায় নিজ বাড়িতে নেওয়া হয়েছে। বিকেলে বাদ আসর তাঁর জানাজা হবে। পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৪ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩০ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে