চবি প্রতিনিধি
শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আগামীকাল বুধবার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইশতেহার থেকে শুরু করে প্রচার—সবখানে প্রার্থীরা ছিলেন সরব। তবে শেষ মুহূর্তে প্রকাশ্যে এল ছাত্রদলের অন্তর্কোন্দল।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ৯০৮ জন প্রার্থী এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৪১৫ জন, হল ও একটি হোস্টেল সংসদে ৪৯৩ জন। কেন্দ্রীয় সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৮ জন নারী প্রার্থী ও ৩৬৭ জন পুরুষ প্রার্থী। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ২৭ হাজার ৫১৭ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ১৬ হাজার ৮৪ জন এবং ছাত্রী ভোটার ১১ হাজার ৪৩৪ জন।
আগামীকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি ভবনের ৬০টি কক্ষে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত হবে ভোট গ্রহণ। শহরে অবস্থানরত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন, এ জন্য শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ১৫টি বাসের ব্যবস্থা ও শাটল ট্রেনের ২টি শিডিউল বাড়ানো হয়েছে। চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হবে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের অডিটরিয়ামে।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণ হবে ওএমআর পদ্ধতিতে। ৬০টি কক্ষের প্রতিটিতে গড়ে ৪০০-৫০০ শিক্ষার্থী ভোট দেবেন। একজন শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয় সংসদের ২৬টি ও হল সংসদের ১৪টি, মোট ৪০টি ভোট দেবেন। আজ মঙ্গলবার থেকে শিক্ষার্থী ছাড়া বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন না।
কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী প্রস্তুত থাকবে, যারা প্রয়োজনে তিন মিনিটের মধ্যে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বাহিনী, বিএনসিসি ও রোভার স্কাউট সদস্যরাও দায়িত্বে থাকবেন। আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি প্রবেশপথে প্রতিদিন টহল দিচ্ছে দুটি করে টহল টিম। বহিরাগতদের প্রবেশেও কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে আইডি কার্ড বহন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পুলিশ, বিজিবি, এপিবিএন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম যৌথভাবে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে কাজ করবে।
গতকাল সোমবার শেষ দিনের মতো সকাল থেকেই ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট, শহীদ মিনার, আবাসিক হলসহ বিভিন্ন স্থানে প্রচারণা চালিয়েছে ছাত্রশিবির-ছাত্রদলসহ অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সংশ্লিষ্টদের মতে, ছাত্রশিবির-ছাত্রদলের মধ্যেই হবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এ ছাড়া অন্যান্য প্যানেল ও প্রার্থীও নির্বাচনে ভালো করতে পারেন। তবে, প্রচারণা অনুযায়ী এই দুটি বৃহৎ সংগঠনই এগিয়ে।
এবারের নির্বাচন প্রসঙ্গে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহিম হোসেন রনি বলেন, ‘এখানে বিভিন্ন মত, পথ ও চিন্তার শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের সকলের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। আমি নির্বাচিত হলে একটি স্বাস্থ্যসম্মত ও শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে কাজ করব। শিক্ষার্থীদের ভোটের আমানত রক্ষা করব।’
আর ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, ‘আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের ব্যবস্থা করতে চাই। ভর্তির প্রথম দিন থেকেই প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য একটি আসন ও একটি পড়ার টেবিল নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া, শাটল ট্রেনে বগি সংকট, পাওয়ার কার বিকল—এগুলোও সমাধান করতে হবে।’ শহর ও উপজেলা পর্যায়ে বাস সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
তবে ছাত্রদলের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল সাংগঠনিক দুর্বলতা। পূর্ণাঙ্গ কমিটি না থাকায় এবং সংগঠনের ভেতরে মতবিরোধ থাকার কারণে, অনেক প্রার্থী শিক্ষার্থীদের কাছে অপরিচিত।
ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
চাকসু নির্বাচনের ঠিক দুই দিন আগেই সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দায়িত্বে অবহেলার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের কারণে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি মামুন উর রশীদ মামুনকে। গত রোববার রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দায়িত্বে অবহেলার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ মামুন উর রশিদ মামুনকে সাংগঠনিক পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো। ছাত্রদলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের তাঁর সঙ্গে কোনোরূপ সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার জন্য নির্দেশনাও দেওয়া হলো।
শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আগামীকাল বুধবার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইশতেহার থেকে শুরু করে প্রচার—সবখানে প্রার্থীরা ছিলেন সরব। তবে শেষ মুহূর্তে প্রকাশ্যে এল ছাত্রদলের অন্তর্কোন্দল।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ৯০৮ জন প্রার্থী এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৪১৫ জন, হল ও একটি হোস্টেল সংসদে ৪৯৩ জন। কেন্দ্রীয় সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৮ জন নারী প্রার্থী ও ৩৬৭ জন পুরুষ প্রার্থী। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ২৭ হাজার ৫১৭ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ১৬ হাজার ৮৪ জন এবং ছাত্রী ভোটার ১১ হাজার ৪৩৪ জন।
আগামীকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি ভবনের ৬০টি কক্ষে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত হবে ভোট গ্রহণ। শহরে অবস্থানরত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন, এ জন্য শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ১৫টি বাসের ব্যবস্থা ও শাটল ট্রেনের ২টি শিডিউল বাড়ানো হয়েছে। চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হবে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের অডিটরিয়ামে।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণ হবে ওএমআর পদ্ধতিতে। ৬০টি কক্ষের প্রতিটিতে গড়ে ৪০০-৫০০ শিক্ষার্থী ভোট দেবেন। একজন শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয় সংসদের ২৬টি ও হল সংসদের ১৪টি, মোট ৪০টি ভোট দেবেন। আজ মঙ্গলবার থেকে শিক্ষার্থী ছাড়া বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন না।
কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী প্রস্তুত থাকবে, যারা প্রয়োজনে তিন মিনিটের মধ্যে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বাহিনী, বিএনসিসি ও রোভার স্কাউট সদস্যরাও দায়িত্বে থাকবেন। আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি প্রবেশপথে প্রতিদিন টহল দিচ্ছে দুটি করে টহল টিম। বহিরাগতদের প্রবেশেও কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে আইডি কার্ড বহন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পুলিশ, বিজিবি, এপিবিএন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম যৌথভাবে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে কাজ করবে।
গতকাল সোমবার শেষ দিনের মতো সকাল থেকেই ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট, শহীদ মিনার, আবাসিক হলসহ বিভিন্ন স্থানে প্রচারণা চালিয়েছে ছাত্রশিবির-ছাত্রদলসহ অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সংশ্লিষ্টদের মতে, ছাত্রশিবির-ছাত্রদলের মধ্যেই হবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এ ছাড়া অন্যান্য প্যানেল ও প্রার্থীও নির্বাচনে ভালো করতে পারেন। তবে, প্রচারণা অনুযায়ী এই দুটি বৃহৎ সংগঠনই এগিয়ে।
এবারের নির্বাচন প্রসঙ্গে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহিম হোসেন রনি বলেন, ‘এখানে বিভিন্ন মত, পথ ও চিন্তার শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের সকলের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। আমি নির্বাচিত হলে একটি স্বাস্থ্যসম্মত ও শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে কাজ করব। শিক্ষার্থীদের ভোটের আমানত রক্ষা করব।’
আর ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, ‘আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের ব্যবস্থা করতে চাই। ভর্তির প্রথম দিন থেকেই প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য একটি আসন ও একটি পড়ার টেবিল নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া, শাটল ট্রেনে বগি সংকট, পাওয়ার কার বিকল—এগুলোও সমাধান করতে হবে।’ শহর ও উপজেলা পর্যায়ে বাস সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
তবে ছাত্রদলের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল সাংগঠনিক দুর্বলতা। পূর্ণাঙ্গ কমিটি না থাকায় এবং সংগঠনের ভেতরে মতবিরোধ থাকার কারণে, অনেক প্রার্থী শিক্ষার্থীদের কাছে অপরিচিত।
ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
চাকসু নির্বাচনের ঠিক দুই দিন আগেই সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দায়িত্বে অবহেলার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের কারণে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি মামুন উর রশীদ মামুনকে। গত রোববার রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দায়িত্বে অবহেলার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ মামুন উর রশিদ মামুনকে সাংগঠনিক পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো। ছাত্রদলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের তাঁর সঙ্গে কোনোরূপ সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার জন্য নির্দেশনাও দেওয়া হলো।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে