নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। বাজেটের আকার ১ হাজার ৮৮৭ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর আন্দরকিল্লা এলাকায় চসিকের পুরোনো নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে সিটি মেয়র মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী এই বাজেট ঘোষণা করেন। মেয়র হিসেবে এটি তাঁর তৃতীয় বাজেট।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, বাজেট অধিবেশনে গত অর্থবছরের ১ হাজার ১৭৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার সংশোধিত বাজেটও উপস্থাপন করা হয়। গেল অর্থবছরে মোট ২ হাজার ১৬১ কোটি ২৭ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে বাজেট বাস্তবায়নের হার ছিল ৫৪ দশমিক ৪২ শতাংশ।
এবারের বাজেটে উন্নয়ন অনুদান ও গৃহকর আদায়কে আয়ের মূল খাত দেখানো হয়েছে। তবে গত অর্থ বছরের বাজেট ছিল অনুদান নির্ভর। এবারের বাজেটে নিজস্ব উৎসে সর্বোচ্চ আয় ধরা হয়েছে ৯৫০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এই বাজেটে তিন ধরনের কর বাবদ মোট আয় ধরা হয়েছে ৬৪০ কোটি ৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে বকেয়া কর ও অভিকর খাতে সর্বোচ্চ আয় ধরা হয়েছে ২২২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। হাল কর ও অভিকর খাতে ২২৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা এবং অন্যান্য কর বাবদ আয় ধরা হয়েছে ১৯৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
অন্যদিকে গত অর্থবছরে তিন ধরনের করে মোট আয় ধরা হয়েছিল ৫৮৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সংশোধিত বাজেটে এ তিন খাতে চসিকের আয় হয়েছে ৩৩১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে উন্নয়ন অনুদান খাতে ৮৯৪ কোটি টাকা আয় দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া অন্য উৎস থেকে ৩৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা আয় ধরা হয়। একই সঙ্গে উন্নয়ন খাতে সর্বোচ্চ ৯৪২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। গত অর্থবছরের বাজেটে উন্নয়ন খাতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ২৫৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বাজেট অধিবেশনে বাজেট বিবরণী উপস্থাপন করেন সিটি করপোরেশনের অর্থ ও সংস্থাপন বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মো. ইসমাইল। উপস্থিত ছিলেন চসিকের সচিব খালেদ মাহমুদ, ভারপ্রাপ্ত প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরগণ।
বাজেট অধিবেশনে চসিক মেয়র জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর ঠিকাদার ও অন্যান্য বকেয়া থোক বরাদ্দ খাতে ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকাসহ প্রায় ২০০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। ৭০ কোটি ২৭ লাখ টাকা আয়কর ও ৮৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূল্য সংযোজন কর সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে।
অধিবেশনে তথ্য প্রকাশ করে মেয়র বলেন, ‘চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বারইপাড়া খালের ৪ হাজার ৫০০ ফুট প্রতিরোধ দেয়াল নির্মাণ, ২ হাজার ৫০০ ফুট ড্রেন নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। চসিকের অধিকাংশ কার্যক্রম এখন অনলাইন ভিত্তিক করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে প্রশাসনিক সব কাজ ইলেকট্রনিক সিস্টেমের আওতায় আনা হবে। বর্তমানে চসিকের ২ লাখ ৬ হাজার ১৪৯টি হোল্ডিং আছে।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। বাজেটের আকার ১ হাজার ৮৮৭ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর আন্দরকিল্লা এলাকায় চসিকের পুরোনো নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে সিটি মেয়র মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী এই বাজেট ঘোষণা করেন। মেয়র হিসেবে এটি তাঁর তৃতীয় বাজেট।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, বাজেট অধিবেশনে গত অর্থবছরের ১ হাজার ১৭৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার সংশোধিত বাজেটও উপস্থাপন করা হয়। গেল অর্থবছরে মোট ২ হাজার ১৬১ কোটি ২৭ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে বাজেট বাস্তবায়নের হার ছিল ৫৪ দশমিক ৪২ শতাংশ।
এবারের বাজেটে উন্নয়ন অনুদান ও গৃহকর আদায়কে আয়ের মূল খাত দেখানো হয়েছে। তবে গত অর্থ বছরের বাজেট ছিল অনুদান নির্ভর। এবারের বাজেটে নিজস্ব উৎসে সর্বোচ্চ আয় ধরা হয়েছে ৯৫০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এই বাজেটে তিন ধরনের কর বাবদ মোট আয় ধরা হয়েছে ৬৪০ কোটি ৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে বকেয়া কর ও অভিকর খাতে সর্বোচ্চ আয় ধরা হয়েছে ২২২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। হাল কর ও অভিকর খাতে ২২৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা এবং অন্যান্য কর বাবদ আয় ধরা হয়েছে ১৯৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
অন্যদিকে গত অর্থবছরে তিন ধরনের করে মোট আয় ধরা হয়েছিল ৫৮৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সংশোধিত বাজেটে এ তিন খাতে চসিকের আয় হয়েছে ৩৩১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে উন্নয়ন অনুদান খাতে ৮৯৪ কোটি টাকা আয় দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া অন্য উৎস থেকে ৩৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা আয় ধরা হয়। একই সঙ্গে উন্নয়ন খাতে সর্বোচ্চ ৯৪২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। গত অর্থবছরের বাজেটে উন্নয়ন খাতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ২৫৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বাজেট অধিবেশনে বাজেট বিবরণী উপস্থাপন করেন সিটি করপোরেশনের অর্থ ও সংস্থাপন বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মো. ইসমাইল। উপস্থিত ছিলেন চসিকের সচিব খালেদ মাহমুদ, ভারপ্রাপ্ত প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরগণ।
বাজেট অধিবেশনে চসিক মেয়র জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর ঠিকাদার ও অন্যান্য বকেয়া থোক বরাদ্দ খাতে ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকাসহ প্রায় ২০০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। ৭০ কোটি ২৭ লাখ টাকা আয়কর ও ৮৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূল্য সংযোজন কর সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে।
অধিবেশনে তথ্য প্রকাশ করে মেয়র বলেন, ‘চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বারইপাড়া খালের ৪ হাজার ৫০০ ফুট প্রতিরোধ দেয়াল নির্মাণ, ২ হাজার ৫০০ ফুট ড্রেন নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। চসিকের অধিকাংশ কার্যক্রম এখন অনলাইন ভিত্তিক করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে প্রশাসনিক সব কাজ ইলেকট্রনিক সিস্টেমের আওতায় আনা হবে। বর্তমানে চসিকের ২ লাখ ৬ হাজার ১৪৯টি হোল্ডিং আছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১১ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে