নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম: টিকার দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার নিশ্চিয়তা দাবি এবং হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন প্রবাসীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় আগ্রাবাদে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ের সামনে শুরু হওয়া এ বিক্ষোভে হাজারের বেশি প্রবাসী অংশ নেন।
আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া মো. ইয়াছিন নামে এক প্রবাসী আজকের পত্রিকাকে বলেন, টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে এসে আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি। সরকারের প্রজ্ঞাপনে টিকা পাওয়ার অগ্রাধিকারের তালিকায় প্রবাসীরা তিন নম্বরে রয়েছে। কিন্তু আমরা এখনো টিকা পাইনি।
ইয়াছিন বলেন, গতকাল সোমবার আমরা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গেলে সেখান থেকে জানানো হয়, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি রপ্তানি অফিসে যাওয়ার জন্য। এখান থেকে রিপোর্ট পেলে তবেই টিকা দেয়া হবে। মঙ্গলবার সকালে আমরা সবাই এ কার্যালয়ে আসি। ওনার বলছেন, টিকার জন্য চেষ্টা চলছে, বিভিন্ন ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। এ ধরনের দায়সারা বক্তব্য দিচ্ছেন।’
সময়মতো টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে না পারলে শতশত প্রবাসীর বিদেশ যাত্রা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। অনেকের ফ্লাইট মিস হবে বলে জানান প্রবাসী ইয়াছিন।
তিনি বলেন, আমরা টিকার নিবন্ধনও করতে পারছি না। অ্যাপটি বর্তমানে বন্ধ। আইসিটি বিভাগ থেকে যদি অ্যাপ খুলে দেওয়া হয়, তাহলে আমরা টিকার নিবন্ধন করে ডোজ নিতে পারতাম।
কামাল নামে আরেক প্রবাসী বলেন, আমাদের দুটো ডোজ নিয়ে সার্টিফিকেটটা নিশ্চিত করতে হবে। তবেই বিদেশে যেতে পারব। তা না হলে ওনারা আমাদের অ্যালাউ করবে না। এ বিক্ষোভে অন্তত দুই হাজার প্রবাসী অংশ নিয়েছেন বলে জানান তিনি।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের উপ পরিচালক জহিরুল আলম মজুমদারের সেলফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি জবাব দেননি।
জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া না পাওয়ায় বিক্ষোভরত প্রবাসীরা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসকের বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম: টিকার দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার নিশ্চিয়তা দাবি এবং হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন প্রবাসীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় আগ্রাবাদে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ের সামনে শুরু হওয়া এ বিক্ষোভে হাজারের বেশি প্রবাসী অংশ নেন।
আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া মো. ইয়াছিন নামে এক প্রবাসী আজকের পত্রিকাকে বলেন, টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে এসে আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি। সরকারের প্রজ্ঞাপনে টিকা পাওয়ার অগ্রাধিকারের তালিকায় প্রবাসীরা তিন নম্বরে রয়েছে। কিন্তু আমরা এখনো টিকা পাইনি।
ইয়াছিন বলেন, গতকাল সোমবার আমরা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গেলে সেখান থেকে জানানো হয়, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি রপ্তানি অফিসে যাওয়ার জন্য। এখান থেকে রিপোর্ট পেলে তবেই টিকা দেয়া হবে। মঙ্গলবার সকালে আমরা সবাই এ কার্যালয়ে আসি। ওনার বলছেন, টিকার জন্য চেষ্টা চলছে, বিভিন্ন ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। এ ধরনের দায়সারা বক্তব্য দিচ্ছেন।’
সময়মতো টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে না পারলে শতশত প্রবাসীর বিদেশ যাত্রা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। অনেকের ফ্লাইট মিস হবে বলে জানান প্রবাসী ইয়াছিন।
তিনি বলেন, আমরা টিকার নিবন্ধনও করতে পারছি না। অ্যাপটি বর্তমানে বন্ধ। আইসিটি বিভাগ থেকে যদি অ্যাপ খুলে দেওয়া হয়, তাহলে আমরা টিকার নিবন্ধন করে ডোজ নিতে পারতাম।
কামাল নামে আরেক প্রবাসী বলেন, আমাদের দুটো ডোজ নিয়ে সার্টিফিকেটটা নিশ্চিত করতে হবে। তবেই বিদেশে যেতে পারব। তা না হলে ওনারা আমাদের অ্যালাউ করবে না। এ বিক্ষোভে অন্তত দুই হাজার প্রবাসী অংশ নিয়েছেন বলে জানান তিনি।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের উপ পরিচালক জহিরুল আলম মজুমদারের সেলফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি জবাব দেননি।
জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া না পাওয়ায় বিক্ষোভরত প্রবাসীরা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসকের বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে