নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (জাগৃক) ‘সাইট অ্যান্ড সার্ভিসেস আবাসিক প্লট উন্নয়ন’ শীর্ষক আবাসন প্রকল্পটির পরিবেশগত ছাড়পত্র বাতিল করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
আজ সোমবার অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রকল্পটির ছাড়পত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত মহাপরিচালক অনুমোদন করেন।
অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিবেশগত ছাড়পত্র) মাসুদ ইকবাল মো. শামীম স্বাক্ষরিত এক পত্রে আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। আবাসন প্রকল্পটির পরিচালকসহ বিভিন্ন দপ্তরে এর অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে গত ১৬ আগস্ট ‘৩৮ কোটিতে পাহাড় বিক্রির চেস্টায় ছিলেন হাছান মাহমুদ’ শিরোনামে দৈনিক আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছিল। সদ্য সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদের সুপারিশে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর এবার প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।
জানা গেছে, গত ১৩ আগস্ট জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ পাহাড় ও জলাশয়বেষ্টিত উল্লেখিত এলাকায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করলে পরিবেশগত ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিবকে চিঠি দেওয়া হয়।
গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের সদস্য বিজয় কুমার মন্ডল এ চিঠি দেন। চিঠিতে প্রকল্পটির প্রস্তাবিত ৯ একর জায়গায় পাহাড়, টিলা ও জলাভূমি ছাড়া সমতল জায়গা নেই বলে উল্লেখ করা হয়।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের আধা সরকারি সুপারিশের (ডিও লেটার) পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ প্রকল্পটি গ্রহণ করেছিল। প্রকল্প নেওয়া থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রে সাবেক এই মন্ত্রী প্রভাব খাটিয়েছেন বলে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযোগ।
প্রকল্প গ্রহণের সময় হাছান মাহমুদ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন। এ বছরের ৬ জুন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শর্ত সাপেক্ষে প্রকল্পটি অনুমোদন করেন। শর্তের মধ্যে ছিল পাহাড়ি ভূমি ও জলাশয়ের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা যাবে না।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (জাগৃক) ‘সাইট অ্যান্ড সার্ভিসেস আবাসিক প্লট উন্নয়ন’ শীর্ষক আবাসন প্রকল্পটির পরিবেশগত ছাড়পত্র বাতিল করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
আজ সোমবার অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রকল্পটির ছাড়পত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত মহাপরিচালক অনুমোদন করেন।
অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিবেশগত ছাড়পত্র) মাসুদ ইকবাল মো. শামীম স্বাক্ষরিত এক পত্রে আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। আবাসন প্রকল্পটির পরিচালকসহ বিভিন্ন দপ্তরে এর অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে গত ১৬ আগস্ট ‘৩৮ কোটিতে পাহাড় বিক্রির চেস্টায় ছিলেন হাছান মাহমুদ’ শিরোনামে দৈনিক আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছিল। সদ্য সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদের সুপারিশে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর এবার প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।
জানা গেছে, গত ১৩ আগস্ট জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ পাহাড় ও জলাশয়বেষ্টিত উল্লেখিত এলাকায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করলে পরিবেশগত ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিবকে চিঠি দেওয়া হয়।
গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের সদস্য বিজয় কুমার মন্ডল এ চিঠি দেন। চিঠিতে প্রকল্পটির প্রস্তাবিত ৯ একর জায়গায় পাহাড়, টিলা ও জলাভূমি ছাড়া সমতল জায়গা নেই বলে উল্লেখ করা হয়।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের আধা সরকারি সুপারিশের (ডিও লেটার) পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ প্রকল্পটি গ্রহণ করেছিল। প্রকল্প নেওয়া থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রে সাবেক এই মন্ত্রী প্রভাব খাটিয়েছেন বলে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযোগ।
প্রকল্প গ্রহণের সময় হাছান মাহমুদ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন। এ বছরের ৬ জুন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শর্ত সাপেক্ষে প্রকল্পটি অনুমোদন করেন। শর্তের মধ্যে ছিল পাহাড়ি ভূমি ও জলাশয়ের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা যাবে না।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৬ ঘণ্টা আগে