সুমন্ত চাকমা, জুরাছড়ি (রাঙামাটি)
রাঙামাটি জুরাছড়িতে খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসা বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। গতকাল রোববার সকালে স্বাস্থ্য বিভাগের ভেষজ বাগানে বানরটি ধরা পড়ে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. অনন্যা চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গতকাল সকাল ৯টায় স্বাস্থ্য বিভাগের ভেষজ বাগানে স্থানীয় বাসিন্দারা বানরটি দেখতে পান। এলাকার শিশু-কিশোরেরা একে ধরার চেষ্টা করে। পরে স্বাস্থ্য বিভাগের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) মো. কামরুজ্জামান জুয়েল বানরটি আটক করে নিজের কাছে রেখেছেন। লজ্জাবতী বানরটি ডান হাতে কিছুটা আঘাত পাওয়ায় চিকিৎসা দিচ্ছেন তিনি।
দক্ষিণ বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা গঙ্গা প্রসাদ বলেন, ‘ছবি দেখে নিশ্চিত হয়েছি এটি লজ্জাবতী বানর। লকডাউন চলার কারণে সেখানে যেতে সময় লাগবে। তারপরও দ্রুত হেফাজতে নিয়ে আসার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
বানরটি নিরাপদে আছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিতেন্দ্র কুমার নাথ। ডা. কামরুজ্জামান জুয়েল জানান, হালকা বাদামি রঙের পশমযুক্ত বানরটির উচ্চতা প্রায় এক ফুট। লম্বায় প্রায় দেড় ফুট। চোখ দুটি গোল। দেখতে বিড়ালের মতো ঘোলাটে।
গঙ্গা প্রসাদ চাকমা জানান, লজ্জাবতী বানর একটি অতি বিপন্ন প্রাণী। এটি ‘লাজুক বানর’ হিসেবে পরিচিত, আবার ‘বেঙ্গল স্লো লরিস’ নামেও ডাকা হয়। আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) তালিকায় এটি লাল তালিকাভুক্ত প্রাণী। স্তন্যপায়ী শ্রেণির লরিসিডি পরিবারের সদস্য লজ্জাবতী বানর বাংলাদেশের বন্য প্রাণী আইনের তফসিল-১ অনুসারে সংরক্ষিত প্রাণী।
রাঙামাটি জুরাছড়িতে খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসা বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। গতকাল রোববার সকালে স্বাস্থ্য বিভাগের ভেষজ বাগানে বানরটি ধরা পড়ে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. অনন্যা চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গতকাল সকাল ৯টায় স্বাস্থ্য বিভাগের ভেষজ বাগানে স্থানীয় বাসিন্দারা বানরটি দেখতে পান। এলাকার শিশু-কিশোরেরা একে ধরার চেষ্টা করে। পরে স্বাস্থ্য বিভাগের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) মো. কামরুজ্জামান জুয়েল বানরটি আটক করে নিজের কাছে রেখেছেন। লজ্জাবতী বানরটি ডান হাতে কিছুটা আঘাত পাওয়ায় চিকিৎসা দিচ্ছেন তিনি।
দক্ষিণ বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা গঙ্গা প্রসাদ বলেন, ‘ছবি দেখে নিশ্চিত হয়েছি এটি লজ্জাবতী বানর। লকডাউন চলার কারণে সেখানে যেতে সময় লাগবে। তারপরও দ্রুত হেফাজতে নিয়ে আসার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
বানরটি নিরাপদে আছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিতেন্দ্র কুমার নাথ। ডা. কামরুজ্জামান জুয়েল জানান, হালকা বাদামি রঙের পশমযুক্ত বানরটির উচ্চতা প্রায় এক ফুট। লম্বায় প্রায় দেড় ফুট। চোখ দুটি গোল। দেখতে বিড়ালের মতো ঘোলাটে।
গঙ্গা প্রসাদ চাকমা জানান, লজ্জাবতী বানর একটি অতি বিপন্ন প্রাণী। এটি ‘লাজুক বানর’ হিসেবে পরিচিত, আবার ‘বেঙ্গল স্লো লরিস’ নামেও ডাকা হয়। আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) তালিকায় এটি লাল তালিকাভুক্ত প্রাণী। স্তন্যপায়ী শ্রেণির লরিসিডি পরিবারের সদস্য লজ্জাবতী বানর বাংলাদেশের বন্য প্রাণী আইনের তফসিল-১ অনুসারে সংরক্ষিত প্রাণী।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে