চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছিল। এ ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ তাঁদের বাবাও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে ভেওলা মানিকচর (বিএমচর) ইউনিয়নের দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকায় বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমেছিলেন তাঁরা। ধারণা করা হচ্ছে, বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
মারা যাওয়া তিনজন হলেন দক্ষিণ বহদ্দারকাটা গ্রামের আনোয়ার হোসেন (৭৫), তাঁর দুই ছেলে শাহাদাত হোসেন (৪৯) ও শহিদুল ইসলাম (২২)। বৃদ্ধ আনোয়ার গতকাল বুধবার রাত সোয়া ২টার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, টানা বৃষ্টির প্রভাবে সৃষ্টি হওয়া বন্যার পানি প্রবেশ করেছিল আনোয়ার হোসেনের দোতলা বাড়িতে। পানি নেমে যাওয়ার পর বুধবার রাত ১১টার দিকে সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নামেন আনোয়ার হোসেনের দুই ছেলে শাহাদাত হোসেন ও শহিদুল ইসলাম। তাঁরা সেপটিক ট্যাংকটির ঢাকনা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দুজন বিষাক্ত গ্যাসের কারণে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এ সময় আনোয়ার হোসেনও ভেতরে ঢুকলে অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয় লোকজন তাঁদের উদ্ধার করতে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শাহাদাত ও শহিদুলকে মৃত ঘোষণা করেন। আনোয়ার হোসেনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাত সোয়া ২টার দিকে তিনি মারা যান।
চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক সিরাজুম মুনির বলেন, ‘সেপটিক ট্যাংক দীর্ঘদিন ঢাকনাবদ্ধ থাকায় ভেতরে একধরনের বিষাক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে, সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে ঢুকে পরিষ্কার করার সময় অক্সিজেনের অভাবে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।’
চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় দুই ভাই ও তাঁদের বাবা অজ্ঞান হয়ে যান। দুই ভাই চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও বাবা চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মূলত বিষাক্ত গ্যাস থেকে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছিল। এ ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ তাঁদের বাবাও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে ভেওলা মানিকচর (বিএমচর) ইউনিয়নের দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকায় বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমেছিলেন তাঁরা। ধারণা করা হচ্ছে, বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
মারা যাওয়া তিনজন হলেন দক্ষিণ বহদ্দারকাটা গ্রামের আনোয়ার হোসেন (৭৫), তাঁর দুই ছেলে শাহাদাত হোসেন (৪৯) ও শহিদুল ইসলাম (২২)। বৃদ্ধ আনোয়ার গতকাল বুধবার রাত সোয়া ২টার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, টানা বৃষ্টির প্রভাবে সৃষ্টি হওয়া বন্যার পানি প্রবেশ করেছিল আনোয়ার হোসেনের দোতলা বাড়িতে। পানি নেমে যাওয়ার পর বুধবার রাত ১১টার দিকে সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নামেন আনোয়ার হোসেনের দুই ছেলে শাহাদাত হোসেন ও শহিদুল ইসলাম। তাঁরা সেপটিক ট্যাংকটির ঢাকনা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দুজন বিষাক্ত গ্যাসের কারণে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এ সময় আনোয়ার হোসেনও ভেতরে ঢুকলে অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয় লোকজন তাঁদের উদ্ধার করতে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শাহাদাত ও শহিদুলকে মৃত ঘোষণা করেন। আনোয়ার হোসেনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাত সোয়া ২টার দিকে তিনি মারা যান।
চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক সিরাজুম মুনির বলেন, ‘সেপটিক ট্যাংক দীর্ঘদিন ঢাকনাবদ্ধ থাকায় ভেতরে একধরনের বিষাক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে, সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে ঢুকে পরিষ্কার করার সময় অক্সিজেনের অভাবে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।’
চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় দুই ভাই ও তাঁদের বাবা অজ্ঞান হয়ে যান। দুই ভাই চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও বাবা চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মূলত বিষাক্ত গ্যাস থেকে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে