Ajker Patrika

বেশি ঝুঁকিতে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির 

কক্সবাজার প্রতিনিধি
আপডেট : ১২ মে ২০২৩, ১৮: ১৫
বেশি ঝুঁকিতে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির 

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আঘাত হানলে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব আশ্রয়শিবিরে বসবাস করছেন ১২ লাখেরও বেশি নানা বয়সের রোহিঙ্গা নাগরিক।

কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা টেকনাফ ও সেন্ট মার্টিনের পাশাপাশি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। তাঁরা রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে। 

অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. সামছু দ্দৌজা নয়ন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ লক্ষ্যে রোহিঙ্গা শিবিরে কর্মরত জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা, আন্তর্জাতিক অভিবাসন ও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির স্বেচ্ছাসেবক ও রেড ক্রিসেন্টসহ অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, পাশাপাশি পরিস্থিতি বিবেচনায় সেনাবাহিনী, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ও জেলা পুলিশ সমন্বিতভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলোকে। স্বাস্থ্য বিভাগের জরুরি মেডিকেল দল ও মোবাইল মেডিকেল দল প্রস্তুত রয়েছে। আশ্রয়শিবিরের ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হলে জরুরিভাবে সরবরাহের জন্য ত্রিপল, বাঁশ ও সুতলি দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ডিএনসিসির পদ ছাড়লেন এস্তোনিয়ার নাগরিক আমিনুল ইসলাম

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল নিয়ে ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা, চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশ

এনআইডির নাম ও জন্মতারিখ সংশোধনের দায়িত্বে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা

কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর অতর্কিত গুলি, নিহত ২৬

র‍্যাবের গুলিতে নিহত কলেজছাত্র সিয়াম মাদক কারবারি নয়, দাবি পরিবারের

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত