নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীকে চট্টগ্রাম ছাড়া করার ‘হুমকির’ দেওয়ার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মোহাম্মদ জহিরুল কবিরের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইতে যান তিনি। শুনানি শেষে আবেদন না মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
নুরুল আবছারের আইনজীবী ও সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি অ্যাডভোকেট আখতার কবীর চৌধুরী আজকের পত্রিকা বলেন, ‘হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিনে ছিলেন করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছার।
উচ্চ আদালত থেকে জামিনে এসে সেই মন্তব্যের জন্য মেয়রের কাছে ক্ষমাও চান তিনি। মেয়াদ শেষ হলে তিনি চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে জামিন না মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। তবে আইন মেনে আমরা আবারও তাঁর জামিনের আবেদন করব আদালতের কাছে।’
গত ১৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম নগরের চান্দঁগাও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সিটি করপোরেশনের মেয়রের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মো. মোস্তফা কামাল চৌধুরী দুলাল করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছারের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন।
নুরুল আবছার চট্টগ্রাম নগরের সদরঘাট থানার কদমতলী এলাকার বাসিন্দা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর নগরীর পশ্চিম মাদারবাড়ীতে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় আঞ্চলিক ভাষায় চসিক মেয়রকে ‘চট্টগ্রাম ছাড়ার হুমকি’ দিয়েছেন নুরুল আবছার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিটি করপোরেশন কর্তৃক আরোপিত গৃহকরের (হোল্ডিং ট্যাক্সে) বিরুদ্ধে করদাতা সুরক্ষা পরিষদ ২০১৬ সাল থেকে আন্দোলন করছে। দীর্ঘদিন ধরে এ নিয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) সঙ্গে করদাতা সুরক্ষা পরিষদের বিরোধ চলছিল। কয়েক দফা মুখোমুখি অবস্থানও নিয়েছে দুইপক্ষ। মিছিল সমাবেশ ও বিক্ষোভ হয়েছে দফায় দফায়। গত ১৫ অক্টোবর গৃহকর বাতিলের আন্দোলন, মামলা ও চট্টগ্রাম করদাতা সুরক্ষা পরিষদের ভবিষ্যত কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মেয়রের কাছে ক্ষমা চান করদাতা সুরক্ষা পরিষদের নুরুল আবছার।
সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীকে চট্টগ্রাম ছাড়া করার ‘হুমকির’ দেওয়ার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মোহাম্মদ জহিরুল কবিরের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইতে যান তিনি। শুনানি শেষে আবেদন না মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
নুরুল আবছারের আইনজীবী ও সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি অ্যাডভোকেট আখতার কবীর চৌধুরী আজকের পত্রিকা বলেন, ‘হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিনে ছিলেন করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছার।
উচ্চ আদালত থেকে জামিনে এসে সেই মন্তব্যের জন্য মেয়রের কাছে ক্ষমাও চান তিনি। মেয়াদ শেষ হলে তিনি চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে জামিন না মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। তবে আইন মেনে আমরা আবারও তাঁর জামিনের আবেদন করব আদালতের কাছে।’
গত ১৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম নগরের চান্দঁগাও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সিটি করপোরেশনের মেয়রের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মো. মোস্তফা কামাল চৌধুরী দুলাল করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছারের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন।
নুরুল আবছার চট্টগ্রাম নগরের সদরঘাট থানার কদমতলী এলাকার বাসিন্দা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর নগরীর পশ্চিম মাদারবাড়ীতে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় আঞ্চলিক ভাষায় চসিক মেয়রকে ‘চট্টগ্রাম ছাড়ার হুমকি’ দিয়েছেন নুরুল আবছার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিটি করপোরেশন কর্তৃক আরোপিত গৃহকরের (হোল্ডিং ট্যাক্সে) বিরুদ্ধে করদাতা সুরক্ষা পরিষদ ২০১৬ সাল থেকে আন্দোলন করছে। দীর্ঘদিন ধরে এ নিয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) সঙ্গে করদাতা সুরক্ষা পরিষদের বিরোধ চলছিল। কয়েক দফা মুখোমুখি অবস্থানও নিয়েছে দুইপক্ষ। মিছিল সমাবেশ ও বিক্ষোভ হয়েছে দফায় দফায়। গত ১৫ অক্টোবর গৃহকর বাতিলের আন্দোলন, মামলা ও চট্টগ্রাম করদাতা সুরক্ষা পরিষদের ভবিষ্যত কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মেয়রের কাছে ক্ষমা চান করদাতা সুরক্ষা পরিষদের নুরুল আবছার।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২১ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৮ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে