ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
নির্ধারিত সময়ে প্র্যাকটিক্যাল বিষয়ের নম্বর বোর্ডে না পাঠানোর কারণে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার এসএসসি (ভোকেশনাল) শাখার সব পরীক্ষার্থী ফেল করেছে। ফেল করা ওই প্র্যাকটিক্যাল বিষয়টি ছিল ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং’। বিষয়টি স্বীকার করেছেন ভোকেশনাল শাখার সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন এবং মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আনোয়ার মোল্লা।
জানা গেছে, ২০২৫ সালের এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় মজিদিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তাঁরা নিয়মিতভাবে লিখিত ও প্র্যাকটিক্যাল—উভয় পরীক্ষায় অংশ নিলেও বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায়, সবাই ফেল করেছে। পরে পরীক্ষার্থীরা ফল বিশ্লেষণ করে দেখতে পায়, সবাই ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং’ বিষয়ে ফেল করেছে।
পরীক্ষার্থী মো. মোস্তফা কামাল ও মো. আল আমিন বলেন, ‘আমরা সব পরীক্ষা দিয়েছি। ওই বিষয়ে স্যার আমাদের কাছ থেকে কিছু মালামাল কেনার কথা বলে টাকা চেয়েছিলেন।’
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে ভোকেশনাল শাখার সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন বলেন, ‘নম্বর সময়মতো পাঠানো হয়নি বলেই ফল খারাপ এসেছে। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে রেজাল্ট সংশোধন হয়ে আসবে।’
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আনোয়ার মোল্লা বলেন, ‘আমরা প্র্যাকটিক্যাল বিষয়ের নম্বর ৮ জুলাই বোর্ডে পাঠিয়েছি। আশা করছি দ্রুত ফল সংশোধন হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গাউছুল আজম পাটওয়ারী বলেন, ‘ঘটনার ব্যাপারে আমি কিছু জানতাম না। সব পরীক্ষার্থী ফেল করেছে—এটা অস্বাভাবিক। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুলতানা রাজিয়া বলেন, ‘এমন ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। কেন এমন হলো, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
নির্ধারিত সময়ে প্র্যাকটিক্যাল বিষয়ের নম্বর বোর্ডে না পাঠানোর কারণে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার এসএসসি (ভোকেশনাল) শাখার সব পরীক্ষার্থী ফেল করেছে। ফেল করা ওই প্র্যাকটিক্যাল বিষয়টি ছিল ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং’। বিষয়টি স্বীকার করেছেন ভোকেশনাল শাখার সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন এবং মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আনোয়ার মোল্লা।
জানা গেছে, ২০২৫ সালের এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় মজিদিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তাঁরা নিয়মিতভাবে লিখিত ও প্র্যাকটিক্যাল—উভয় পরীক্ষায় অংশ নিলেও বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায়, সবাই ফেল করেছে। পরে পরীক্ষার্থীরা ফল বিশ্লেষণ করে দেখতে পায়, সবাই ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং’ বিষয়ে ফেল করেছে।
পরীক্ষার্থী মো. মোস্তফা কামাল ও মো. আল আমিন বলেন, ‘আমরা সব পরীক্ষা দিয়েছি। ওই বিষয়ে স্যার আমাদের কাছ থেকে কিছু মালামাল কেনার কথা বলে টাকা চেয়েছিলেন।’
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে ভোকেশনাল শাখার সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন বলেন, ‘নম্বর সময়মতো পাঠানো হয়নি বলেই ফল খারাপ এসেছে। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে রেজাল্ট সংশোধন হয়ে আসবে।’
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আনোয়ার মোল্লা বলেন, ‘আমরা প্র্যাকটিক্যাল বিষয়ের নম্বর ৮ জুলাই বোর্ডে পাঠিয়েছি। আশা করছি দ্রুত ফল সংশোধন হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গাউছুল আজম পাটওয়ারী বলেন, ‘ঘটনার ব্যাপারে আমি কিছু জানতাম না। সব পরীক্ষার্থী ফেল করেছে—এটা অস্বাভাবিক। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুলতানা রাজিয়া বলেন, ‘এমন ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। কেন এমন হলো, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
‘সমঝোতা, নাকি মরতে চান’—মোটাদাগে এই প্রস্তাবের আশঙ্কায় এখন দিন গোনেন রাজধানীর পল্লবীর আবাসন ব্যবসায়ীরা। ফোনে বা সরাসরি লোক পাঠিয়ে তাঁদের এই প্রস্তাব দিচ্ছে একদল সন্ত্রাসী। কেউ ভয় পেয়ে সমঝোতা করছেন, কেউ সাড়া না দিয়ে চুপ থাকছেন। তাঁদের বেশির ভাগ থানায় যাচ্ছেন না কিংবা মামলা করছেন না। গত পাঁচ মাসে বৃহত
৪ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) এলাকায় প্রতিদিন বাড়ছে জনসংখ্যা ও নগরায়ণের চাপ। বাড়ছে বর্জ্যের পরিমাণও। অথচ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এখনো ডাস্টবিনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ফলে বাধ্য হয়ে অনেক বাসিন্দা ও দোকানি ময়লা ফেলছে সড়কের পাশে, ড্রেনে বা খোলা জায়গায়। এতে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি উৎকট দুর্গন্ধে
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা সার্কিট হাউস মাঠের টেনিস গ্রাউন্ডের পাশে চলছে ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা। ৭ জুলাই মেলার উদ্বোধন করেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার। মেলার আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৬ হাজার ৮৯টি গাছের চারা বিক্রি হয়েছে মেলায়। এর মূল্য ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬১৫ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেসার্ভার সমস্যার কারণে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের ভূমি অফিসগুলো। জেলার ৪২টি ইউনিয়ন ভূমি উন্নয়ন কর অফিসে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে খাজনা পরিশোধ ও মিউটেশন কার্যক্রম। এতে একদিকে যেমন দুর্ভোগে পড়েছেন সেবাপ্রত্যাশীরা, অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব।
৪ ঘণ্টা আগে