মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে আজ রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচল শুরু হয়। গতকাল শনিবার রাত থেকে যান নিয়ে অপেক্ষমাণ ছিলেন চালক-যাত্রীরা। দীর্ঘ অপেক্ষার পর টানেলে প্রবেশের সময় সবার চোখে মুখে ছিল উচ্ছ্বাস।
সরেজমিনে দেখা যায়, চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু টানেলের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা দুই প্রান্তে নদীর তলদেশের সুড়ঙ্গ পথ দিয়ে পারাপারে উচ্ছ্বসিত সাধারণ মানুষ। স্বপ্নে টানেলে কার আগে কে যাবে এ নিয়ে যেন রীতিমতো চলে প্রতিযোগিতা। শুধু চট্টগ্রাম নয়। অনেকে এসেছে চট্টগ্রামের বাইরে থেকেও। টোল প্রান্তে পরিবার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে তুলছেন ছবিও।
টানেলে প্রথম যাত্রী হিসেবে প্রবেশ করেন মুন্সিগঞ্জের জুয়েল রানা। ওই গাড়ির চালক মো. শাহেদ। ভোর ছয়টার পর থেকে দুই প্রান্ত থেকে যান চলাচল শুরু হয়। প্রথম দিন অনেকে নিজেদের পরিবহন নিয়ে টানেল পার হন।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জের জুয়েল রানা বলেন, ‘রাত ৩টা থেকে টানেল এলাকায় এসে অপেক্ষা করার সময় আরও গাড়ি এসে অপেক্ষা করে। তখন মনে হচ্ছিল, প্রথমে টোল দিতে পারব না। তবে ভালো লাগছে প্রথম টোল দিতে পেরেছি বলে।’
ওই গাড়ির চালক মো. শাহেদ বলেন, ‘সারা জীবন গাড়ি চালালাম সেতু আর ফেরি পার হয়ে। এবার নদীর নিচ দিয়ে যাব, খুব উত্তেজনা কাজ করছে।’ শুধু জুয়েল রানা ও শাহেদ নন, প্রথম টানেলে প্রবেশ করে অনেকেই আনন্দিত।’
পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে আসা ফরিদুল আলম বলেন, ‘বিদেশে দেখেছিলাম টানেল। এখন আমরা আমাদের দেশে দেখলাম। আনোয়ারা প্রান্তে আসা যেখানে তিন ঘণ্টার পথ ছিল, এখন কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে আসছি আমরা। জীবনের প্রথম সুড়ঙ্গ পথ দিয়ে পারি খুব ভালো লাগছে। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ এত সুন্দর টানেল উপহার দেওয়ার জন্য।’
টাল আদায়কারী (কালেক্টর) জুবায়েরুল ইসলাম তুরাব বলেন, ‘রাত থেকে চালক-যাত্রীরা যান নিয়ে অপেক্ষমাণ ছিলেন। দীর্ঘ অপেক্ষার পর টানেলে প্রবেশের সময় সবার চোখে মুখে ছিল উচ্ছ্বাস। সে সঙ্গে আমাদেরও। যা ছিল স্বপ্নের মতো, এখন তা বাস্তবে অনুভূতিটি আসলে অন্যরকম। সত্যিই গর্বিত টানেল যুগের সাক্ষী হতে পেরে। ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সকাল ৬টার সময় যান চলাচলের জন্য টানেল খুলে দিয়েছি। ভোর ৬টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত সাড়ে ৭ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে ছোট-বড় ৬০০টি গাড়ি পারাপার হয়। এ থেকে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার টাকার বেশি।’
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল পার হয় প্রধানমন্ত্রীর বহরের ২১টি গাড়ি। এর মধ্যে নিজের গাড়ির জন্য ২০০ টাকা এবং বহরের ২০টি গাড়ির জন্য ৪ হাজার টাকা টোল পরিশোধ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে আজ রোববার ভোর ৬টা থেকে যান চলাচল শুরু হয়। গতকাল শনিবার রাত থেকে যান নিয়ে অপেক্ষমাণ ছিলেন চালক-যাত্রীরা। দীর্ঘ অপেক্ষার পর টানেলে প্রবেশের সময় সবার চোখে মুখে ছিল উচ্ছ্বাস।
সরেজমিনে দেখা যায়, চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু টানেলের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা দুই প্রান্তে নদীর তলদেশের সুড়ঙ্গ পথ দিয়ে পারাপারে উচ্ছ্বসিত সাধারণ মানুষ। স্বপ্নে টানেলে কার আগে কে যাবে এ নিয়ে যেন রীতিমতো চলে প্রতিযোগিতা। শুধু চট্টগ্রাম নয়। অনেকে এসেছে চট্টগ্রামের বাইরে থেকেও। টোল প্রান্তে পরিবার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে তুলছেন ছবিও।
টানেলে প্রথম যাত্রী হিসেবে প্রবেশ করেন মুন্সিগঞ্জের জুয়েল রানা। ওই গাড়ির চালক মো. শাহেদ। ভোর ছয়টার পর থেকে দুই প্রান্ত থেকে যান চলাচল শুরু হয়। প্রথম দিন অনেকে নিজেদের পরিবহন নিয়ে টানেল পার হন।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জের জুয়েল রানা বলেন, ‘রাত ৩টা থেকে টানেল এলাকায় এসে অপেক্ষা করার সময় আরও গাড়ি এসে অপেক্ষা করে। তখন মনে হচ্ছিল, প্রথমে টোল দিতে পারব না। তবে ভালো লাগছে প্রথম টোল দিতে পেরেছি বলে।’
ওই গাড়ির চালক মো. শাহেদ বলেন, ‘সারা জীবন গাড়ি চালালাম সেতু আর ফেরি পার হয়ে। এবার নদীর নিচ দিয়ে যাব, খুব উত্তেজনা কাজ করছে।’ শুধু জুয়েল রানা ও শাহেদ নন, প্রথম টানেলে প্রবেশ করে অনেকেই আনন্দিত।’
পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে আসা ফরিদুল আলম বলেন, ‘বিদেশে দেখেছিলাম টানেল। এখন আমরা আমাদের দেশে দেখলাম। আনোয়ারা প্রান্তে আসা যেখানে তিন ঘণ্টার পথ ছিল, এখন কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে আসছি আমরা। জীবনের প্রথম সুড়ঙ্গ পথ দিয়ে পারি খুব ভালো লাগছে। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ এত সুন্দর টানেল উপহার দেওয়ার জন্য।’
টাল আদায়কারী (কালেক্টর) জুবায়েরুল ইসলাম তুরাব বলেন, ‘রাত থেকে চালক-যাত্রীরা যান নিয়ে অপেক্ষমাণ ছিলেন। দীর্ঘ অপেক্ষার পর টানেলে প্রবেশের সময় সবার চোখে মুখে ছিল উচ্ছ্বাস। সে সঙ্গে আমাদেরও। যা ছিল স্বপ্নের মতো, এখন তা বাস্তবে অনুভূতিটি আসলে অন্যরকম। সত্যিই গর্বিত টানেল যুগের সাক্ষী হতে পেরে। ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সকাল ৬টার সময় যান চলাচলের জন্য টানেল খুলে দিয়েছি। ভোর ৬টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত সাড়ে ৭ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে ছোট-বড় ৬০০টি গাড়ি পারাপার হয়। এ থেকে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার টাকার বেশি।’
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল পার হয় প্রধানমন্ত্রীর বহরের ২১টি গাড়ি। এর মধ্যে নিজের গাড়ির জন্য ২০০ টাকা এবং বহরের ২০টি গাড়ির জন্য ৪ হাজার টাকা টোল পরিশোধ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
৩৬ মিনিট আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
৩৮ মিনিট আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
৩৯ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ ঘণ্টা আগে