নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা ঘিরে লাখো মানুষের সমাগম হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে লালদীঘি মাঠে আয়োজিত বলীখেলা ও আশপাশের প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে বসা বৈশাখী মেলায় লোকজন আসা শুরু করে।
বেলা বাড়তেই বিকেলে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে। এ দিন বিকেল ৪টার দিকে লালদিঘী মাঠে বলীখেলা প্রতিযোগিতার উদ্বোধনের মাধ্যমে জমে উঠেছে আয়োজনের মূল পর্ব। নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ এই খেলার উদ্বোধন করেন। বিকেল সাড়ে ৪টায় সর্বশেষ খবর নেওয়া পর্যন্ত তপ্ত রোদের মধ্যে বলীরা একে অপরকে হারাতে মাঠে নেমেছেন।
বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা কমিটির সদস্যসচিব ও আব্দুল জব্বারের নাতি শওকত আনোয়ার বাদল বলেন, এবার বলীখেলায় ১২০ জন নিবন্ধন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৮০ জনকে বাছাই করে প্রতিযোগিতার জন্য মনোনীত করা হয়েছে। এই ৮০ জনের মধ্য জয়ী ৪০ জন পুরস্কৃত হবেন। গতবারের শীর্ষ চারজন ও নতুন চারজন চ্যালেঞ্জ রাউন্ডে খেলবেন। তাঁদের মধ্যে চারজন সেমিফাইনালে খেলবেন।
খেলা শেষে জয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করবেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র শাহাদাত হোসেন।
চট্টগ্রাম শহরের বদর পাতির ব্যবসায়ী আব্দুল জব্বার সওদাগর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে এই অঞ্চলের যুবকদের শারীরিকভাবে প্রস্তুত করতে ১৯০৯ সালের ১২ বৈশাখ চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে আয়োজন করেন কুস্তি, যা বলীখেলা নামে পরিচিত।
বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ১২ বৈশাখ চট্টগ্রাম নগরীর ঐতিহাসিক লালদীঘি মাঠে জব্বারের বলীখেলা হয় প্রতিবছর। এবার বলীখেলার ১১৬তম আসর। বলীখেলা ঘিরে প্রতিবারের মতো তিন দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা বসে থাকে। এবারও ব্যতিক্রম নয়। এ বৈশাখী মেলার জন্য অপেক্ষায় থাকেন চট্টগ্রামবাসী। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দোকানিরা নানা ধরনের পণ্য নিয়ে আসেন এ মেলায়।
বলীখেলা উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বসেছে বৈশাখী মেলা। লালদীঘি মাঠের আশপাশের প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই মেলা বসছে। মাটির তৈরি তৈজসপত্র, খেলনা, ফুলদানি, পুতুল, বেত-কাঠ ও বাঁশের তৈরি আসবাব, হাতপাখা, মাছ ধরার পলো, বেতের তৈরি ডালা, কুলো, ফলদ ও বনজ গাছের চারা, ফুল গাছের চারা, মুড়ি-মুড়কি, পাটি, মাদুর, চুড়ি, প্রসাধনী সামগ্রী, দা-বঁটি, ছুরিসহ প্রায় সব পণ্যই পাওয়া যায় এ মেলায়।
চট্টগ্রামে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা ঘিরে লাখো মানুষের সমাগম হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে লালদীঘি মাঠে আয়োজিত বলীখেলা ও আশপাশের প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে বসা বৈশাখী মেলায় লোকজন আসা শুরু করে।
বেলা বাড়তেই বিকেলে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে। এ দিন বিকেল ৪টার দিকে লালদিঘী মাঠে বলীখেলা প্রতিযোগিতার উদ্বোধনের মাধ্যমে জমে উঠেছে আয়োজনের মূল পর্ব। নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ এই খেলার উদ্বোধন করেন। বিকেল সাড়ে ৪টায় সর্বশেষ খবর নেওয়া পর্যন্ত তপ্ত রোদের মধ্যে বলীরা একে অপরকে হারাতে মাঠে নেমেছেন।
বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা কমিটির সদস্যসচিব ও আব্দুল জব্বারের নাতি শওকত আনোয়ার বাদল বলেন, এবার বলীখেলায় ১২০ জন নিবন্ধন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৮০ জনকে বাছাই করে প্রতিযোগিতার জন্য মনোনীত করা হয়েছে। এই ৮০ জনের মধ্য জয়ী ৪০ জন পুরস্কৃত হবেন। গতবারের শীর্ষ চারজন ও নতুন চারজন চ্যালেঞ্জ রাউন্ডে খেলবেন। তাঁদের মধ্যে চারজন সেমিফাইনালে খেলবেন।
খেলা শেষে জয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করবেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র শাহাদাত হোসেন।
চট্টগ্রাম শহরের বদর পাতির ব্যবসায়ী আব্দুল জব্বার সওদাগর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে এই অঞ্চলের যুবকদের শারীরিকভাবে প্রস্তুত করতে ১৯০৯ সালের ১২ বৈশাখ চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে আয়োজন করেন কুস্তি, যা বলীখেলা নামে পরিচিত।
বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ১২ বৈশাখ চট্টগ্রাম নগরীর ঐতিহাসিক লালদীঘি মাঠে জব্বারের বলীখেলা হয় প্রতিবছর। এবার বলীখেলার ১১৬তম আসর। বলীখেলা ঘিরে প্রতিবারের মতো তিন দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা বসে থাকে। এবারও ব্যতিক্রম নয়। এ বৈশাখী মেলার জন্য অপেক্ষায় থাকেন চট্টগ্রামবাসী। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দোকানিরা নানা ধরনের পণ্য নিয়ে আসেন এ মেলায়।
বলীখেলা উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বসেছে বৈশাখী মেলা। লালদীঘি মাঠের আশপাশের প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই মেলা বসছে। মাটির তৈরি তৈজসপত্র, খেলনা, ফুলদানি, পুতুল, বেত-কাঠ ও বাঁশের তৈরি আসবাব, হাতপাখা, মাছ ধরার পলো, বেতের তৈরি ডালা, কুলো, ফলদ ও বনজ গাছের চারা, ফুল গাছের চারা, মুড়ি-মুড়কি, পাটি, মাদুর, চুড়ি, প্রসাধনী সামগ্রী, দা-বঁটি, ছুরিসহ প্রায় সব পণ্যই পাওয়া যায় এ মেলায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে চলছে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলার আয়োজন। মাসব্যাপী মেলাটির জন্য খেলার মাঠ খুঁড়ে বানানো হচ্ছে ইট-সিমেন্টের স্থাপনা। ফলে মেলা শেষে মাঠটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান খোলোয়াড়েরা।
২ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মাঠে এখন শুধু পাকা ধানের সুবাস। নিচু জমিগুলোর ধান কাটা ও মাড়াই শুরু করেছেন কৃষকেরা। এরই মধ্যে সরকারি উদ্যোগে চলতি বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযানও শুরু হয়েছে। তবে নানা ঝক্কি-ঝামেলা ও কম দামের কারণে এবারও সরকারি গুদামে ধান-চাল দিতে আগ্রহী নন কৃষক ও মিলাররা।
২ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপক প্রভাব পড়ছে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরায়। জেলার অধিকাংশ কৃষিজমিতে মিলছে উচ্চ মাত্রায় লবণ। এতে ফসলের উৎপাদন ব্যাপক হারে কমে গেছে। কৃষিজমির পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানিতেও লবণের উপস্থিতি দিন দিন বাড়ছে। কৃষকেরা বলছেন, অতি মাত্রার লবণের কারণে খেতের অধিকাংশ ধানগাছ শুকিয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেচলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে এবার দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম কারিগরি ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে এ শাটডাউন কর্মসূচি শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত ছয় দফা দাবি না মানা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।
৫ ঘণ্টা আগে