কুবি প্রতিনিধি
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রায় ছয় ঘণ্টা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ী এলাকা অবরোধ করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে দীর্ঘ যানজট দেখা দেয়। এর আগে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় পুলিশ।
গতকাল বিকেল ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন আনসার ক্যাম্পের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠি চার্জ করে পুলিশ। এর জবাবে শিক্ষার্থীরাও ইট-পাথর নিক্ষেপ করেন। পরবর্তীতে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস, টিয়ারশেল, ফাঁকা গুলি ছোড়েন। এতে তিন সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন শিক্ষক আহত হন।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনার পরে বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে শিক্ষার্থীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ী এলাকা অবরোধ করেন। কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা শেষে এই অবরোধ ছাড়ে রাত ১০টা ৪৭ মিনিটে।
অবরোধের বিষয়ে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আলোচনা হয়। এতে কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামসুল তাবরীজ। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) খন্দকার আশফাকুজ্জান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ (সদর সার্কেল) কামরান হোসেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় শিক্ষার্থীরা তিন দাবি তোলেন। দাবিগুলো হলো, এই হামলার সঙ্গে পুলিশের পক্ষ থেকে যারা জড়িত ছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, যারা আহত হয়েছে বা যদি কারও অঙ্গহানির মতো ঘটনা ঘটে তাহলে দায়ভার প্রশাসনকে নিতে হবে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আগামী কর্মসূচিগুলোতে আন্দোলনকারীদের সহায়তা করতে হবে।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামসুল তাবরীজ হামলার ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং জড়িতদের তদন্ত করে শাস্তি দেওয়ার জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় চান।
এ ছাড়া আজ শুক্রবার শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিকেল ৪টায় বিক্ষোভ মিছিল করা হবে। তবে অবরোধের বিষয় পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানান আন্দোলনকারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাকিব হোসাইন বলেন, ‘আজ মহাসড়ক অবরোধের কোনো কর্মসূচি এখনো গ্রহণ করা হয়নি। তবে শিক্ষার্থীদের ওপর যে হামলা পুলিশ-প্রশাসন থেকে করা হয়েছে এর প্রতিবাদে আমরা আজ বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল করব।’
এ বিষয়ে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামসুল তাবরীজ বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের ওপর যে হামলা হয়েছে তাতে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি কথা দিচ্ছি এর সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
এর আগে গত ৪,৭, ৮ ও ১০ জুলাই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক যথাক্রমে তিন ঘণ্টা ও চার ঘণ্টা, পাঁচ ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রায় ছয় ঘণ্টা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ী এলাকা অবরোধ করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে দীর্ঘ যানজট দেখা দেয়। এর আগে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় পুলিশ।
গতকাল বিকেল ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন আনসার ক্যাম্পের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠি চার্জ করে পুলিশ। এর জবাবে শিক্ষার্থীরাও ইট-পাথর নিক্ষেপ করেন। পরবর্তীতে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস, টিয়ারশেল, ফাঁকা গুলি ছোড়েন। এতে তিন সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন শিক্ষক আহত হন।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনার পরে বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে শিক্ষার্থীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ী এলাকা অবরোধ করেন। কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা শেষে এই অবরোধ ছাড়ে রাত ১০টা ৪৭ মিনিটে।
অবরোধের বিষয়ে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আলোচনা হয়। এতে কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামসুল তাবরীজ। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) খন্দকার আশফাকুজ্জান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ (সদর সার্কেল) কামরান হোসেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় শিক্ষার্থীরা তিন দাবি তোলেন। দাবিগুলো হলো, এই হামলার সঙ্গে পুলিশের পক্ষ থেকে যারা জড়িত ছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, যারা আহত হয়েছে বা যদি কারও অঙ্গহানির মতো ঘটনা ঘটে তাহলে দায়ভার প্রশাসনকে নিতে হবে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আগামী কর্মসূচিগুলোতে আন্দোলনকারীদের সহায়তা করতে হবে।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামসুল তাবরীজ হামলার ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং জড়িতদের তদন্ত করে শাস্তি দেওয়ার জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় চান।
এ ছাড়া আজ শুক্রবার শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিকেল ৪টায় বিক্ষোভ মিছিল করা হবে। তবে অবরোধের বিষয় পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানান আন্দোলনকারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাকিব হোসাইন বলেন, ‘আজ মহাসড়ক অবরোধের কোনো কর্মসূচি এখনো গ্রহণ করা হয়নি। তবে শিক্ষার্থীদের ওপর যে হামলা পুলিশ-প্রশাসন থেকে করা হয়েছে এর প্রতিবাদে আমরা আজ বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল করব।’
এ বিষয়ে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামসুল তাবরীজ বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের ওপর যে হামলা হয়েছে তাতে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি কথা দিচ্ছি এর সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
এর আগে গত ৪,৭, ৮ ও ১০ জুলাই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক যথাক্রমে তিন ঘণ্টা ও চার ঘণ্টা, পাঁচ ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
৫ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
৩১ মিনিট আগে