কুমিল্লা প্রতিনিধি
‘আমি মামলাটি করেছি, আমি ন্যায়বিচার চাই। কিন্তু দিন দিন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছি না, মানুষের ভিড়ে ঘরের পরিবেশও অস্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমার সন্তানেরা ঠিকমতো খেতে পারছে না, কান্না থামছে না।’ এ কথাগুলো কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণ ও নিপীড়নের শিকার নারীর।
ওই নারী আরও বলেন, ‘আমি অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। পাশাপাশি আমি এবং আমার পরিবার যেন নিরাপদ ও স্বাভাবিক পরিবেশে বসবাস করতে পারি—এটাই আমার প্রধান দাবি।’
মুরাদনগরে বৃহস্পতিবার রাতের ধর্ষণের ঘটনায় দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভ-প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। গতকাল সোমবার মুরাদনগর উপজেলার তিতাসপারের ওই গ্রামে গিয়ে মানুষের ভিড় দেখা যায়। নানা সামাজিক, রাজনৈতিক ও মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধি ছাড়াও ছিলেন গণমাধ্যমের কর্মীরা।
কেউ নিচ্ছেন সাক্ষাৎকার, কেউবা দিচ্ছেন আশ্বাস। একসঙ্গে এত মানুষের ভিড়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী ও তাঁর পরিবার। দুই সন্তান—তিন ও সাত বছরের অবুঝ শিশু আতঙ্কে বারবার কান্নায় ভেঙে পড়ছে। বৃদ্ধ নানি চেষ্টা করছেন তাদের শান্ত রাখতে।
গতকাল দুপুর পর্যন্ত ভুক্তভোগীসহ তাঁর পরিবারের নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও রোববার উচ্চ আদালত ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্যমতে, ধর্ষণে অভিযুক্ত ফজর আলী ও তাঁর ছোট ভাই শাহ পরান ভুক্তভোগী নারীর পূর্বপরিচিতি এবং তাঁদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন ছিল।
শাহ পরানের মাধ্যমে ফজর আলীর সঙ্গে তাঁদের পরিচয় ঘটে। ঘটনার দিন ফজর আলীর ওই ঘরে প্রবেশের বিষয়টি আগেই স্থানীয় কিছু যুবক জেনে যান। সেই তথ্য সজীব নামের এক যুবক শাহ পরানকে জানালে তিনি নিজের ভাইয়ের প্রতি ক্ষোভ থেকে তাঁকে আটকে এলাকাবাসীকে ডেকে এনে বিচার করতে বলেন।
অভিযুক্ত ফজর আলীর ভাই শাহ পরান বলেন, ‘আমার সঙ্গে এক বছর এবং ভাইয়ের সঙ্গে ছয় মাস সম্পর্ক ছিল। সেই সূত্রে সে বাসায় যাতায়াত করত এবং ভাইয়ের কাছ থেকে ওই নারীর মা ৫০ হাজার টাকা ঋণও নিয়েছিলেন। এতে আমাদের পরিবারেও অশান্তি চলছিল। আমি ঘটনাটি তার শ্বশুরবাড়িতেও জানিয়েছিলাম। কিন্তু কাজ না হওয়ায় ক্ষোভে ছিলাম। সজীব আমাকে জানালে আমি ভাইকে ধরে বিচারের কথা বলি। কিন্তু তাকে এভাবে মারবে বুঝিনি।’
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার মা-বাবার সঙ্গে ফজর আলীর টাকার লেনদেন ছিল। ঘটনার রাতে মা-বাবা বাড়িতে ছিলেন না, বাচ্চারা ঘুমিয়ে ছিল। তখন ফজর আলী দরজা খুলতে বলে। আমি না খুলতে চাইলে সে ধাক্কা দিয়ে দরজা খুলে জোর করে ঢুকে আমাকে ধর্ষণ করে। এরপর কিছু যুবক ঘরে ঢুকে ভিডিও করে এবং মারধর করে।’
ভুক্তভোগী নারীর ভাই বলেন, ‘ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ ছিল না। কিছুক্ষণ পরই যুবকেরা এসে ভিডিও করে অনলাইনে ছেড়ে দেয়। ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ ফজর আলীকে পিটিয়ে আবার ভিডিও ছড়িয়ে আমাদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’
রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া খোকন বলেন, ছাত্রলীগ নেতা সুমনের নেতৃত্বে সাত-আটজন যুবক ফজর আলীকে ধরতে ফাঁদ পাতেন। তিনি ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করলে তাঁকে আটক করে বেধড়ক পেটানো হয় এবং হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়। ওই নারীর বিবস্ত্র ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
ডিসি, এসপির পরিদর্শন
সোমবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার, পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহফুজা মতিন, মুরাদনগর ইউএনও আবদুর রহমান এবং সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম কামরুজ্জামান। তাঁরা ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন এবং ঘটনাটিকে ধর্মীয় বা রাজনৈতিকভাবে ব্যাখ্যার সুযোগ নেই বলেও জানান।
সুবিচার নিশ্চিতের দাবি
জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাফসা জাহানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের লিগ্যাল এইড সার্ভিসেস ইউনিটের সিনিয়র আইনজীবী শিল্পী সাহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল রোববার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তাঁরা মুরাদনগর থানায় ভুক্তভোগী, তদন্ত কর্মকর্তা ও ওসির সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা ভিকটিমের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুবিচার নিশ্চিতের দাবি জানান।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাফসা জাহান বলেন, ‘অপরাধী যে দলেরই হোক, আমরা তার কঠোর শাস্তি চাই।’
মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী পুলিশের হেফাজতে চিকিৎসাধীন। ছাড়পত্র পেলে তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে। অন্যদিকে পর্নোগ্রাফি আইনে করা মামলার চার আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি পরে হবে।
‘আমি মামলাটি করেছি, আমি ন্যায়বিচার চাই। কিন্তু দিন দিন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছি না, মানুষের ভিড়ে ঘরের পরিবেশও অস্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমার সন্তানেরা ঠিকমতো খেতে পারছে না, কান্না থামছে না।’ এ কথাগুলো কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণ ও নিপীড়নের শিকার নারীর।
ওই নারী আরও বলেন, ‘আমি অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। পাশাপাশি আমি এবং আমার পরিবার যেন নিরাপদ ও স্বাভাবিক পরিবেশে বসবাস করতে পারি—এটাই আমার প্রধান দাবি।’
মুরাদনগরে বৃহস্পতিবার রাতের ধর্ষণের ঘটনায় দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভ-প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। গতকাল সোমবার মুরাদনগর উপজেলার তিতাসপারের ওই গ্রামে গিয়ে মানুষের ভিড় দেখা যায়। নানা সামাজিক, রাজনৈতিক ও মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধি ছাড়াও ছিলেন গণমাধ্যমের কর্মীরা।
কেউ নিচ্ছেন সাক্ষাৎকার, কেউবা দিচ্ছেন আশ্বাস। একসঙ্গে এত মানুষের ভিড়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী ও তাঁর পরিবার। দুই সন্তান—তিন ও সাত বছরের অবুঝ শিশু আতঙ্কে বারবার কান্নায় ভেঙে পড়ছে। বৃদ্ধ নানি চেষ্টা করছেন তাদের শান্ত রাখতে।
গতকাল দুপুর পর্যন্ত ভুক্তভোগীসহ তাঁর পরিবারের নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও রোববার উচ্চ আদালত ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্যমতে, ধর্ষণে অভিযুক্ত ফজর আলী ও তাঁর ছোট ভাই শাহ পরান ভুক্তভোগী নারীর পূর্বপরিচিতি এবং তাঁদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন ছিল।
শাহ পরানের মাধ্যমে ফজর আলীর সঙ্গে তাঁদের পরিচয় ঘটে। ঘটনার দিন ফজর আলীর ওই ঘরে প্রবেশের বিষয়টি আগেই স্থানীয় কিছু যুবক জেনে যান। সেই তথ্য সজীব নামের এক যুবক শাহ পরানকে জানালে তিনি নিজের ভাইয়ের প্রতি ক্ষোভ থেকে তাঁকে আটকে এলাকাবাসীকে ডেকে এনে বিচার করতে বলেন।
অভিযুক্ত ফজর আলীর ভাই শাহ পরান বলেন, ‘আমার সঙ্গে এক বছর এবং ভাইয়ের সঙ্গে ছয় মাস সম্পর্ক ছিল। সেই সূত্রে সে বাসায় যাতায়াত করত এবং ভাইয়ের কাছ থেকে ওই নারীর মা ৫০ হাজার টাকা ঋণও নিয়েছিলেন। এতে আমাদের পরিবারেও অশান্তি চলছিল। আমি ঘটনাটি তার শ্বশুরবাড়িতেও জানিয়েছিলাম। কিন্তু কাজ না হওয়ায় ক্ষোভে ছিলাম। সজীব আমাকে জানালে আমি ভাইকে ধরে বিচারের কথা বলি। কিন্তু তাকে এভাবে মারবে বুঝিনি।’
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার মা-বাবার সঙ্গে ফজর আলীর টাকার লেনদেন ছিল। ঘটনার রাতে মা-বাবা বাড়িতে ছিলেন না, বাচ্চারা ঘুমিয়ে ছিল। তখন ফজর আলী দরজা খুলতে বলে। আমি না খুলতে চাইলে সে ধাক্কা দিয়ে দরজা খুলে জোর করে ঢুকে আমাকে ধর্ষণ করে। এরপর কিছু যুবক ঘরে ঢুকে ভিডিও করে এবং মারধর করে।’
ভুক্তভোগী নারীর ভাই বলেন, ‘ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ ছিল না। কিছুক্ষণ পরই যুবকেরা এসে ভিডিও করে অনলাইনে ছেড়ে দেয়। ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ ফজর আলীকে পিটিয়ে আবার ভিডিও ছড়িয়ে আমাদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’
রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া খোকন বলেন, ছাত্রলীগ নেতা সুমনের নেতৃত্বে সাত-আটজন যুবক ফজর আলীকে ধরতে ফাঁদ পাতেন। তিনি ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করলে তাঁকে আটক করে বেধড়ক পেটানো হয় এবং হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়। ওই নারীর বিবস্ত্র ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
ডিসি, এসপির পরিদর্শন
সোমবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার, পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহফুজা মতিন, মুরাদনগর ইউএনও আবদুর রহমান এবং সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম কামরুজ্জামান। তাঁরা ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন এবং ঘটনাটিকে ধর্মীয় বা রাজনৈতিকভাবে ব্যাখ্যার সুযোগ নেই বলেও জানান।
সুবিচার নিশ্চিতের দাবি
জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাফসা জাহানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের লিগ্যাল এইড সার্ভিসেস ইউনিটের সিনিয়র আইনজীবী শিল্পী সাহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল রোববার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তাঁরা মুরাদনগর থানায় ভুক্তভোগী, তদন্ত কর্মকর্তা ও ওসির সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা ভিকটিমের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুবিচার নিশ্চিতের দাবি জানান।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাফসা জাহান বলেন, ‘অপরাধী যে দলেরই হোক, আমরা তার কঠোর শাস্তি চাই।’
মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী পুলিশের হেফাজতে চিকিৎসাধীন। ছাড়পত্র পেলে তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে। অন্যদিকে পর্নোগ্রাফি আইনে করা মামলার চার আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি পরে হবে।
রিজভী পৌরসভা এলাকার বীরপুর মহল্লার জয়নাল আবেদীনের ছেলে। তিনি রায়পুরা উপজেলার হাসনাবাদ এলাকায় ইন্টারনেট ও ডিসের ব্যবসা করতেন। রিজভীর বিরুদ্ধে ডাকাতি, অপহরণ, অস্ত্র, মাদকসহ বিভিন্ন থানায় অন্তত আটটি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
১২ মিনিট আগেগাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতাল ২৫০ শয্যায় উন্নীত হয় ২০১৪ সালে। এরপর কেটে গেছে প্রায় ১১ বছর। তবে রয়ে গেছে নানান সংকট। ২০১৮ সালে হাসপাতালটির নতুন ভবন উদ্বোধন করা হলেও জনবলসংকট ও অবকাঠামোর অভাবে সেটি আজও চালু করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বারবার চিঠি দিয়েও কাজ হচ্ছে না। ফলে পুরোনো ভবনে
৫ ঘণ্টা আগেআমের রাজধানী হিসেবে পরিচিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে ক্যারেটের দাম বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে। এতে বাড়তি লোকসানের মুখে পড়েছেন আমচাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ক্যারেট ব্যবসায়ীরা। আর নজরদারি বাড়ানোর কথা বলেছে প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের নতুন ভবনে স্থানান্তর করা মেডিসিন ওয়ার্ডে রোগীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। সেখানে নেই পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা ও শৌচাগার। বিভিন্ন কক্ষ থাকে অন্ধকার। এমন পরিবেশে দৈনিক চিকিৎসা নেন হাজারখানেক রোগী। যাঁদের একাংশের ঠাঁই হয় মেঝেতে। এমনকি চিকি
৬ ঘণ্টা আগে