দেবিদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী হামলায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন হারুনুর রশীদ নামে পরাজিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থী। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের দেবিদ্বার-বুড়িচং উপজেলার সীমান্তবর্তী কংশনগর এলাকায় ওই প্রার্থীর ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে।
সম্প্রতি হারুনুর রশিদ দেবিদ্বার উপজেলার বরকামতা ইউনিয়ন থেকে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নৌকার প্রার্থী নুরুল ইসলামের সঙ্গে পরাজিত হন। নুরুল ইসলাম উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের বাবা।
হারুনুর রশিদের স্বজনেরা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন নিয়ে বিরোধের জের ধরে সালাউদ্দিন, আলমগীর, বাচন, পলাশসহ একদল সন্ত্রাসী মনির হোসেন নামে হারুনুর রশিদের এক সমর্থককে মারধর করে। এ ঘটনায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি এবং লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে রাতে থানায় যান হারুনুর রশিদ। এতেই ক্ষুব্ধ সন্ত্রাসীরা তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার জন্য অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সড়কে ওত পেতে থাকেন। পরে রাত ১টার দিকে সিএনজি অটোরিকশাযোগে বাড়ি ফেরার পথে দেবিদ্বার-বুড়িচং সীমান্তবর্তী কংশনগর এলাকায় পরিকল্পিতভাবে তাঁর ওপর হামলা করা হয়। এ সময় তাঁকে সিএনজি থেকে নামিয়ে হাত-পা বেঁধে হাতের দুটি আঙুল তুলে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া মাথাসহ পুরো শরীরে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশের সহায়তায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করে।
চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর শরীর থেকে বিপুল পরিমাণ রক্তক্ষরণ হয়েছে। হাতের দুটি আঙুল বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। পুরো শরীর ও মাথায় গুরুতর আঘাত রয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে কুমেক হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়েছে।
হামলার সময় তাঁর সঙ্গে থাকা সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হাশেম বলেন, ‘থানা থেকে বের হওয়ার পরপরই একটি মোটরসাইকেল আমাদের অটোরিকশাকে নজরদারি করছিল। পরে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের কংশনগর হয়ে ফুলতলী এলাকায় প্রবেশদ্বারে কয়েকটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেট কার আমাদের অটোরিকশাকে ঘিরে ফেলে। এ সময় হারুনুর রশীদকে ধরে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। হামলায় ১৪-১৫ জন জড়িত থাকলেও আমি মাসুদ, সালাউদ্দিন, আলমগীর, বাচন, পলাশ ও রুবেলকে চিনতে পেরেছি। আর বাকিরা মুখোশ পরিহিত থাকায় কাউকে চিনতে পারিনি।’
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি দেবপুর ফাঁড়ি পুলিশের সহায়তায় হামলার শিকার হারুনুর রশিদকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। ঘটনাটি ঘটেছে বুড়িচং উপজেলার কংশনগর এলাকায়। আমি এ বিষয়ে বুড়িচং থানার ওসি ও দেবপুর ফাঁড়ির ইনচার্জের সঙ্গে কথা বলেছি। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আমরা সার্বিক সহযোগিতা করব।’
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী হামলায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন হারুনুর রশীদ নামে পরাজিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থী। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের দেবিদ্বার-বুড়িচং উপজেলার সীমান্তবর্তী কংশনগর এলাকায় ওই প্রার্থীর ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে।
সম্প্রতি হারুনুর রশিদ দেবিদ্বার উপজেলার বরকামতা ইউনিয়ন থেকে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নৌকার প্রার্থী নুরুল ইসলামের সঙ্গে পরাজিত হন। নুরুল ইসলাম উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের বাবা।
হারুনুর রশিদের স্বজনেরা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন নিয়ে বিরোধের জের ধরে সালাউদ্দিন, আলমগীর, বাচন, পলাশসহ একদল সন্ত্রাসী মনির হোসেন নামে হারুনুর রশিদের এক সমর্থককে মারধর করে। এ ঘটনায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি এবং লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে রাতে থানায় যান হারুনুর রশিদ। এতেই ক্ষুব্ধ সন্ত্রাসীরা তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার জন্য অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সড়কে ওত পেতে থাকেন। পরে রাত ১টার দিকে সিএনজি অটোরিকশাযোগে বাড়ি ফেরার পথে দেবিদ্বার-বুড়িচং সীমান্তবর্তী কংশনগর এলাকায় পরিকল্পিতভাবে তাঁর ওপর হামলা করা হয়। এ সময় তাঁকে সিএনজি থেকে নামিয়ে হাত-পা বেঁধে হাতের দুটি আঙুল তুলে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া মাথাসহ পুরো শরীরে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশের সহায়তায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করে।
চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর শরীর থেকে বিপুল পরিমাণ রক্তক্ষরণ হয়েছে। হাতের দুটি আঙুল বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। পুরো শরীর ও মাথায় গুরুতর আঘাত রয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে কুমেক হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়েছে।
হামলার সময় তাঁর সঙ্গে থাকা সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হাশেম বলেন, ‘থানা থেকে বের হওয়ার পরপরই একটি মোটরসাইকেল আমাদের অটোরিকশাকে নজরদারি করছিল। পরে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের কংশনগর হয়ে ফুলতলী এলাকায় প্রবেশদ্বারে কয়েকটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেট কার আমাদের অটোরিকশাকে ঘিরে ফেলে। এ সময় হারুনুর রশীদকে ধরে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। হামলায় ১৪-১৫ জন জড়িত থাকলেও আমি মাসুদ, সালাউদ্দিন, আলমগীর, বাচন, পলাশ ও রুবেলকে চিনতে পেরেছি। আর বাকিরা মুখোশ পরিহিত থাকায় কাউকে চিনতে পারিনি।’
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি দেবপুর ফাঁড়ি পুলিশের সহায়তায় হামলার শিকার হারুনুর রশিদকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। ঘটনাটি ঘটেছে বুড়িচং উপজেলার কংশনগর এলাকায়। আমি এ বিষয়ে বুড়িচং থানার ওসি ও দেবপুর ফাঁড়ির ইনচার্জের সঙ্গে কথা বলেছি। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আমরা সার্বিক সহযোগিতা করব।’
শনিবার সকাল ১০টা থেকেই ইশরাকের সমর্থকেরা জড়ো হতে থাকেন। সেখানে উপস্থিত ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রফিক বলেন, ‘আদালত রায় দিয়েছেন তিনি (ইশরাক) মেয়র। তাহলে কেন এত টালবাহানা করা হচ্ছে? আদালতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি কেন দেখানো হচ্ছে?’
৩ মিনিট আগেসিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়ে চকরিয়ায় যাচ্ছিলেন যাত্রীরা। শুক্রবার রাত সোয়া ১২টার দিকে অটোরিকশাটি কাকারা মাঝেরফাঁড়ি বাজারের অদূরে পৌঁছালে চকরিয়া থেকে লামামুখি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থলে অটোরিকশার দুজন যাত্রী নিহত হয়। চালকসহ অটোরিকশায় থাকা আরো দুজন...
২৭ মিনিট আগেরাজধানীর আফতাবনগর এলাকায় একটি বাসায় গ্যাসের লিকেজ থেকে আগুনে শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। তাঁদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেহিটু শেখের ফাঁসি দিয়েছে ঠিক আছে। কিন্তু তার ছেলে সজিব কেন ছাড়া পেলো? সজিবই তো ঘটনা ঘটাইছে। বাকিরা সবাই জানত। সব প্রমাণ পাবার পরও আদালত যে রায় দিয়েছে তাতে আমরা সন্তুষ্ট না। আমরা উকিলের সাথে কথা বলব। কাগজ নিয়ে ঢাকার আদালতে আপিল করব।’
৩৩ মিনিট আগে