বান্দরবান ও রাঙামাটি প্রতিনিধি
আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আজ রোববার বিকেলে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মুজাহিদ উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রমণে বিরত থাকতে পর্যটকদের অনুরোধ জানিয়ে এক বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মো. শামিম হোসেন জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনিবার্য কারণবশত সম্মানিত পর্যটকদের আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সমগ্র রাঙামাটি জেলায় ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।
সম্প্রতি রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে সহিংসতায় ৫ জন নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে পার্বত্য চট্টগ্রামে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
এর আগে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সহিংসতার কারণে বান্দরবানে ভ্রমণে দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলেও রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে পর্যটন অব্যাহত ছিল।
এর মধ্যে গত ১৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে একজনকে পিটিয়ে হত্যার পরদিন দীঘিনালার লারমা স্কয়ারে পাহাড়ি অধ্যুষিত বাজারে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
দুদিন পর রাঙামাটিতে পাহাড়িদের বিক্ষোভের পর গুজব ছড়িয়ে সহিংসতা সৃষ্টি করা হয়। এতে অনিক কুমার চাকমা নামে একজন কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়। আহত হন অর্ধ শতাধিক।
আঞ্চলিক পরিষদসহ পাহাড়িদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়া হয়। এসব ঘটনায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে আসন্ন দুর্গাপূজাকে ঘিরে পার্বত্য জেলাগুলোর হোটেল-মোটেলগুলোতে অনেক বুকিং পেয়েছিল ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতিতে বুকিং বাতিল হওয়ায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আজ রোববার বিকেলে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মুজাহিদ উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রমণে বিরত থাকতে পর্যটকদের অনুরোধ জানিয়ে এক বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মো. শামিম হোসেন জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনিবার্য কারণবশত সম্মানিত পর্যটকদের আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সমগ্র রাঙামাটি জেলায় ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।
সম্প্রতি রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে সহিংসতায় ৫ জন নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে পার্বত্য চট্টগ্রামে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
এর আগে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সহিংসতার কারণে বান্দরবানে ভ্রমণে দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলেও রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে পর্যটন অব্যাহত ছিল।
এর মধ্যে গত ১৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে একজনকে পিটিয়ে হত্যার পরদিন দীঘিনালার লারমা স্কয়ারে পাহাড়ি অধ্যুষিত বাজারে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
দুদিন পর রাঙামাটিতে পাহাড়িদের বিক্ষোভের পর গুজব ছড়িয়ে সহিংসতা সৃষ্টি করা হয়। এতে অনিক কুমার চাকমা নামে একজন কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়। আহত হন অর্ধ শতাধিক।
আঞ্চলিক পরিষদসহ পাহাড়িদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়া হয়। এসব ঘটনায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে আসন্ন দুর্গাপূজাকে ঘিরে পার্বত্য জেলাগুলোর হোটেল-মোটেলগুলোতে অনেক বুকিং পেয়েছিল ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতিতে বুকিং বাতিল হওয়ায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে