সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এবার ৫৭০ হেক্টর জমিতে টমেটো চাষ হয়েছে। ফলনও হয় কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে। এতে লাভের আশায় বুক বেঁধেছিলেন সাড়ে ৪ হাজার কৃষক। কিন্তু উৎপাদিত টমেটোর ন্যায্য দাম না পাওয়ায় কৃষকেরা ব্যাপক লোকসানে পড়েছেন।
উৎপাদনের খরচ তোলা কিংবা লাভ তো দূরের কথা; খেত থেকে শ্রমিক দিয়ে উত্তোলন ও পরিবহনের খরচও উঠছে না। এমনকি বিক্রি করা মূল্যের চেয়ে উত্তোলনের খরচই বেশি পড়ছে। কৃষকেরা এমন পরিস্থিতিতে খেত থেকে টমেটো উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে হেক্টরের পর হেক্টর জমিতে নষ্ট হচ্ছে পাকা টমেটো।
গত মঙ্গলবার কৃষকেরা জানিয়েছেন, ঈদুল ফিতরের আগে খেত থেকে প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি ১৫-২০ টাকা বিক্রি হয়। কিন্তু ঈদের পর বাজারেদর পড়ে যায়। দুই সপ্তাহ ধরে প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি বিক্রি হয় ৪-৫ টাকায়। অথচ খেত থেকে তোলা ও বাজারে পরিবহনের খরচ এর চেয়ে বেশি।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলার পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নে ৫৭০ হেক্টর জমিতে সাড়ে ৪ হাজার কৃষক টমেটো চাষ করেছেন। উৎপাদন হয় ১৫ হাজার টন। বাজারে দর পড়ে যাওয়ার সঙ্গে কোনো হিমাগার না থাকায় পচনশীল এই সবজি সংরক্ষণ করাও সম্ভব হচ্ছে না। এতে উপজেলার গুলিয়াখালী, পৌরসভার নুনাছড়া, বারৈয়াঢালা, সৈয়দপুর, মুরাদপুর, বাঁশবাড়িয়া কুমিরা, বাড়বকুণ্ডের হাজারো কৃষক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
আইয়ুব আলী নামের এক কৃষক বলেন, ‘লাভের আশায় ১ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে ১৫০ শতক জমিতে টমেটো চাষ করেছিলাম। ঈদের পর থেকে দুই সপ্তাহ ধরে টমেটোর দাম পড়ে গেছে। পাইকারি ৪-৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে শ্রমিকের মজুরি ও পরিবহন খরচ উঠছে না।’
সীতাকুণ্ড উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, টমেটোর দ্বিগুণ উৎপাদনের কারণেই দাম একেবারেই কমে গেছে। যদি উপজেলায় হিমাগার থাকত, তাহলে অতিরিক্ত টমেটো সংরক্ষণ করা যেত।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এবার ৫৭০ হেক্টর জমিতে টমেটো চাষ হয়েছে। ফলনও হয় কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে। এতে লাভের আশায় বুক বেঁধেছিলেন সাড়ে ৪ হাজার কৃষক। কিন্তু উৎপাদিত টমেটোর ন্যায্য দাম না পাওয়ায় কৃষকেরা ব্যাপক লোকসানে পড়েছেন।
উৎপাদনের খরচ তোলা কিংবা লাভ তো দূরের কথা; খেত থেকে শ্রমিক দিয়ে উত্তোলন ও পরিবহনের খরচও উঠছে না। এমনকি বিক্রি করা মূল্যের চেয়ে উত্তোলনের খরচই বেশি পড়ছে। কৃষকেরা এমন পরিস্থিতিতে খেত থেকে টমেটো উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে হেক্টরের পর হেক্টর জমিতে নষ্ট হচ্ছে পাকা টমেটো।
গত মঙ্গলবার কৃষকেরা জানিয়েছেন, ঈদুল ফিতরের আগে খেত থেকে প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি ১৫-২০ টাকা বিক্রি হয়। কিন্তু ঈদের পর বাজারেদর পড়ে যায়। দুই সপ্তাহ ধরে প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি বিক্রি হয় ৪-৫ টাকায়। অথচ খেত থেকে তোলা ও বাজারে পরিবহনের খরচ এর চেয়ে বেশি।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলার পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নে ৫৭০ হেক্টর জমিতে সাড়ে ৪ হাজার কৃষক টমেটো চাষ করেছেন। উৎপাদন হয় ১৫ হাজার টন। বাজারে দর পড়ে যাওয়ার সঙ্গে কোনো হিমাগার না থাকায় পচনশীল এই সবজি সংরক্ষণ করাও সম্ভব হচ্ছে না। এতে উপজেলার গুলিয়াখালী, পৌরসভার নুনাছড়া, বারৈয়াঢালা, সৈয়দপুর, মুরাদপুর, বাঁশবাড়িয়া কুমিরা, বাড়বকুণ্ডের হাজারো কৃষক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
আইয়ুব আলী নামের এক কৃষক বলেন, ‘লাভের আশায় ১ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে ১৫০ শতক জমিতে টমেটো চাষ করেছিলাম। ঈদের পর থেকে দুই সপ্তাহ ধরে টমেটোর দাম পড়ে গেছে। পাইকারি ৪-৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে শ্রমিকের মজুরি ও পরিবহন খরচ উঠছে না।’
সীতাকুণ্ড উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, টমেটোর দ্বিগুণ উৎপাদনের কারণেই দাম একেবারেই কমে গেছে। যদি উপজেলায় হিমাগার থাকত, তাহলে অতিরিক্ত টমেটো সংরক্ষণ করা যেত।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় চরম জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়। এতে করে
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এসব হামলার তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সুপারিশ করা ১০২ জনের শাস
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহে নির্মিত হচ্ছে বহুল প্রত্যাশিত হাই-টেক পার্ক। তবে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের জেরে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থমকে যায় প্রকল্পের কাজ। সাত মাস বন্ধ থাকার পর এখন ধীরগতিতে চলছে পার্কটির নির্মাণ। ইতিমধ্যে এক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পর আরেক দফা বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। তবে পুরোদমে কাজ শুরু করা না
৪ ঘণ্টা আগেএকপশলা বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বেনাপোল স্থলবন্দরে। টানা বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পণ্যাগারে পানি ঢুকে নষ্ট হয় শত শত কোটি টাকার আমদানি পণ্য। ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা, ভোগান্তি বাড়ে শ্রমিকদের।
৪ ঘণ্টা আগে