নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রুর অস্থায়ী আশ্রয়শিবির থেকে ১৮৪ রোহিঙ্গাকে ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়েছে। আজ রোববার বাস ও ট্রাকে করে তাদের ট্রানজিট ক্যাম্পে পৌঁছানো হয়।
গত ১৮ জানুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ি তমব্রু কোনারপাড়া শূন্য পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের দুটি সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় শূন্যরেখা থেকে বিতাড়িত হয়ে তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেয় প্রায় সোয়া চার হাজার রোহিঙ্গা। তারা টানা ১৭ দিন ওই গ্রামে অবস্থান করে। আজ ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজের তত্ত্বাবধানে তাদের সরানো হয় ট্রানজিট ক্যাম্পে। এ সময় পুলিশি পাহারায় ২টি বাস ও ২টি ট্রাক করে তাদের মালপত্র পরিবহন করা হয়।
বর্তমানে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রুর গ্রামটিতে ৫৫৮ পরিবারের আরও ২ হাজার ৯৭০ জন রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। যাদের মধ্যে ৩৭৭ রোহিঙ্গা পরিবারের ২ হাজার ৯৮ রোহিঙ্গা নিবন্ধিত। বাকি ১৭৯ পরিবারের ৮৭২ জন রোহিঙ্গা অনিবন্ধিত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৮৪ রোহিঙ্গাকে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-সংলগ্ন টিভি টাওয়ারের পাশে ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কাল (সোমবার) দ্বিতীয় পর্বে ৫৩ পরিবারের ২৭৩ জন রোহিঙ্গাকে ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তরের জন্য কার্ড দেওয়া হয়েছে। এভাবে বাকি সব রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হবে।’
ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তরের সময় অতিরিক্ত শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদৌজ্জা, কুতুপালং ৫ নম্বর ক্যাম্পের ইনচার্জ (সিআইসি, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) প্রীতম সাহা ও চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ উপস্থিত ছিলেন।
বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রুর অস্থায়ী আশ্রয়শিবির থেকে ১৮৪ রোহিঙ্গাকে ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়েছে। আজ রোববার বাস ও ট্রাকে করে তাদের ট্রানজিট ক্যাম্পে পৌঁছানো হয়।
গত ১৮ জানুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ি তমব্রু কোনারপাড়া শূন্য পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের দুটি সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় শূন্যরেখা থেকে বিতাড়িত হয়ে তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেয় প্রায় সোয়া চার হাজার রোহিঙ্গা। তারা টানা ১৭ দিন ওই গ্রামে অবস্থান করে। আজ ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজের তত্ত্বাবধানে তাদের সরানো হয় ট্রানজিট ক্যাম্পে। এ সময় পুলিশি পাহারায় ২টি বাস ও ২টি ট্রাক করে তাদের মালপত্র পরিবহন করা হয়।
বর্তমানে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রুর গ্রামটিতে ৫৫৮ পরিবারের আরও ২ হাজার ৯৭০ জন রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। যাদের মধ্যে ৩৭৭ রোহিঙ্গা পরিবারের ২ হাজার ৯৮ রোহিঙ্গা নিবন্ধিত। বাকি ১৭৯ পরিবারের ৮৭২ জন রোহিঙ্গা অনিবন্ধিত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৮৪ রোহিঙ্গাকে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-সংলগ্ন টিভি টাওয়ারের পাশে ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কাল (সোমবার) দ্বিতীয় পর্বে ৫৩ পরিবারের ২৭৩ জন রোহিঙ্গাকে ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তরের জন্য কার্ড দেওয়া হয়েছে। এভাবে বাকি সব রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হবে।’
ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তরের সময় অতিরিক্ত শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদৌজ্জা, কুতুপালং ৫ নম্বর ক্যাম্পের ইনচার্জ (সিআইসি, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) প্রীতম সাহা ও চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ উপস্থিত ছিলেন।
কারণ দর্শানোর নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন ইউনিটেক্স স্টিলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হানিফ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ কায়সার, পরিচালক বেলাল আহমেদ (এস আলমের জামাতা), পরিচালক মাইমুনা খানম (এস আলমের মেয়ে), পরিচালক মো. মোহাইমিনুল ইসলাম চৌধুরী, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদ, ছেলে
২ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মিয়া (৭৩) নামের এক হাজতি। পরে চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আজ সোমবার ভোরে এই ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় চোর সন্দেহে নিজাম উদ্দিন প্রকাশ আব্দুল মান্নান (৩২) নামের এক অটোচালককে মারধর করে পায়ের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মো. মনছুর (৩৫) ও মিনহাজ (২২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১১ মিনিট আগেটঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মো. শাহিন আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয়রা মব তৈরি করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের ওপর হামলার চেষ্টা করে। আমরা উদ্ধার অভিযান চালানো আপৎকালীন কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে নিই। এরপর সন্ধ্যা ৭টায় উদ্ধার কার্যক্রম আজকের মতো সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। আগামীকাল (মঙ্গল) যদি সে
১৯ মিনিট আগে