থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির দীঘিনালার সাম্প্রতিক ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানের থানচিতে আদিবাসী ছাত্রসমাজের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন পাহাড়ি শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার সকালে থানচি বাজারের প্রবেশমুখে থানচি সরকারি উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই সমাবেশ হয়। এ সময় বিভিন্ন দাবিসংবলিত ফেস্টুন-ব্যানার বহন করেন শিক্ষার্থীরা।
মারমা স্টুডেন্ট কাউন্সিলের সভাপতি অংসিং মারমার সঞ্চালনায় বিক্ষোভে সভাপতিত্ব করেন মেমং মারমা। এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক থং খুমী, সিংওয়াইমং মারমা, জ্যোতি বিকাশ চাকমা, ব্লগার ফ্রান্সিস ত্রিপুরা, এনজিও কর্মী রেংহাই ম্রো, উক্যপ্রু মারমা, মুক্তা ত্রিপুরা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্রিটিশ আমল থেকে পাহাড়ি-বাঙালিরা সম্প্রীতির মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে বসবাস করে আসছিলাম। সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই। কিন্তু বাঙালি হত্যার অভিযোগে পাহাড়িদের দোকান ও ঘর-বাড়িতে আগুন দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘আমাদেরও স্বাধীনভাবে বাঁচার অধিকার রয়েছে। কিন্তু একটি মহল সাম্প্রদায়িক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। যদি এই সাম্প্রদায়িক হামলা বন্ধ করা না হয়, তাহলে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ এ সময় পাহাড়িদের ওপর যারা হামলা-অগ্নিসংযোগ করেছে, তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, প্রয়োজনে তাঁরা ঢাকার উদ্দেশে লংমার্চ করবেন। বিক্ষোভ থেকে পাহাড়ি-বাঙালি বিভেদ তৈরি করে পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনো নীল নকশা বাস্তবায়নের ষড়যন্ত্র সফল হবে না বলে হুঁশিয়ারি জানানো হয়। এ সময় তাঁদের প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দিতে সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি আহ্বান জানান পাহাড়ের ছাত্র নেতৃবৃন্দ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে থানচি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. নাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাহাড়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেছে। খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মতো বান্দরবানের থানচিতে যেন তেমন কিছু না ঘটে, সে কারণে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।’
খাগড়াছড়ির দীঘিনালার সাম্প্রতিক ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানের থানচিতে আদিবাসী ছাত্রসমাজের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন পাহাড়ি শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার সকালে থানচি বাজারের প্রবেশমুখে থানচি সরকারি উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই সমাবেশ হয়। এ সময় বিভিন্ন দাবিসংবলিত ফেস্টুন-ব্যানার বহন করেন শিক্ষার্থীরা।
মারমা স্টুডেন্ট কাউন্সিলের সভাপতি অংসিং মারমার সঞ্চালনায় বিক্ষোভে সভাপতিত্ব করেন মেমং মারমা। এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক থং খুমী, সিংওয়াইমং মারমা, জ্যোতি বিকাশ চাকমা, ব্লগার ফ্রান্সিস ত্রিপুরা, এনজিও কর্মী রেংহাই ম্রো, উক্যপ্রু মারমা, মুক্তা ত্রিপুরা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্রিটিশ আমল থেকে পাহাড়ি-বাঙালিরা সম্প্রীতির মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে বসবাস করে আসছিলাম। সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই। কিন্তু বাঙালি হত্যার অভিযোগে পাহাড়িদের দোকান ও ঘর-বাড়িতে আগুন দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘আমাদেরও স্বাধীনভাবে বাঁচার অধিকার রয়েছে। কিন্তু একটি মহল সাম্প্রদায়িক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। যদি এই সাম্প্রদায়িক হামলা বন্ধ করা না হয়, তাহলে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ এ সময় পাহাড়িদের ওপর যারা হামলা-অগ্নিসংযোগ করেছে, তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, প্রয়োজনে তাঁরা ঢাকার উদ্দেশে লংমার্চ করবেন। বিক্ষোভ থেকে পাহাড়ি-বাঙালি বিভেদ তৈরি করে পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনো নীল নকশা বাস্তবায়নের ষড়যন্ত্র সফল হবে না বলে হুঁশিয়ারি জানানো হয়। এ সময় তাঁদের প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দিতে সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি আহ্বান জানান পাহাড়ের ছাত্র নেতৃবৃন্দ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে থানচি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. নাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাহাড়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেছে। খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মতো বান্দরবানের থানচিতে যেন তেমন কিছু না ঘটে, সে কারণে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে