নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পার্বত্য জেলা রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আজ শুক্রবার বেলা ১টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি জারি থাকবে বলে গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক বলছে, যেহেতু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে এবং জনগণের জান ও মাল ক্ষতি সাধনের আশঙ্কা রয়েছে। তাই আজ শুক্রবার বেলা ১টা থেকে রাঙামাটি জেলার পৌরসভা এলাকায় এবং বেলা ২টা থেকে খাগড়াছড়ি সদরে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৫৮ মোতাবেক ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
আরও বলা হয়, এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, ‘সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। তারা মাঠে আছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’
এ ছাড়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বিকেল ৪টায় সর্বজনীন মিটিং রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ দিকে খাগড়াছড়ি শহরে পাহাড়ি-বাঙালি উত্তেজনা শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতভর গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও নয়জন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় চারজনকে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন জুনান চাকমা (২০), ধনঞ্জয় চাকমা (৫০) ও রুবেল (৩০)। জুনান চাকমা ও রুবেলের বাড়ি খাগড়াছড়ি সদরে এবং ধনঞ্জয় চাকমার বাড়ি দীঘিনালায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে খাগড়াছড়ি জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. রিপল বাপ্পি চাকমা।
নিহতদের মরদেহ খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে রয়েছে। বাকিদের খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
খাগড়াছড়ি জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. রিপল বাপ্পি চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনজন নিহত আছে। পাঁচজন ভর্তি রয়েছে। গুরুতর আহত পাঁচজনকে চট্টগ্রামে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করা হয়েছে।’
স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাতে জেলা শহরের নারানখাইয়া, স্বনির্ভর এলাকায় ব্যাপক গুলির শব্দ শোনা যায়। এ সময় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে রাতে ১২ জনকে খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়।
তবে কাদের মধ্যে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, তা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারেনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও গোলাগুলির একাধিক ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
এর আগে গতকাল বিকেলে জেলার দীঘিনালায় দুপক্ষের বিরোধের জের ধরে লারমা স্কয়ারের বাজারে আগুন লাগিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। তাতে ৬০টির বেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে যায়। আহত হন বেশ কয়েকজন।
পার্বত্য জেলা রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আজ শুক্রবার বেলা ১টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি জারি থাকবে বলে গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক বলছে, যেহেতু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে এবং জনগণের জান ও মাল ক্ষতি সাধনের আশঙ্কা রয়েছে। তাই আজ শুক্রবার বেলা ১টা থেকে রাঙামাটি জেলার পৌরসভা এলাকায় এবং বেলা ২টা থেকে খাগড়াছড়ি সদরে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৫৮ মোতাবেক ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
আরও বলা হয়, এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, ‘সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। তারা মাঠে আছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’
এ ছাড়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বিকেল ৪টায় সর্বজনীন মিটিং রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ দিকে খাগড়াছড়ি শহরে পাহাড়ি-বাঙালি উত্তেজনা শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতভর গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও নয়জন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় চারজনকে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন জুনান চাকমা (২০), ধনঞ্জয় চাকমা (৫০) ও রুবেল (৩০)। জুনান চাকমা ও রুবেলের বাড়ি খাগড়াছড়ি সদরে এবং ধনঞ্জয় চাকমার বাড়ি দীঘিনালায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে খাগড়াছড়ি জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. রিপল বাপ্পি চাকমা।
নিহতদের মরদেহ খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে রয়েছে। বাকিদের খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
খাগড়াছড়ি জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. রিপল বাপ্পি চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনজন নিহত আছে। পাঁচজন ভর্তি রয়েছে। গুরুতর আহত পাঁচজনকে চট্টগ্রামে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করা হয়েছে।’
স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাতে জেলা শহরের নারানখাইয়া, স্বনির্ভর এলাকায় ব্যাপক গুলির শব্দ শোনা যায়। এ সময় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে রাতে ১২ জনকে খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়।
তবে কাদের মধ্যে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, তা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারেনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও গোলাগুলির একাধিক ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
এর আগে গতকাল বিকেলে জেলার দীঘিনালায় দুপক্ষের বিরোধের জের ধরে লারমা স্কয়ারের বাজারে আগুন লাগিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। তাতে ৬০টির বেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে যায়। আহত হন বেশ কয়েকজন।
সোমবার ওই এলাকায় বিয়ের দাবিতে এক নারীর অবস্থানকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে মকবুল হোসেন আহত হন। পরে আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন স্বজনেরা। তাঁরা জানান, হামলার সময় মকবুলের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত লাগে।
১৩ মিনিট আগেঅবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে মিয়ানমারে আটক ২০ কিশোর-যুবক দেশে ফিরেছে। প্রায় ২২ মাস কারাবাসের পর আজ মঙ্গলবার সকালে নৌবাহিনীর জাহাজে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায় এসব কিশোর-যুবক। পরে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। জানা গেছে, দেশে ফেরা অধিকাংশই কিশোর। হাতে গোনা দু-একজন যুবক।
২০ মিনিট আগেবাড্ডায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ১৫ লাখ টাকার বেশি চুরির ঘটনায় ১১ লাখ ৬৬ হাজার টাকা উদ্ধার ও তিনজনকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। কর্মচারী মাসুম কাজী ব্যাংকে টাকা জমা না দিয়ে পালিয়ে যান।
২৫ মিনিট আগেমেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে ২০২৩ সালের ২ আগস্ট রাজধানীর শান্তিনগরের বাসা থেকে মেডিকেল ভর্তি কোচিং প্রতিষ্ঠান ‘মেডিকো’র প্রতিষ্ঠাতা ডা. মো. জোবায়দুর রহমান জনিকে তুলে নেয় সিআইডি। পরে সিআইডি সদর দপ্তরে নিয়ে বেধড়ক মারধর করা এবং জনির স্ত্রীকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে চার কোটি টাকা হাতিয়ে নেন
২৯ মিনিট আগে