নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দরের আশপাশের পাঁচটি এলাকায় যেকোনো ধরনের সভা-সমাবেশসহ রাজনৈতিক কর্মসূচি ৩০ দিনের জন্য নিষিদ্ধ করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজের স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিটি সিএমপি তাঁদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করেছে।
পুলিশ বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্নের লক্ষ্যে ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামীকাল শনিবার (১১ অক্টোবর) থেকে পরবর্তী ৩০ দিন চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নম্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড়, সল্টগোলা ক্রসিংসহ বন্দর এলাকায় যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক, শ্রমিক বা সামাজিক সংগঠনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৮-এর ৩০ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সিএমপি কমিশনার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। দেশের মোট আমদানি ও রপ্তানির সিংহভাগ কার্যক্রম এই বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য, শিল্পকারখানার কাঁচামালসহ আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য পরিবহনের জন্য প্রতিদিন প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার যানবাহন চট্টগ্রাম বন্দরে চলাচল করে।
এই বিপুল পরিমাণ যানবাহন চলাচলের কারণে বন্দরের আশপাশে ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বন্দর এলাকায় মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা আয়োজনের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে, যা জাতীয় অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এদিকে স্থানীয়দের মতে, কেবল অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে—তা না-ও হতে পারে। এর পেছনে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের কৌশলও থাকতে পারে।
চট্টগ্রাম বন্দরের আশপাশের পাঁচটি এলাকায় যেকোনো ধরনের সভা-সমাবেশসহ রাজনৈতিক কর্মসূচি ৩০ দিনের জন্য নিষিদ্ধ করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজের স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিটি সিএমপি তাঁদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করেছে।
পুলিশ বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্নের লক্ষ্যে ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামীকাল শনিবার (১১ অক্টোবর) থেকে পরবর্তী ৩০ দিন চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নম্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড়, সল্টগোলা ক্রসিংসহ বন্দর এলাকায় যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক, শ্রমিক বা সামাজিক সংগঠনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৮-এর ৩০ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সিএমপি কমিশনার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। দেশের মোট আমদানি ও রপ্তানির সিংহভাগ কার্যক্রম এই বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য, শিল্পকারখানার কাঁচামালসহ আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য পরিবহনের জন্য প্রতিদিন প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার যানবাহন চট্টগ্রাম বন্দরে চলাচল করে।
এই বিপুল পরিমাণ যানবাহন চলাচলের কারণে বন্দরের আশপাশে ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বন্দর এলাকায় মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা আয়োজনের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে, যা জাতীয় অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এদিকে স্থানীয়দের মতে, কেবল অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে—তা না-ও হতে পারে। এর পেছনে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের কৌশলও থাকতে পারে।
চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট এলাকার একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে আনুমানিক ২০ কোটি টাকা মূল্যমানের বিভিন্ন দেশের জাল মুদ্রাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট নুর হাউজিং সোসাইটির একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে এসব জাল মুদ্রা জব্দ করা হয়।
৩ মিনিট আগে‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৮ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৮ ঘণ্টা আগে