চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরের নভেম্বর বা ডিসেম্বর মাসের যেকোনো দিন সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির এক সভায় সমাবর্তন আয়োজনের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। তিনি বলেন, ‘পঞ্চম সমাবর্তন করার জন্য ডিনস কমিটির সভায় সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিনস কমিটির এই সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিল, সিন্ডিকেট হয়ে আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি লেখব। এরপর রাষ্ট্রপতি যখন সময় দেবেন, তখনই সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে।’
সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক সিরাজ উদ দৌল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হচ্ছে না। ডিনস কমিটির আজকের সভায় সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা সমাবর্তন আয়োজনের কাজ শুরু করেছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ৫৮ বছরে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। সর্বশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালে। সে সময় উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। এরপর উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়ে অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার অন্তত পাঁচবার ঘোষণা দিয়েও সমাবর্তন আয়োজন করতে পারেননি। তবে উপাচার্যের দায়িত্ব নেওয়ার দ্বিতীয় দিনেই সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেন বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরের নভেম্বর বা ডিসেম্বর মাসের যেকোনো দিন সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির এক সভায় সমাবর্তন আয়োজনের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। তিনি বলেন, ‘পঞ্চম সমাবর্তন করার জন্য ডিনস কমিটির সভায় সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিনস কমিটির এই সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিল, সিন্ডিকেট হয়ে আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি লেখব। এরপর রাষ্ট্রপতি যখন সময় দেবেন, তখনই সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে।’
সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক সিরাজ উদ দৌল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হচ্ছে না। ডিনস কমিটির আজকের সভায় সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা সমাবর্তন আয়োজনের কাজ শুরু করেছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ৫৮ বছরে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। সর্বশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালে। সে সময় উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। এরপর উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়ে অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার অন্তত পাঁচবার ঘোষণা দিয়েও সমাবর্তন আয়োজন করতে পারেননি। তবে উপাচার্যের দায়িত্ব নেওয়ার দ্বিতীয় দিনেই সমাবর্তন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেন বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
২ মিনিট আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩০ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৩৫ মিনিট আগে