শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় বিষাক্ত মদ পান করে চিকিৎসাধীন থাকা শেষ ব্যক্তিটিরও মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে একই গ্রামের পাঁচ বন্ধুর মৃত্যু হলো।
গতকাল রোববার (১২ অক্টোবর) দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে আনসার সদস্য রঞ্জু মিয়া (৩০) মারা যান। তিনি উপজেলার খোট্টাপাড়া গ্রামের মিন্টু মিয়ার ছেলে। এ নিয়ে বিষাক্ত মদ্যপানের ঘটনায় চিকিৎসাধীন পাঁচজনেরই মৃত্যু হলো। ময়নাতদন্তের জন্য রঞ্জু মিয়ার লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, ২ অক্টোবর দুর্গাপূজার দশমীর সন্ধ্যায় একই গ্রামের ওই পাঁচ বন্ধু একসঙ্গে মদ্যপান করেন। বাড়িতে ফেরার পর তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের সদস্যরা রাতেই তাঁদের শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
৭ অক্টোবর (মঙ্গলবার) দিবাগত রাতে মারা যান কৃষক মিজানুর রহমান লিটন (৫৫)। ৯ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত ১০টায় মারা যান সিএনজি অটোরিকশাচালক নাছিদুল সোনার (২৭)। ১০ অক্টোবর (শুক্রবার) দুপুর ১২টায় মারা যান ট্রাকচালক মানিক আকন্দ (৩০)। ১০ অক্টোবর (শুক্রবার) বিকেল ৫টায় মারা যান সিএনজি অটোরিকশাচালক আব্দুল্লাহ আল কাফি (৩০)। ১২ অক্টোবর (রোববার) দিবাগত রাত পৌনে ১১টায় সর্বশেষ মারা যান আনসার সদস্য রঞ্জু মিয়া (৩০)। নিহত পাঁচজনই খোট্টাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
শজিমেক হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষাক্ত ও মাত্রাতিরিক্ত মদ্যপানের বিষক্রিয়া (অ্যালকোহল ইনটক্সিকেশন) নিয়ে এই পাঁচজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তাঁদের সবারই কিডনি বিকল হয়ে গিয়েছিল। তাঁদের সবাই মারা গেছে।’
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম ‘আজকের পত্রিকা’কে নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে বলেন, দুর্গাপূজার দশমীর সন্ধ্যায় বিষাক্ত মদ্যপানে ওই পাঁচজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরপর পাঁচজনেরই মৃত্যু হয়। রঞ্জু মিয়া ছাড়া অন্য চারজনের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় থানায় পৃথক অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। নিহতদের পরিবার অভিযোগ করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। পুলিশ মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করছে।
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় বিষাক্ত মদ পান করে চিকিৎসাধীন থাকা শেষ ব্যক্তিটিরও মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে একই গ্রামের পাঁচ বন্ধুর মৃত্যু হলো।
গতকাল রোববার (১২ অক্টোবর) দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে আনসার সদস্য রঞ্জু মিয়া (৩০) মারা যান। তিনি উপজেলার খোট্টাপাড়া গ্রামের মিন্টু মিয়ার ছেলে। এ নিয়ে বিষাক্ত মদ্যপানের ঘটনায় চিকিৎসাধীন পাঁচজনেরই মৃত্যু হলো। ময়নাতদন্তের জন্য রঞ্জু মিয়ার লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, ২ অক্টোবর দুর্গাপূজার দশমীর সন্ধ্যায় একই গ্রামের ওই পাঁচ বন্ধু একসঙ্গে মদ্যপান করেন। বাড়িতে ফেরার পর তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের সদস্যরা রাতেই তাঁদের শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
৭ অক্টোবর (মঙ্গলবার) দিবাগত রাতে মারা যান কৃষক মিজানুর রহমান লিটন (৫৫)। ৯ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত ১০টায় মারা যান সিএনজি অটোরিকশাচালক নাছিদুল সোনার (২৭)। ১০ অক্টোবর (শুক্রবার) দুপুর ১২টায় মারা যান ট্রাকচালক মানিক আকন্দ (৩০)। ১০ অক্টোবর (শুক্রবার) বিকেল ৫টায় মারা যান সিএনজি অটোরিকশাচালক আব্দুল্লাহ আল কাফি (৩০)। ১২ অক্টোবর (রোববার) দিবাগত রাত পৌনে ১১টায় সর্বশেষ মারা যান আনসার সদস্য রঞ্জু মিয়া (৩০)। নিহত পাঁচজনই খোট্টাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
শজিমেক হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষাক্ত ও মাত্রাতিরিক্ত মদ্যপানের বিষক্রিয়া (অ্যালকোহল ইনটক্সিকেশন) নিয়ে এই পাঁচজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তাঁদের সবারই কিডনি বিকল হয়ে গিয়েছিল। তাঁদের সবাই মারা গেছে।’
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম ‘আজকের পত্রিকা’কে নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে বলেন, দুর্গাপূজার দশমীর সন্ধ্যায় বিষাক্ত মদ্যপানে ওই পাঁচজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরপর পাঁচজনেরই মৃত্যু হয়। রঞ্জু মিয়া ছাড়া অন্য চারজনের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় থানায় পৃথক অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। নিহতদের পরিবার অভিযোগ করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। পুলিশ মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করছে।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৬ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৬ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৬ ঘণ্টা আগে