ভোলা প্রতিনিধি
ভোলায় আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর উদ্যোগে মাদক বিরোধী র্যালি, সেমিনার ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভোলা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সেমিনার ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা পুলিশ সুপার মো. শরীফুল হকের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ সভায় সঞ্চালনা করেন আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর ভোলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শাফায়াত হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, র্যালি ও বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
এ সময় স্বাগত বক্তব্য দেন আজকের পত্রিকার ভোলা জেলা প্রতিনিধি ও পাঠকবন্ধুর ভোলা জেলা আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম আকাশ, লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাছনাইন, বোরহানউদ্দিন থানার ওসি সিদ্দিকুর রহমান, চরফ্যাশন থানার ওসি মিজানুর রহমান।
আরও বক্তব্য দেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভোলা জেলার সমন্বয়ক ও আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর ভোলা জেলা সদস্য জিদান আনবীর, পাঠক বন্ধুর যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. হোসাইন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জাবেদ, মো. নাহিদ ইসলাম, মোহাম্মদ জাহিদ হাসান, আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরিফুল হক বলেন, ‘আজকের পত্রিকা দেশের একটি অন্যতম প্রিন্ট মিডিয়া, সঙ্গে আজকের পত্রিকার অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের খবর মুহূর্তের মধ্যে আমরা পেয়ে যাই। এই পাঠক বন্ধু আজ মাদক বিরোধী আয়োজন করেছে, আমি আপনাদের এই কার্যক্রমকে স্বাগত জানাই। আপনারা এখানে যারা উপস্থিত হয়েছেন সবাই শিক্ষার্থী, আমরা চাই তরুণ প্রজন্ম মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসবেন। আমরা আপনাদের সহযোগিতা চাই। ভোলা জেলা পুলিশ সব সময় আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর পাশে রয়েছে, ভবিষ্যতেও থাকব।’
পুলিশ সুপার আরও বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স এখনো ও রয়েছে, ভবিষ্যতে অব্যাহত থাকবে।
ভোলায় আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর উদ্যোগে মাদক বিরোধী র্যালি, সেমিনার ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভোলা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সেমিনার ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা পুলিশ সুপার মো. শরীফুল হকের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ সভায় সঞ্চালনা করেন আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর ভোলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শাফায়াত হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, র্যালি ও বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
এ সময় স্বাগত বক্তব্য দেন আজকের পত্রিকার ভোলা জেলা প্রতিনিধি ও পাঠকবন্ধুর ভোলা জেলা আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম আকাশ, লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাছনাইন, বোরহানউদ্দিন থানার ওসি সিদ্দিকুর রহমান, চরফ্যাশন থানার ওসি মিজানুর রহমান।
আরও বক্তব্য দেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভোলা জেলার সমন্বয়ক ও আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর ভোলা জেলা সদস্য জিদান আনবীর, পাঠক বন্ধুর যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. হোসাইন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জাবেদ, মো. নাহিদ ইসলাম, মোহাম্মদ জাহিদ হাসান, আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরিফুল হক বলেন, ‘আজকের পত্রিকা দেশের একটি অন্যতম প্রিন্ট মিডিয়া, সঙ্গে আজকের পত্রিকার অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের খবর মুহূর্তের মধ্যে আমরা পেয়ে যাই। এই পাঠক বন্ধু আজ মাদক বিরোধী আয়োজন করেছে, আমি আপনাদের এই কার্যক্রমকে স্বাগত জানাই। আপনারা এখানে যারা উপস্থিত হয়েছেন সবাই শিক্ষার্থী, আমরা চাই তরুণ প্রজন্ম মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসবেন। আমরা আপনাদের সহযোগিতা চাই। ভোলা জেলা পুলিশ সব সময় আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধুর পাশে রয়েছে, ভবিষ্যতেও থাকব।’
পুলিশ সুপার আরও বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স এখনো ও রয়েছে, ভবিষ্যতে অব্যাহত থাকবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪২ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪২ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে