কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোখা অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। মোখা আজ শুক্রবার ভোরে পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১০৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এদিকে আজ পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সকল মাছধরা ট্রলারকে গভীর সাগরে বিচরণ না করে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।
কুয়াকাটায় বসবাসকারী সত্তর ঊর্ধ্ব ব্যবসায়ী মেনাজ তালুকদার বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের কথা শুনলেই ভয় পাই। কারণ এই জীবনে সিডরসহ অনেক ঘূর্ণিঝড় দেখেছি।’
লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শওকত হোসেন তপন বিশ্বাস বলেন, ‘উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ আমার ইউনিয়ন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসলে ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি প্রবেশ করে ইউপির ১২টি গ্রাম তলিয়ে যায়। এসব এলাকায় মানুষগুলো রাস্তায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। স্থায়ী বেড়িবাঁধের দাবিতে একাধিকবার মানববন্ধনসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পাঠিয়েছি।’
মহিপুর মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি এবং কলাপাড়া বন্দর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ ুমাসুম বলেন, ব্যবসায়ীদের দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই গভীর সমুদ্রে থাকা অধিকাংশ মাছ ধরা ট্রলার মহিপুর-আলীপুর শিববাড়িয়া নদীর পোতাশ্রয়ে আশ্রয় নিয়েছে।
উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি (সিপিপি) এর সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই মাঠ মহড়াসহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভার মাধ্যমে দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় উপজেলার ১৭৭টি আশ্রয়কেন্দ্র ও মুজিব কিল্লাগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোখা অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। মোখা আজ শুক্রবার ভোরে পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১০৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এদিকে আজ পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সকল মাছধরা ট্রলারকে গভীর সাগরে বিচরণ না করে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।
কুয়াকাটায় বসবাসকারী সত্তর ঊর্ধ্ব ব্যবসায়ী মেনাজ তালুকদার বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের কথা শুনলেই ভয় পাই। কারণ এই জীবনে সিডরসহ অনেক ঘূর্ণিঝড় দেখেছি।’
লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শওকত হোসেন তপন বিশ্বাস বলেন, ‘উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ আমার ইউনিয়ন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসলে ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি প্রবেশ করে ইউপির ১২টি গ্রাম তলিয়ে যায়। এসব এলাকায় মানুষগুলো রাস্তায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। স্থায়ী বেড়িবাঁধের দাবিতে একাধিকবার মানববন্ধনসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পাঠিয়েছি।’
মহিপুর মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি এবং কলাপাড়া বন্দর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ ুমাসুম বলেন, ব্যবসায়ীদের দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই গভীর সমুদ্রে থাকা অধিকাংশ মাছ ধরা ট্রলার মহিপুর-আলীপুর শিববাড়িয়া নদীর পোতাশ্রয়ে আশ্রয় নিয়েছে।
উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি (সিপিপি) এর সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই মাঠ মহড়াসহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভার মাধ্যমে দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় উপজেলার ১৭৭টি আশ্রয়কেন্দ্র ও মুজিব কিল্লাগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে