আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সেতু খালের মধ্যে ধসে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছে তিন গ্রামের ১০ হাজার মানুষ। বিকল্প যাতায়াতের পথ না থাকায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। এমনকি কৃষক, ব্যবসায়ীসহ অন্যান্য পেশার মানুষও কাজে যেতে পারছেন না।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) থেকে জানা গেছে, সেতুটি উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মোল্লাপাড়া গ্রামের রামেরবাজার থেকে সাহেবেরহাট খালের ওপর নির্মিত। ২০০০ সালে এলজিইডির অর্থায়নে নির্মিত সেতুটি মাঝের অংশ দেবে যাওয়ার ছয় বছর পর ভেঙে পড়ে।
এলাকাবাসী জানান, সেতুটির মাঝের অংশ দেবে যাওয়ার ছয় বছর পরও এলজিইডি বিভাগকে জানালেও তারা সংস্কারের কোনো ব্যবস্থা করেনি। গত বুধবার রাতে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি খালের মধ্যে ধসে পড়ে।
একমাত্র সেতুটি ধসে পড়ায় চলাচল করা যাচ্ছে না। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী। বিকল্প কোনো যাতায়াতের পথ না থাকায় সেতুর পাশে সাঁকো নির্মাণ করে পার হচ্ছে গ্রামবাসী। সেতুটির লোহার খুঁটি ও ঢালাই স্ল্যাব ধসে যাওয়ায় পশ্চিম মোল্লাপাড়া, দীঘিবালী ও ঐচারমাঠ গ্রামের শতাধিক পরিবারের প্রায় ১০ হাজার মানুষ এখন চলাচলের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়েছে।
পশ্চিম মোল্লাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা স্থানীয় সাংবাদিক প্রবীর বিশ্বাস ননী বলেন, ‘এই সেতুর ওপর দিয়ে তাঁদের উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করতে হয়। সেতুটি ধসে পড়ায় এখন আর কোনো যানবাহন নিয়ে যাতায়াত করা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো দিয়ে পার হয়ে হেঁটে বাড়ি যেতে হচ্ছে।’
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা লীলা বিশ্বাস বলেন, ‘এই সেতুর ওপর দিয়ে পশ্চিম মোল্লাপাড়া, দীঘিবালী ও ঐচারমাঠ গ্রামের শতাধিক পরিবারের প্রায় ১০ হাজার মানুষ চলাচল করে।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য অমল হালদার বলেন, ২০০০ সালে নির্মিত এই সেতুতে মানুষ উঠলেই সবাই আতঙ্কে থাকত। অথচ সেতুটি মেরামতের জন্য বারবার বলা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোনো মাথাব্যথাই নেই।
ধান ব্যবসায়ী অজয় সমদ্দার বলেন, ‘এই এলাকায় প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়ে থাকে। এখানকার চাষিরা ধান বিক্রি করতে চাইলেও শুধু ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর কারণে কোনো পরিবহন নিতে না পারায় ধান কিনতে পারছি না।’
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ এই সেতু ধসে পড়ার খবর পেয়েছি। অচিরেই এ সমস্যার সমাধান করা হবে। সেতুটি সংস্কার করা হলে এই এলাকার মানুষসহ আশপাশের অনেক গ্রামের মানুষ উপকার হবে।’
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সেতু খালের মধ্যে ধসে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছে তিন গ্রামের ১০ হাজার মানুষ। বিকল্প যাতায়াতের পথ না থাকায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। এমনকি কৃষক, ব্যবসায়ীসহ অন্যান্য পেশার মানুষও কাজে যেতে পারছেন না।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) থেকে জানা গেছে, সেতুটি উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মোল্লাপাড়া গ্রামের রামেরবাজার থেকে সাহেবেরহাট খালের ওপর নির্মিত। ২০০০ সালে এলজিইডির অর্থায়নে নির্মিত সেতুটি মাঝের অংশ দেবে যাওয়ার ছয় বছর পর ভেঙে পড়ে।
এলাকাবাসী জানান, সেতুটির মাঝের অংশ দেবে যাওয়ার ছয় বছর পরও এলজিইডি বিভাগকে জানালেও তারা সংস্কারের কোনো ব্যবস্থা করেনি। গত বুধবার রাতে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি খালের মধ্যে ধসে পড়ে।
একমাত্র সেতুটি ধসে পড়ায় চলাচল করা যাচ্ছে না। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী। বিকল্প কোনো যাতায়াতের পথ না থাকায় সেতুর পাশে সাঁকো নির্মাণ করে পার হচ্ছে গ্রামবাসী। সেতুটির লোহার খুঁটি ও ঢালাই স্ল্যাব ধসে যাওয়ায় পশ্চিম মোল্লাপাড়া, দীঘিবালী ও ঐচারমাঠ গ্রামের শতাধিক পরিবারের প্রায় ১০ হাজার মানুষ এখন চলাচলের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়েছে।
পশ্চিম মোল্লাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা স্থানীয় সাংবাদিক প্রবীর বিশ্বাস ননী বলেন, ‘এই সেতুর ওপর দিয়ে তাঁদের উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করতে হয়। সেতুটি ধসে পড়ায় এখন আর কোনো যানবাহন নিয়ে যাতায়াত করা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো দিয়ে পার হয়ে হেঁটে বাড়ি যেতে হচ্ছে।’
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা লীলা বিশ্বাস বলেন, ‘এই সেতুর ওপর দিয়ে পশ্চিম মোল্লাপাড়া, দীঘিবালী ও ঐচারমাঠ গ্রামের শতাধিক পরিবারের প্রায় ১০ হাজার মানুষ চলাচল করে।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য অমল হালদার বলেন, ২০০০ সালে নির্মিত এই সেতুতে মানুষ উঠলেই সবাই আতঙ্কে থাকত। অথচ সেতুটি মেরামতের জন্য বারবার বলা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোনো মাথাব্যথাই নেই।
ধান ব্যবসায়ী অজয় সমদ্দার বলেন, ‘এই এলাকায় প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়ে থাকে। এখানকার চাষিরা ধান বিক্রি করতে চাইলেও শুধু ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর কারণে কোনো পরিবহন নিতে না পারায় ধান কিনতে পারছি না।’
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ এই সেতু ধসে পড়ার খবর পেয়েছি। অচিরেই এ সমস্যার সমাধান করা হবে। সেতুটি সংস্কার করা হলে এই এলাকার মানুষসহ আশপাশের অনেক গ্রামের মানুষ উপকার হবে।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার একদিনেই পাঁচজন রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর উপজেলায় মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর
৩৩ মিনিট আগেসংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসে দুই ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আজ বুধবার তৃতীয় দিনের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে এখন মাঠজুড়ে কৃষকের আমন ধান রোপণের ব্যস্ততা চলছে। বর্ষার পানি নেমে আসায় উপজেলার কৃষকরা জমিতে আমন রোপণের কাজে লেগে পড়েছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক-শ্রমিকেরা হাটু পানিতে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে নদীর দুই পাশে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত ৩ টা থেকে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক থেকে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট দিয়ে নদীতে পানি ছাড়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে