খান রফিক, বরিশাল
বরিশাল নগরের সিঅ্যান্ডবি রোডের বাসিন্দা সুলতান খান। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে গত বুধবার কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেছেন। ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’ নামের সংগঠনের আহ্বায়ক পরিচয়ে তিনি এ মামলা করেন। এতে বরিশালের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি), সিটি করপোরেশনের মেয়র থেকে শুরু করে ১৫৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা অন্তত দেড় শজনকে আসামি করা হয়।
আসামিদের অনেকেরই অভিযোগ, হয়রানির জন্যই সুলতান খান এ মামলা করেছেন। অনেকে তাঁকে চেনেন না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকি সুলতান এবং তাঁর সংগঠন সম্পর্কে বরিশালের পেশাদার সাংবাদিক নেতারা কিছু জানেন না বলে দাবি করেছেন।
এদিকে কোনো আলামত জব্দ দেখানো ছাড়াই থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা নেওয়ার বৈধতা নিয়েও আইনজীবীরা প্রশ্ন তুলেছেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বলছেন, ‘বাদীকে মোবাইল ফোনে কল দিয়েছিলাম। তাঁকে থানায় আনা যাচ্ছে না।’
বাদী সুলতান খান বলছেন, ‘আরও মামলা করা হবে।’
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, গত ১৭ জুলাই বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আসামিদের হামলায় রাকিবুল্লাহ আহসান নামের একজন চোখে গুলিবিদ্ধ হন। রাকিবুল্লাহকে তাঁর খালাতো ভাই বলে দাবি করা হয়। যদিও আহত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার জন্য তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে সুলতান খান কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি।
মামলার আসামি হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস, সাবেক এমপি পঙ্কজ নাথ, জাতীয় পার্টির (জাপা) কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমিন হাওলাদার, সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ ও আবুল খায়ের আবদুল্লাহসহ জেলার বিগত সরকারের সাবেক এমপি, মেয়র, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ১৫৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া নগরের বিশিষ্ট নাগরিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাদেরও আসামি করা হয়েছে।
মামলার আসামি বরিশাল নাগরিক ফোরামের সমন্বয়ক কাজী এনায়েত হোসেন শিবলুর অভিযোগ, গত ২৭ এপ্রিল মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তাঁর ডান পায়ের হাড় তিন টুকরা হয়ে যায়। এরপর থেকে টানা ৯ মাস বরিশাল ও ঢাকায় হাসপাতালে ছুটছেন। এখনো ক্রাচে ভর দিয়ে তাঁকে হাঁটতে হচ্ছে।
শিবলু বলেন, ‘সামাজিক মর্যাদাহানি এবং হয়রানি করতেই আমাকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
আরেক আসামি বাকেরগঞ্জ উপজেলার গোলাম সরোয়ার সবুজ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি কোনো দলের পদে নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমি ফরিদপুর ইউনিয়ন পরিষদে দুবার চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছিলাম। সুলতানকে আমি চিনি না। আমাকে কেন বরিশালে মামলায় আসামি করা হয়েছে, তা-ও জানি না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল নগরের আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুলতানকে আমি চিনি না। আমার এক ছোট ভাই তোহা (নওশদ আহমেদ তোহা) বলেছে, সুলতান নাকি মামলায় সাধারণ একজন মানুষকে বিনা অপরাধে ফাঁসাচ্ছেন। এভাবে কোনো সংগঠনে “বৈষম্যবিরোধী” কথাটি যুক্ত করে আমাদের বিতর্কিত করা হচ্ছে।’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী নওশদ আহমেদ তোহা বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনের সময় নগরের নথুল্লাবাদে গোলাম দস্তগীর নামের একজন আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাঁকে ৬৪ নম্বর আসামি করে ফাঁসানো হয়েছে।’
মামলায় আসামি জাপা নেতা রুহুল আমিন হাওলাদারের বিষয়ে যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল আহসান শাহজাদা বলেন, ‘রুহুল আমিন কী বরিশাল নগরে গিয়ে হামলা করতে পারেন? অখ্যাত এই সুলতানের কথায় ওসি মামলাটা নিয়ে ঠিক করেননি। শুনেছি, তিনি নাকি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি করেন।’
মামলার বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সিঅ্যান্ডবি রোডে সুলতান খানের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। এ সময় সুলতান নিজেকে ‘দি ডেইলি টাইমস অব বাংলাদেশ’র বিশেষ প্রতিনিধি এবং ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’-এর আহ্বায়ক হিসেবে পরিচয় দেন।
মামলার আসামিদের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সুলতান খান বলেন, ‘আরও মামলা করা হবে। বিএনপি যে মামলা করেছে, তা ঠিক হয়নি। তারা ঢালাও আসামি করেছে।’
বরিশালের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, ‘কেউ অভিযোগ নিয়ে এলে মামলা নিতে হয়, তাই নিয়েছি। তদন্তে বিস্ফোরকের আলামত পাওয়া না গেলে এ ধারাটি বাদ দেওয়া হবে।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপপরিদর্শক মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘বাদীকে মোবাইল ফোনে কল দিয়েছিলাম। তাঁকে তো থানায় আনা যাচ্ছে না। এটা সঠিক যে, তাঁকে অনেকেই চেনেন না। মামলার তদন্ত চলছে।’
বরিশাল জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী কাইউম খান কায়সার বলেন, ‘আলামত জব্দ ছাড়া বিস্ফোরক আইনে মামলা হয় না। সুলতানের মামলায় আলামত জব্দ দেখানো হয়নি। ফলে তাঁর অভিযোগ এজাহার হিসেবে নেওয়া বৈধ হয়নি।’
বরিশাল মহানগর জামায়াতের মুখপাত্র মো. শাহ আলম বলেন, ‘সুলতান অনেক আগে ইসলামী ছাত্রশিবির করতেন। জামায়াতের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেন। তাঁর মামলার সঙ্গে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতা নেই।’
বরিশাল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন বলেন, ‘মামলার পর জানতে পেরেছি, বরিশালে সুলতান খান নামের কোনো সাংবাদিক আছেন। বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরামের নাম এর আগে আমরা শুনিনি।’
বরিশাল নগরের সিঅ্যান্ডবি রোডের বাসিন্দা সুলতান খান। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে গত বুধবার কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেছেন। ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’ নামের সংগঠনের আহ্বায়ক পরিচয়ে তিনি এ মামলা করেন। এতে বরিশালের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি), সিটি করপোরেশনের মেয়র থেকে শুরু করে ১৫৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা অন্তত দেড় শজনকে আসামি করা হয়।
আসামিদের অনেকেরই অভিযোগ, হয়রানির জন্যই সুলতান খান এ মামলা করেছেন। অনেকে তাঁকে চেনেন না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকি সুলতান এবং তাঁর সংগঠন সম্পর্কে বরিশালের পেশাদার সাংবাদিক নেতারা কিছু জানেন না বলে দাবি করেছেন।
এদিকে কোনো আলামত জব্দ দেখানো ছাড়াই থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা নেওয়ার বৈধতা নিয়েও আইনজীবীরা প্রশ্ন তুলেছেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বলছেন, ‘বাদীকে মোবাইল ফোনে কল দিয়েছিলাম। তাঁকে থানায় আনা যাচ্ছে না।’
বাদী সুলতান খান বলছেন, ‘আরও মামলা করা হবে।’
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, গত ১৭ জুলাই বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আসামিদের হামলায় রাকিবুল্লাহ আহসান নামের একজন চোখে গুলিবিদ্ধ হন। রাকিবুল্লাহকে তাঁর খালাতো ভাই বলে দাবি করা হয়। যদিও আহত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার জন্য তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে সুলতান খান কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি।
মামলার আসামি হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস, সাবেক এমপি পঙ্কজ নাথ, জাতীয় পার্টির (জাপা) কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমিন হাওলাদার, সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ ও আবুল খায়ের আবদুল্লাহসহ জেলার বিগত সরকারের সাবেক এমপি, মেয়র, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ১৫৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া নগরের বিশিষ্ট নাগরিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাদেরও আসামি করা হয়েছে।
মামলার আসামি বরিশাল নাগরিক ফোরামের সমন্বয়ক কাজী এনায়েত হোসেন শিবলুর অভিযোগ, গত ২৭ এপ্রিল মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তাঁর ডান পায়ের হাড় তিন টুকরা হয়ে যায়। এরপর থেকে টানা ৯ মাস বরিশাল ও ঢাকায় হাসপাতালে ছুটছেন। এখনো ক্রাচে ভর দিয়ে তাঁকে হাঁটতে হচ্ছে।
শিবলু বলেন, ‘সামাজিক মর্যাদাহানি এবং হয়রানি করতেই আমাকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
আরেক আসামি বাকেরগঞ্জ উপজেলার গোলাম সরোয়ার সবুজ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি কোনো দলের পদে নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমি ফরিদপুর ইউনিয়ন পরিষদে দুবার চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছিলাম। সুলতানকে আমি চিনি না। আমাকে কেন বরিশালে মামলায় আসামি করা হয়েছে, তা-ও জানি না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল নগরের আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুলতানকে আমি চিনি না। আমার এক ছোট ভাই তোহা (নওশদ আহমেদ তোহা) বলেছে, সুলতান নাকি মামলায় সাধারণ একজন মানুষকে বিনা অপরাধে ফাঁসাচ্ছেন। এভাবে কোনো সংগঠনে “বৈষম্যবিরোধী” কথাটি যুক্ত করে আমাদের বিতর্কিত করা হচ্ছে।’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী নওশদ আহমেদ তোহা বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনের সময় নগরের নথুল্লাবাদে গোলাম দস্তগীর নামের একজন আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাঁকে ৬৪ নম্বর আসামি করে ফাঁসানো হয়েছে।’
মামলায় আসামি জাপা নেতা রুহুল আমিন হাওলাদারের বিষয়ে যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল আহসান শাহজাদা বলেন, ‘রুহুল আমিন কী বরিশাল নগরে গিয়ে হামলা করতে পারেন? অখ্যাত এই সুলতানের কথায় ওসি মামলাটা নিয়ে ঠিক করেননি। শুনেছি, তিনি নাকি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি করেন।’
মামলার বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সিঅ্যান্ডবি রোডে সুলতান খানের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। এ সময় সুলতান নিজেকে ‘দি ডেইলি টাইমস অব বাংলাদেশ’র বিশেষ প্রতিনিধি এবং ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’-এর আহ্বায়ক হিসেবে পরিচয় দেন।
মামলার আসামিদের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সুলতান খান বলেন, ‘আরও মামলা করা হবে। বিএনপি যে মামলা করেছে, তা ঠিক হয়নি। তারা ঢালাও আসামি করেছে।’
বরিশালের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, ‘কেউ অভিযোগ নিয়ে এলে মামলা নিতে হয়, তাই নিয়েছি। তদন্তে বিস্ফোরকের আলামত পাওয়া না গেলে এ ধারাটি বাদ দেওয়া হবে।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপপরিদর্শক মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘বাদীকে মোবাইল ফোনে কল দিয়েছিলাম। তাঁকে তো থানায় আনা যাচ্ছে না। এটা সঠিক যে, তাঁকে অনেকেই চেনেন না। মামলার তদন্ত চলছে।’
বরিশাল জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী কাইউম খান কায়সার বলেন, ‘আলামত জব্দ ছাড়া বিস্ফোরক আইনে মামলা হয় না। সুলতানের মামলায় আলামত জব্দ দেখানো হয়নি। ফলে তাঁর অভিযোগ এজাহার হিসেবে নেওয়া বৈধ হয়নি।’
বরিশাল মহানগর জামায়াতের মুখপাত্র মো. শাহ আলম বলেন, ‘সুলতান অনেক আগে ইসলামী ছাত্রশিবির করতেন। জামায়াতের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেন। তাঁর মামলার সঙ্গে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতা নেই।’
বরিশাল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন বলেন, ‘মামলার পর জানতে পেরেছি, বরিশালে সুলতান খান নামের কোনো সাংবাদিক আছেন। বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরামের নাম এর আগে আমরা শুনিনি।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
২ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৩ ঘণ্টা আগে