পটুয়াখালী প্রতিনিধি
বান্দরবানের রুমায় দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে জেএসএসের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত সেনা সদস্য হাবিবুর রহমানের বাড়ি ঘুরে গেলেন বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি এসএম আক্তারুজ্জামান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
শনিবার রাত আনুমানিক ১০টা পটুয়াখালী শহরের টাউন বহাল গাছিয়া সেনা নিকেতনে ফুল ফল নিয়ে তাঁরা হাজির হন।
সেনা নিকেতনে প্রবেশ করেই হাবিবুর রহমানের দুই ছেলেকে বুকে জড়িয়ে সমবেদনা জানান ডিআউজি। এ সময় আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। দুই সন্তানকে সান্ত্বনা দিয়ে ডিআউজি বলেন, ‘তোমরা একজন শহীদের সন্তান। জাতি তোমাদের এই ত্যাগ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখবে।’
গত দুই দিনেও জেলার কোনো রাজনৈতিক নেতা, জনপ্রতিনিধি কিংবা প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা নিহত সেনা সদস্য হাবিবুর রহমানের পরিবারকে সমবেদনা জানাতে যায়নি। জানাজা কিংবা দাফনেও তাঁদের উপস্থিতি চোখে পড়েনি।
ডিআইজি ও পুলিশ সুপার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে হাবিবুর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর সেখানে দাঁড়িয়ে দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন।
এ সময় পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোহম্মদ মাহফুজুর রহমান, সদর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামানসহ পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নিহত হাবিবুর রহমানের বড় ছেলে হাসিব রহমান বলেন, ‘আমার বাবা আমাদের পরিবারের বটগাছ ছিলেন। আমরা বটগাছ হারিয়েছি। আপনারা ছাড়া আমাদের আর কেউ নেই।’
পটুয়াখালী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেওয়া শহীদ হাবিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। আমাদের বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি স্যারসহ শোকাহত পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা এ পরিবারের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবো। পুলিশ বিভাগ শহীদ হাবিবুর রহমানের পরিবারের পাশে সব সময় থাকবে।’
ডিআইজি আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘সেনা সদস্য হাবিবুর রহমানের মৃত্যুতে সারা দেশের মানুষের অন্তরে আঘাত লেগেছে। এ দেশের মানুষ হারিয়েছে একজন সূর্য সন্তান।’
উল্লেখ্য,গত বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে বান্দরবানের রুমার দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে জেএসএসের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত হন সেনা বাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমান। বৃহস্পতিবার রাতে জানাজা ও রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে বাড়ির আঙ্গিনায় দাফন করা হয়। হাবিবুর রহমানের পৈত্রিক বাড়ি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মহিপুরে হলেও পটুয়াখালী শহরের ১নং ওয়ার্ডের বহালগাছিয়ায় তিনি বাড়ি করে স্থায়ীভাবে পরিবার নিয়ে থাকতেন।
বান্দরবানের রুমায় দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে জেএসএসের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত সেনা সদস্য হাবিবুর রহমানের বাড়ি ঘুরে গেলেন বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি এসএম আক্তারুজ্জামান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
শনিবার রাত আনুমানিক ১০টা পটুয়াখালী শহরের টাউন বহাল গাছিয়া সেনা নিকেতনে ফুল ফল নিয়ে তাঁরা হাজির হন।
সেনা নিকেতনে প্রবেশ করেই হাবিবুর রহমানের দুই ছেলেকে বুকে জড়িয়ে সমবেদনা জানান ডিআউজি। এ সময় আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। দুই সন্তানকে সান্ত্বনা দিয়ে ডিআউজি বলেন, ‘তোমরা একজন শহীদের সন্তান। জাতি তোমাদের এই ত্যাগ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখবে।’
গত দুই দিনেও জেলার কোনো রাজনৈতিক নেতা, জনপ্রতিনিধি কিংবা প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা নিহত সেনা সদস্য হাবিবুর রহমানের পরিবারকে সমবেদনা জানাতে যায়নি। জানাজা কিংবা দাফনেও তাঁদের উপস্থিতি চোখে পড়েনি।
ডিআইজি ও পুলিশ সুপার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে হাবিবুর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর সেখানে দাঁড়িয়ে দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন।
এ সময় পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোহম্মদ মাহফুজুর রহমান, সদর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামানসহ পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নিহত হাবিবুর রহমানের বড় ছেলে হাসিব রহমান বলেন, ‘আমার বাবা আমাদের পরিবারের বটগাছ ছিলেন। আমরা বটগাছ হারিয়েছি। আপনারা ছাড়া আমাদের আর কেউ নেই।’
পটুয়াখালী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেওয়া শহীদ হাবিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। আমাদের বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি স্যারসহ শোকাহত পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা এ পরিবারের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবো। পুলিশ বিভাগ শহীদ হাবিবুর রহমানের পরিবারের পাশে সব সময় থাকবে।’
ডিআইজি আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘সেনা সদস্য হাবিবুর রহমানের মৃত্যুতে সারা দেশের মানুষের অন্তরে আঘাত লেগেছে। এ দেশের মানুষ হারিয়েছে একজন সূর্য সন্তান।’
উল্লেখ্য,গত বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে বান্দরবানের রুমার দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে জেএসএসের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত হন সেনা বাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমান। বৃহস্পতিবার রাতে জানাজা ও রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে বাড়ির আঙ্গিনায় দাফন করা হয়। হাবিবুর রহমানের পৈত্রিক বাড়ি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মহিপুরে হলেও পটুয়াখালী শহরের ১নং ওয়ার্ডের বহালগাছিয়ায় তিনি বাড়ি করে স্থায়ীভাবে পরিবার নিয়ে থাকতেন।
গত রোববার রাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় এসে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ হন জ্যোতি। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার বাগানপাড়া থানার মৃত ওলিউল্লাহ আহম্মেদের মেয়ে। জ্যোতি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে বাস করতেন।
৯ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ১০টি দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও বিএনপির কর্মীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী মারা গেছে। গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর কুটিচন্দ্রখানা এলাকায় ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের লোকজন।
১ ঘণ্টা আগেসোমবার জামালপুর ও ময়মনসিংহে জুলাই পথযাত্রা করেন এনসিপি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় টাঙ্গাইল শহরের নিরালার মোড়ে পথসভা করবে দলটি। এ জন্য সফরে থাকা দলটির নেতার গতকাল রাতেই টাঙ্গাইলে আসেন। তাঁরা পৌঁছে ভাসানীর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর মধ্য দিয়ে এনসিপির টাঙ্গাইলের পদযাত্রা শুরু করা হয়েছে বলে দলটির
২ ঘণ্টা আগে