ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সম্পাদক, পিপি, জিপিসহ ১৬ জন প্রবীণ আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। গত রোববার বিষয়টি লিখিত জানানো হলেও আজ মঙ্গলবার এটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে আইনজীবীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
এর আগে গত ২২ এপ্রিল আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
বহিষ্কৃত ব্যক্তিরা হলেন অ্যাডভোকেট মো. মনজুর হোসেন, অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান রসুল (সাবেক পিপি), তপন কুমার রায় চৌধুরী (সাবেক জিপি), এম আলম খান কামাল, খান সাইফুল্লাহ পনির, মাহাবুবুর রহমান তালুকদার, জি কে মোস্তাফিজুর রহমান, আ স ম মোস্তাফিজুর রহমান (মনু), সঞ্জয় কুমার মিত্র, আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, মোর্শেদ কামাল তালুকদার, কার্তিক চন্দ্র দত্ত, সৈয়দ মো. জাহাঙ্গীর শামীম, তানজিলা হক, আবুল বাশার এবং এস এম রুহুল আমীন রিজভী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নাসিমুল হাসান বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করি। ওই কমিটির প্রতিবেদনে দেখা যায়, বিগত সরকারের সময় অনেক আইনজীবী নিপীড়িত হন এবং নির্বাচন থেকে বঞ্চিত হন। যাঁরা সেই দমন-পীড়নে জড়িত ছিলেন, তাঁদের তালিকা ধরে সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।’
মো. নাসিমুল হাসান আরও বলেন, অনেকে দীর্ঘদিন বার কার্যক্রমে অনুপস্থিত ও চাঁদা পরিশোধেও নিয়মিত নন। এ বিষয়গুলোও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
তবে আইনজীবী সমিতির ভর্তিবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আক্কাস সিকদার বলেন, ‘এ ধরনের সিদ্ধান্ত সাধারণ সভার মাধ্যমে হওয়া উচিত ছিল। ভিজিল্যান্স কমিটির মতামত ছাড়া কাউকে বহিষ্কার করা সমিতির নিয়মবহির্ভূত।’
কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুর রহমান খান জানান, চিঠিতে বলা হয়েছে ‘সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত’, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের সিদ্ধান্ত সভায় তোলা হয়নি। সাধারণ সভায় আলোচনার জন্য বলা হয়েছিল।
অপর দিকে ক্ষোভ প্রকাশ করে অ্যাডভোকেট কার্তিক চন্দ্র দত্ত বলেন, ‘আমাদের সদস্যপদ অন্যায়ভাবে বাতিল করা হয়েছে। আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এদিকে বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের তালিকায় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী দুই আজীবন সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু ও ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের নাম না থাকায় সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন জানান, গত বছর অন্তর্বর্তী কমিটির মাধ্যমে তাঁদের আজীবন সদস্যপদ ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। তাই নতুন তালিকায় তাঁদের নাম নেই।
শাহাদাৎ হোসেন আরও বলেন, শুধু আওয়ামীপন্থী নয়, বিভিন্ন অনিয়ম ও অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের পর্যায়ক্রমে বাদ দেওয়া হবে। তবে সবকিছুই কার্যনির্বাহী কমিটির সম্মতিতে হবে।
ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সম্পাদক, পিপি, জিপিসহ ১৬ জন প্রবীণ আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। গত রোববার বিষয়টি লিখিত জানানো হলেও আজ মঙ্গলবার এটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে আইনজীবীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
এর আগে গত ২২ এপ্রিল আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
বহিষ্কৃত ব্যক্তিরা হলেন অ্যাডভোকেট মো. মনজুর হোসেন, অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান রসুল (সাবেক পিপি), তপন কুমার রায় চৌধুরী (সাবেক জিপি), এম আলম খান কামাল, খান সাইফুল্লাহ পনির, মাহাবুবুর রহমান তালুকদার, জি কে মোস্তাফিজুর রহমান, আ স ম মোস্তাফিজুর রহমান (মনু), সঞ্জয় কুমার মিত্র, আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, মোর্শেদ কামাল তালুকদার, কার্তিক চন্দ্র দত্ত, সৈয়দ মো. জাহাঙ্গীর শামীম, তানজিলা হক, আবুল বাশার এবং এস এম রুহুল আমীন রিজভী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নাসিমুল হাসান বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করি। ওই কমিটির প্রতিবেদনে দেখা যায়, বিগত সরকারের সময় অনেক আইনজীবী নিপীড়িত হন এবং নির্বাচন থেকে বঞ্চিত হন। যাঁরা সেই দমন-পীড়নে জড়িত ছিলেন, তাঁদের তালিকা ধরে সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।’
মো. নাসিমুল হাসান আরও বলেন, অনেকে দীর্ঘদিন বার কার্যক্রমে অনুপস্থিত ও চাঁদা পরিশোধেও নিয়মিত নন। এ বিষয়গুলোও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
তবে আইনজীবী সমিতির ভর্তিবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আক্কাস সিকদার বলেন, ‘এ ধরনের সিদ্ধান্ত সাধারণ সভার মাধ্যমে হওয়া উচিত ছিল। ভিজিল্যান্স কমিটির মতামত ছাড়া কাউকে বহিষ্কার করা সমিতির নিয়মবহির্ভূত।’
কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুর রহমান খান জানান, চিঠিতে বলা হয়েছে ‘সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত’, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের সিদ্ধান্ত সভায় তোলা হয়নি। সাধারণ সভায় আলোচনার জন্য বলা হয়েছিল।
অপর দিকে ক্ষোভ প্রকাশ করে অ্যাডভোকেট কার্তিক চন্দ্র দত্ত বলেন, ‘আমাদের সদস্যপদ অন্যায়ভাবে বাতিল করা হয়েছে। আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এদিকে বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের তালিকায় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী দুই আজীবন সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু ও ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের নাম না থাকায় সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন জানান, গত বছর অন্তর্বর্তী কমিটির মাধ্যমে তাঁদের আজীবন সদস্যপদ ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। তাই নতুন তালিকায় তাঁদের নাম নেই।
শাহাদাৎ হোসেন আরও বলেন, শুধু আওয়ামীপন্থী নয়, বিভিন্ন অনিয়ম ও অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের পর্যায়ক্রমে বাদ দেওয়া হবে। তবে সবকিছুই কার্যনির্বাহী কমিটির সম্মতিতে হবে।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
২ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
২ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগে