পটুয়াখালী প্রতিনিধি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে পটুয়াখালীতে দুস্থ ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরের পর ফেসবুক লাইভে এসে জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা আমিনুর রহমান সিফাত খান শহরের ব্যামাগার মোড় এলাকার বেশি কিছু বাড়িতে এসব খাবার বিতরণ করেন।
এ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিতরণ করা প্রতিটি খাবার প্যাকেটে লেখা ছিল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পটুয়াখালী পৌর শাখার পক্ষ থেকে শিশু শহীদ শেখ রাসেলের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুস্থ ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণ। সৌজন্যে, আমিনুর রহমান সিফাত খান, সাবেক সহসম্পাদক ও সদস্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পটুয়াখালী জেলা শাখা।
ভিডিওতে সিফাত খান খাবার তুলে দেওয়ার সময় শেখ রাসেল ও শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করতে বলছেন।
এদিকে দীর্ঘদিন আড়ালে থাকার পর প্রকাশ্যে এসে সিফাত খানের এই দলীয় কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর থেকে ছাত্রলীগ নেতাদের এটাই কোনো প্রকাশ্যে অনুষ্ঠান; যা ফেসবুক লাইভে প্রচার করা হয়েছে। ৫ আগস্টের পর দায়ের করা বেশ কয়েকটি মামলার অন্যতম আসামি আমিনুর রহমান সিফাত খান।
পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শামীম চৌধুরী বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সিফাত খান শিক্ষার্থী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা–নির্যাতন করেছে। সে বেশ কয়েকটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এরপরও কীভাবে সে প্রকাশ্যে দলীয় কর্মসূচির পালন করে তা ভাবার বিষয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।’
এ বিষয় জানতে চাইলে পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ আহম্মেদ বলেন, ‘আমরা খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে পটুয়াখালীতে দুস্থ ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরের পর ফেসবুক লাইভে এসে জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা আমিনুর রহমান সিফাত খান শহরের ব্যামাগার মোড় এলাকার বেশি কিছু বাড়িতে এসব খাবার বিতরণ করেন।
এ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিতরণ করা প্রতিটি খাবার প্যাকেটে লেখা ছিল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পটুয়াখালী পৌর শাখার পক্ষ থেকে শিশু শহীদ শেখ রাসেলের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুস্থ ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণ। সৌজন্যে, আমিনুর রহমান সিফাত খান, সাবেক সহসম্পাদক ও সদস্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পটুয়াখালী জেলা শাখা।
ভিডিওতে সিফাত খান খাবার তুলে দেওয়ার সময় শেখ রাসেল ও শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করতে বলছেন।
এদিকে দীর্ঘদিন আড়ালে থাকার পর প্রকাশ্যে এসে সিফাত খানের এই দলীয় কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর থেকে ছাত্রলীগ নেতাদের এটাই কোনো প্রকাশ্যে অনুষ্ঠান; যা ফেসবুক লাইভে প্রচার করা হয়েছে। ৫ আগস্টের পর দায়ের করা বেশ কয়েকটি মামলার অন্যতম আসামি আমিনুর রহমান সিফাত খান।
পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শামীম চৌধুরী বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সিফাত খান শিক্ষার্থী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা–নির্যাতন করেছে। সে বেশ কয়েকটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এরপরও কীভাবে সে প্রকাশ্যে দলীয় কর্মসূচির পালন করে তা ভাবার বিষয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।’
এ বিষয় জানতে চাইলে পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ আহম্মেদ বলেন, ‘আমরা খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে