আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি
চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ—৫ পেয়েছে হতদরিদ্র দিনমজুরের ছেলে জিতু পান্ডে। ছোট থেকেই জিতু পান্ডের স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে লেখাপড়া করে ডাক্তার হওয়ার। মেধাবী এই ছাত্র এসএসসিতে ভালো ফল অর্জন করলেও কলেজে ভর্তি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দিনমজুর বাবার ক্ষেত্রে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে যাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়েছে।
জিতু পান্ডে বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের পাকুরিতা গ্রামের সুশান্ত পান্ডের ছেলে। সে উপজেলার বাকাল নিরাঞ্জন মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
জিতুর বাবা সুশান্ত পান্ডে বলেন, ‘ছেলে-মেয়েসহ আমার চারজনের পরিবার। আমি দিনমজুরের কাজ করি। আমার আয় দিয়ে সংসার চলে। গ্রামের বাড়ি প্রতিদিন কাজ থাকে না। আমার ছেলে এসএসসিতে ভালো ফলাফল করার পরেও আমি অর্থের অভাবে তাকে ভালো কলেজে ভর্তি করার ব্যবস্থা করতে পারছি না।’
শিক্ষার্থী জিতু পান্ডে বলে, ‘বাবার আয়ে আমাদের পরিবার চলে। এই আয়ে সংসার খরচ চালিয়ে আমার লেখাপড়ার চালাতে পারত না। আমার লেখাপড়া একপর্যায়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। আমিও বাবার মতো অন্যের জমিতে কাজ করে যে টাকা পেতাম সেই টাকা দিয়ে লেখাপড়ার খরচ চালাতাম।’
জিতু পান্ডে আরও বলে, ‘ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া করে একজন ডাক্তার হব। গরিব রোগীদের বিনা মূল্য চিকিৎসা দেব। দারিদ্র্যের কারণে স্বপ্ন এখন অন্ধকারের দিকে। আমি কী ভাবে কলেজে ভর্তি হব সেই চিন্তা করছি। আমরা দুই ভাই বোন। আমি সবার বড় আর ছোট বোন তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। আমার মা একজন গৃহিণী।’
বাকাল নিরাঞ্জন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক পুলিন বিহারী জয়ধর বলেন, ‘জিতু পান্ডে গরিব পরিবারের একজন মেধাবী ছাত্র। দরিদ্র পরিবারে জন্ম হলেও তার ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এসএসসিতে জিপিএ—৫ পেয়েছে। আমরা যতটুকু পেরেছি স্কুল থেকে তাকে সহযোগিতা করেছি।’
চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ—৫ পেয়েছে হতদরিদ্র দিনমজুরের ছেলে জিতু পান্ডে। ছোট থেকেই জিতু পান্ডের স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে লেখাপড়া করে ডাক্তার হওয়ার। মেধাবী এই ছাত্র এসএসসিতে ভালো ফল অর্জন করলেও কলেজে ভর্তি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দিনমজুর বাবার ক্ষেত্রে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে যাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়েছে।
জিতু পান্ডে বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের পাকুরিতা গ্রামের সুশান্ত পান্ডের ছেলে। সে উপজেলার বাকাল নিরাঞ্জন মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
জিতুর বাবা সুশান্ত পান্ডে বলেন, ‘ছেলে-মেয়েসহ আমার চারজনের পরিবার। আমি দিনমজুরের কাজ করি। আমার আয় দিয়ে সংসার চলে। গ্রামের বাড়ি প্রতিদিন কাজ থাকে না। আমার ছেলে এসএসসিতে ভালো ফলাফল করার পরেও আমি অর্থের অভাবে তাকে ভালো কলেজে ভর্তি করার ব্যবস্থা করতে পারছি না।’
শিক্ষার্থী জিতু পান্ডে বলে, ‘বাবার আয়ে আমাদের পরিবার চলে। এই আয়ে সংসার খরচ চালিয়ে আমার লেখাপড়ার চালাতে পারত না। আমার লেখাপড়া একপর্যায়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। আমিও বাবার মতো অন্যের জমিতে কাজ করে যে টাকা পেতাম সেই টাকা দিয়ে লেখাপড়ার খরচ চালাতাম।’
জিতু পান্ডে আরও বলে, ‘ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া করে একজন ডাক্তার হব। গরিব রোগীদের বিনা মূল্য চিকিৎসা দেব। দারিদ্র্যের কারণে স্বপ্ন এখন অন্ধকারের দিকে। আমি কী ভাবে কলেজে ভর্তি হব সেই চিন্তা করছি। আমরা দুই ভাই বোন। আমি সবার বড় আর ছোট বোন তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। আমার মা একজন গৃহিণী।’
বাকাল নিরাঞ্জন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক পুলিন বিহারী জয়ধর বলেন, ‘জিতু পান্ডে গরিব পরিবারের একজন মেধাবী ছাত্র। দরিদ্র পরিবারে জন্ম হলেও তার ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এসএসসিতে জিপিএ—৫ পেয়েছে। আমরা যতটুকু পেরেছি স্কুল থেকে তাকে সহযোগিতা করেছি।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে মারা যাওয়া ফারিয়া তাসনিম জ্যোতির (৩২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তিনি চুয়াডাঙ্গা শহরের বাগানপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও পৌরসভার সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার মৃত বাবলুর মেয়ে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরে জ্যোতির মরদেহ নিয়ে পৌঁছান স্বজনেরা। এ সময় স্বজনদের...
৩৩ মিনিট আগেচাঁদাবাজি, দখলদারি, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির তিন নেতাকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব ধরনের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিএনপির বেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিজ্ঞপ্তিতে...
৪১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমীন মাদানীর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মসজিদের উন্নয়নে দুই অর্থবছরে তিনটি প্রকল্পের আওতায় প্রায় কোটি টাকা বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রকল্পের কাজই পূর্ণতা পায়নি। একটির কাজ করাই হয়নি, অন্যটির কাজ আংশিক হয়ে থেমে আছে, আরেকটিতে কেবল নামফলক বসিয়েই..
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুর পৌরসভায় গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় বরাদ্দ পাওয়া সাতটি প্রকল্পের কাজের মেয়াদ শেষ হলেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ। যদিও দাপ্তরিক নথিতে সব প্রকল্পই ‘প্রায় সম্পন্ন’ হিসেবে দেখানো হয়েছে, তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
৩ ঘণ্টা আগে