নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সত্তর দশকের অন্যতম কবি মাকিদ হায়দার মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে উত্তরার নিজ বাসায় তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি নানা রোগে ভুগছিলেন। মাকিদ হায়দারের ছেলে আসিফ হায়দার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নুরুল হুদা জানিয়েছেন, একাডেমিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কবির মরদেহ বেলা ২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত রাখা হবে। এরপর তাঁকে বিকেলে পাবনায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
কবি মাকিদ হায়দার ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর পাবনার বিখ্যাত হায়দার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবারের প্রত্যেকেই বাংলা ভাষায় প্রতিষ্ঠিত সাহিত্য ও সংস্কৃতিজন।
তাঁদের মধ্যে প্রয়াত হয়েছেন বরেণ্য নাট্যকার জিয়া হায়দার ও রশিদ হায়দার। অপর ভাইদের একজন নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার। অন্যদের মধ্যে রয়েছেন জাহিদ হায়দার, আবিদ হায়দার ও আরিফ হায়দার। তাঁরাও সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন মাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক মাকিদ হায়দার গণসংযোগ ও গণমাধ্যম বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন ফিলিপাইন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিসিক) সাবেক মহাব্যবস্থাপক।
মাকিদ হায়দারের সাহিত্যচর্চার শুরু ছড়া দিয়ে। গল্প ও নাটক লিখলেও শেষ পর্যন্ত থিতু হন কাব্যচর্চায়। প্রিয় রোকোনালী তাঁর কবিতার বিশেষ চরিত্র।
তাঁর উল্লেখযোগ্য লেখার মধ্যে রয়েছে, ‘রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা’ ‘আপন আঁধারে একদিন’ ‘রবীন্দ্রনাথ: নদীগুলা’ ‘বাংলাদেশের প্রেমের কবিতা’ ‘যে আমাকে দুঃখ দিলো সে যেনো আজ সুখে থাকে’ ‘কফিনের লোকটা’ ‘ও প্রার্থ ও প্রতিম’ ‘প্রিয় রোকোনালী’ ‘মমুর সাথে সারা দুপুর’।
মাকিদ হায়দার বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ দেশের উল্লেখযোগ্য অনেক সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন।
সত্তর দশকের অন্যতম কবি মাকিদ হায়দার মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে উত্তরার নিজ বাসায় তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি নানা রোগে ভুগছিলেন। মাকিদ হায়দারের ছেলে আসিফ হায়দার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নুরুল হুদা জানিয়েছেন, একাডেমিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কবির মরদেহ বেলা ২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত রাখা হবে। এরপর তাঁকে বিকেলে পাবনায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
কবি মাকিদ হায়দার ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর পাবনার বিখ্যাত হায়দার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবারের প্রত্যেকেই বাংলা ভাষায় প্রতিষ্ঠিত সাহিত্য ও সংস্কৃতিজন।
তাঁদের মধ্যে প্রয়াত হয়েছেন বরেণ্য নাট্যকার জিয়া হায়দার ও রশিদ হায়দার। অপর ভাইদের একজন নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার। অন্যদের মধ্যে রয়েছেন জাহিদ হায়দার, আবিদ হায়দার ও আরিফ হায়দার। তাঁরাও সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন মাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক মাকিদ হায়দার গণসংযোগ ও গণমাধ্যম বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন ফিলিপাইন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিসিক) সাবেক মহাব্যবস্থাপক।
মাকিদ হায়দারের সাহিত্যচর্চার শুরু ছড়া দিয়ে। গল্প ও নাটক লিখলেও শেষ পর্যন্ত থিতু হন কাব্যচর্চায়। প্রিয় রোকোনালী তাঁর কবিতার বিশেষ চরিত্র।
তাঁর উল্লেখযোগ্য লেখার মধ্যে রয়েছে, ‘রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা’ ‘আপন আঁধারে একদিন’ ‘রবীন্দ্রনাথ: নদীগুলা’ ‘বাংলাদেশের প্রেমের কবিতা’ ‘যে আমাকে দুঃখ দিলো সে যেনো আজ সুখে থাকে’ ‘কফিনের লোকটা’ ‘ও প্রার্থ ও প্রতিম’ ‘প্রিয় রোকোনালী’ ‘মমুর সাথে সারা দুপুর’।
মাকিদ হায়দার বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ দেশের উল্লেখযোগ্য অনেক সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন।
আজ কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুদিন। ১৩ বছর আগে ২০১২ সালের আজকের দিনে তিনি মারা গিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমাদের সময়ের কথাকার, তিনি হয়ে উঠেছেন সময়েরও ওপারে এক জীবন্ত চরিত্র।
৮ দিন আগেবায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে একাত্তর হয়ে রক্তক্ষয়ী জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লবী—এই পথপরিক্রমায় যাঁর কবিতা মুক্তিকামী গণমানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে, তিনি সবুজের কবি আল মাহমুদ। দ্রোহ, প্রেম, প্রকৃতি ও প্রার্থনার কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ শুক্রবার (১১ জুলাই)।
১৬ দিন আগেপৃথিবীর বিস্ময় ডোনাল্ড ট্রাম্প। জীবনে হননি কী! তিনবারের স্বামী, পাঁচবার বাবা, কয়েকবার বিলিয়নিয়ার, দুবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হাজারো টুইটের কবি। কিন্তু এত প্রাপ্তির মাঝেও রয়ে গেছে এক শূন্যতা। তাঁর ঝুলিতে এখনো নেই নোবেল শান্তি পুরস্কার। ‘হিংসুটে’ নোবেল কমিটির কারণেই তাঁর জীবনে আজও এই অপ্রাপ্তি।
১৭ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র, নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৩৫টি হাতে লেখা চিঠি ও ১৪টি খাম আগামী সপ্তাহে নিলামে উঠছে। এর আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে ৫-৭ কোটি রুপি। মূল্য ও ব্যাপ্তির দিক থেকে কবির সৃষ্টিকর্মের সবচেয়ে বড় নিলাম হতে চলেছে এটি। এই ঐতিহাসিক নিলামটি ২৬-২৭ জুন অনলাইনে আয়োজন করবে মুম্বাইভিত্তিক
২৩ জুন ২০২৫