নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশুসাহিত্যিক খালেক বিন জয়েন উদদীন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটের পূর্বরাজাবাজারস্থ নিজ বাসায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।
তাঁর ছোট ছেলে পল্লব ইয়াসির গণমাধ্যমকে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাতে নিজ কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।’
আগামীকাল সকাল ১১টায় বাংলা একাডেমিতে তাঁর মরদেহ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নেওয়া হবে। এরপর গ্রামের বাড়ি কোটালিপাড়ায় চিত্রাপাড়া গ্রামে জানাজা নামাজ শেষে দাফন করা হবে।
খালেক বিন জয়েন উদদীন ২৪ জানুয়ারি ১৯৫৪ সালে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার চিত্রাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম মো. জয়েন উদ্দীন। বাংলা সাহিত্যে তিনি ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন।
খালেক বিন জয়েন উদদীন ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। যুদ্ধকালে যশোরের বারোবাজারে পাকিস্তানি সেনাদের হাতে ধরা পড়েন। ছাউনিতে অকথ্য নির্যাতনের শিকার হন এবং সাতমাস বন্দি থাকেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গ্রন্থ হলো—ধান সুপারি পান সুপারি, আপিল চাপিল ঘণ্টিমালা, চিরকালের ১০০ ছড়া, হৃদয়জুড়ে বঙ্গবন্ধু, নলিনীকান্ত ভট্টশালী, হুমায়ুননামা, মায়ামাখা শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেল, সাকিন টুঙ্গিপাড়া, প্রিয়দর্শিনী ইন্দিরা গান্ধী ইত্যাদি।
সাহিত্যচর্চার জন্য তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদ, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ, অগ্রণী ব্যাংক, সাউন্ডবাংলা সম্মাননা, তরিকত মিশন, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ স্মৃতি পরিষদ, কোটালীপাড়া গুণীজন সংবর্ধনা লাভ করেন খালেক বিন জয়েন উদদীন।
বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশুসাহিত্যিক খালেক বিন জয়েন উদদীন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটের পূর্বরাজাবাজারস্থ নিজ বাসায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।
তাঁর ছোট ছেলে পল্লব ইয়াসির গণমাধ্যমকে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাতে নিজ কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।’
আগামীকাল সকাল ১১টায় বাংলা একাডেমিতে তাঁর মরদেহ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নেওয়া হবে। এরপর গ্রামের বাড়ি কোটালিপাড়ায় চিত্রাপাড়া গ্রামে জানাজা নামাজ শেষে দাফন করা হবে।
খালেক বিন জয়েন উদদীন ২৪ জানুয়ারি ১৯৫৪ সালে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার চিত্রাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম মো. জয়েন উদ্দীন। বাংলা সাহিত্যে তিনি ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন।
খালেক বিন জয়েন উদদীন ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। যুদ্ধকালে যশোরের বারোবাজারে পাকিস্তানি সেনাদের হাতে ধরা পড়েন। ছাউনিতে অকথ্য নির্যাতনের শিকার হন এবং সাতমাস বন্দি থাকেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গ্রন্থ হলো—ধান সুপারি পান সুপারি, আপিল চাপিল ঘণ্টিমালা, চিরকালের ১০০ ছড়া, হৃদয়জুড়ে বঙ্গবন্ধু, নলিনীকান্ত ভট্টশালী, হুমায়ুননামা, মায়ামাখা শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেল, সাকিন টুঙ্গিপাড়া, প্রিয়দর্শিনী ইন্দিরা গান্ধী ইত্যাদি।
সাহিত্যচর্চার জন্য তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদ, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ, অগ্রণী ব্যাংক, সাউন্ডবাংলা সম্মাননা, তরিকত মিশন, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ স্মৃতি পরিষদ, কোটালীপাড়া গুণীজন সংবর্ধনা লাভ করেন খালেক বিন জয়েন উদদীন।
জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
৪ দিন আগেহাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য।
৯ দিন আগেহাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
১০ দিন আগে২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
১০ দিন আগে