আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো গ্যাস ও জ্বালানি তেল আমদানি বাবদ রাশিয়াকে এখনো প্রতিদিন প্রায় ১০০ কোটি ডলার প্রদান করে। একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় কাবু না হওয়ায় এখন রুশ জ্বালানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে ব্লকটি। কিন্তু কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ মনে করেন, রুশ জ্বালানি না হলে জার্মানিতে মন্দা শুরু হতে পারে।
জার্মানির অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ আচিম ট্রুগার দেশটির গণমাধ্যম রাইনচিশসে পোস্টকে বলেন, রুশ গ্যাস আমদানি বন্ধ হলে দীর্ঘ মেয়াদে গভীর সংকটে পড়বে জার্মান অর্থনীতি। ভেঙে পড়বে উৎপাদনব্যবস্থা।
রুশ জ্বালানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলে দৈনিক ২২ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল ঘাটতিতে পড়বে ইইউ। শিগগিরই এ ঘাটতি মেটানোর বিকল্প নেই। কারণ, জ্বালানি তেল উত্তোলনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক প্লাস সাম্প্রতিক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আপাতত তেল উত্তোলন বাড়ানো সম্ভব নয়।
ওপেকে প্লাসভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়ার দৈনিক জ্বালানি তেল উত্তোলনের পরিমাণ প্রায় ৭০ কোটি ব্যারেল। আর পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার কারণে এটার ব্যাহত হলে শুধু ইউরোপ নয়, পুরো বিশ্বে জ্বালানিসংকট তৈরি হতে পারে। কারণ, এ শূন্যতা পূরণের তাৎক্ষণিক কোনো সুযোগ নেই।
কিন্তু ইইউর নেতারা বলছেন, তাঁরা রুশ জ্বালানি আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেছেন। যেকোনো সময় ঘোষণা আসতে পারে। এ অবস্থায় শুধু জার্মানিতে নয় বরং পুরো ইইউতে দীর্ঘ মেয়াদে গভীর অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে বলে মনে করেন আচিম ট্রুগার।
বিশ্লেষণ সম্পর্কিত পড়ুন:
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো গ্যাস ও জ্বালানি তেল আমদানি বাবদ রাশিয়াকে এখনো প্রতিদিন প্রায় ১০০ কোটি ডলার প্রদান করে। একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় কাবু না হওয়ায় এখন রুশ জ্বালানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে ব্লকটি। কিন্তু কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ মনে করেন, রুশ জ্বালানি না হলে জার্মানিতে মন্দা শুরু হতে পারে।
জার্মানির অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ আচিম ট্রুগার দেশটির গণমাধ্যম রাইনচিশসে পোস্টকে বলেন, রুশ গ্যাস আমদানি বন্ধ হলে দীর্ঘ মেয়াদে গভীর সংকটে পড়বে জার্মান অর্থনীতি। ভেঙে পড়বে উৎপাদনব্যবস্থা।
রুশ জ্বালানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলে দৈনিক ২২ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল ঘাটতিতে পড়বে ইইউ। শিগগিরই এ ঘাটতি মেটানোর বিকল্প নেই। কারণ, জ্বালানি তেল উত্তোলনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক প্লাস সাম্প্রতিক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আপাতত তেল উত্তোলন বাড়ানো সম্ভব নয়।
ওপেকে প্লাসভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়ার দৈনিক জ্বালানি তেল উত্তোলনের পরিমাণ প্রায় ৭০ কোটি ব্যারেল। আর পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার কারণে এটার ব্যাহত হলে শুধু ইউরোপ নয়, পুরো বিশ্বে জ্বালানিসংকট তৈরি হতে পারে। কারণ, এ শূন্যতা পূরণের তাৎক্ষণিক কোনো সুযোগ নেই।
কিন্তু ইইউর নেতারা বলছেন, তাঁরা রুশ জ্বালানি আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেছেন। যেকোনো সময় ঘোষণা আসতে পারে। এ অবস্থায় শুধু জার্মানিতে নয় বরং পুরো ইইউতে দীর্ঘ মেয়াদে গভীর অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে বলে মনে করেন আচিম ট্রুগার।
বিশ্লেষণ সম্পর্কিত পড়ুন:
গত এপ্রিলে ‘লিবারেশন ডে’ ঘোষণা দিয়ে বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এশিয়ার অর্থনীতি। দীর্ঘদিনের পুরোনো মার্কিন মিত্র জাপান থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আসিয়ান জোটের দেশগুলোসহ যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ওপর নির্ভরশ
১ ঘণ্টা আগেগত এপ্রিল মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ব্যাপক হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়ে। যে ঘোষণা অস্থির করে তোলে বিশ্ব অর্থনীতিকে। তারপর বেশিরভাগ শুল্ক বাস্তবায়ন স্থগিত করতে বাধ্য হন ট্রাম্প।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে দ্রুত উত্থান, মার্কিন কৌশলগত নীতির কারণে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে ওয়াশিংটনের কাছে দিল্লির একটা আলাদা গুরুত্ব সব সময়ই ছিল। এতে ভারতের আত্মবিশ্বাস ও আঞ্চলিক প্রভাব অনেক বেড়েছে। বিশ্বমঞ্চে ভারতের ভূমিকা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু প্রবল আত্মবিশ্ব
২০ ঘণ্টা আগে‘বাসুধৈব কুটুম্বকম’—বিশ্ব একটি পরিবার, এই মহৎ বার্তা দিয়েই ভারত নিজ দেশে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে বিশ্বের সামনে নিজ দেশের দর্শন তুলে ধরেছিল। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। একটি জাতিকে নির্মূল করার যুদ্ধে মদদ দিয়ে, যুদ্ধাপরাধের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমন করে, এমনকি শিশুদের ওপর বোমাবর্ষণকারী এক...
২ দিন আগে