আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কখনো কখনো ইতিহাস পুনরাবৃত্তি হয়। ইউক্রেনে রুশ হামলার আগে পশ্চিমারা যা করেছিল, চীন-তাইওয়ান ইস্যুতে ঠিক তেমন না করলেও হম্বিতম্বি তেমনই। সম্প্রতি এশিয়া সফরে এসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, চীন তাইওয়ানে হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র বসে থাকবে না। তাইওয়ানের পাশে থাকবে। এ মন্তব্যে নাখোশ চীন এবার শুরু করল ভয় দেখানো। কয়েক দিন ধরে দেশটি তাইওয়ানের আশপাশের সমুদ্র এবং আকাশপথে একটি যুদ্ধের প্রস্তুতিমূলক টহল পরিচালনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানের মধ্যকার সাম্প্রতিক যোগসাজশের কড়া জবাব হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে গতকাল বুধবার জানিয়েছে দেশটি।
দীর্ঘদিন ধরেই গণতান্ত্রিকভাবে শাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের অংশ বলে দাবি করে আসছে চীন। দুই বছর ধরে দেশটির সীমান্তে সামরিক মহড়াও চালিয়েছে চীনের সামরিক বাহিনী। এ ইস্যুতে প্রায়ই চীনের সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র। একে সহজভাবে নিতে পারেন না চীনের নেতা সি চিন পিং।
সম্প্রতি চীনের এ কর্মকাণ্ডে তাইওয়ানে হামলার আশঙ্কা করছেন অনেকেই। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে চীন হামলা করলে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা কি থামাতে পারবেন? সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র তা করবে না। এর অন্যতম কারণ, চীনের সমৃদ্ধ সামরিক শক্তি। চীন চাইলেই তাইওয়ানকে নিজেদের দখলে নিয়ে নিতে পারবে। এতে এ অঞ্চলের কোনো দেশ তেমন বাধাও দেবে না। আর ন্যাটো কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো এমন কোনো শক্ত জোটও নেই।
সম্প্রতি প্রকাশিত ‘গণতন্ত্র উপলব্ধি সূচক ২০২২’-এর এক জরিপ বলছে, বেইজিং তাইওয়ানে আগ্রাসন শুরু করলে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের অধিকাংশ দেশই চীনের বিরুদ্ধে যাবে না। তারা দেশটির সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইবে না। ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ এখনো রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে।
এমন এক সুযোগে এবার চীন তাইওয়ান দখল করতে চাইতেই পারে। তবে এ যুদ্ধ বেইজিং এবং এর প্রতিপক্ষের জন্য ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে নিয়ে আসবে। ইউক্রেনের সঙ্গে তুলনা করলে তাইওয়ানে তিনগুণ ক্ষয়ক্ষতি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে জার্মান মার্শাল ফান্ড বিশ্লেষক গ্ল্যাসার বলছেন, তাইওয়ানে চীন আগ্রাসনের সম্ভাবনা অনেক কম। ইতিমধ্যেই ইউক্রেনে রুশ বাহিনী যে চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হয়েছে সেগুলো দেখেছে চীন। এমন সংকট আনতে চাইবে না দেশটি।
কখনো কখনো ইতিহাস পুনরাবৃত্তি হয়। ইউক্রেনে রুশ হামলার আগে পশ্চিমারা যা করেছিল, চীন-তাইওয়ান ইস্যুতে ঠিক তেমন না করলেও হম্বিতম্বি তেমনই। সম্প্রতি এশিয়া সফরে এসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, চীন তাইওয়ানে হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র বসে থাকবে না। তাইওয়ানের পাশে থাকবে। এ মন্তব্যে নাখোশ চীন এবার শুরু করল ভয় দেখানো। কয়েক দিন ধরে দেশটি তাইওয়ানের আশপাশের সমুদ্র এবং আকাশপথে একটি যুদ্ধের প্রস্তুতিমূলক টহল পরিচালনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানের মধ্যকার সাম্প্রতিক যোগসাজশের কড়া জবাব হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে গতকাল বুধবার জানিয়েছে দেশটি।
দীর্ঘদিন ধরেই গণতান্ত্রিকভাবে শাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের অংশ বলে দাবি করে আসছে চীন। দুই বছর ধরে দেশটির সীমান্তে সামরিক মহড়াও চালিয়েছে চীনের সামরিক বাহিনী। এ ইস্যুতে প্রায়ই চীনের সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র। একে সহজভাবে নিতে পারেন না চীনের নেতা সি চিন পিং।
সম্প্রতি চীনের এ কর্মকাণ্ডে তাইওয়ানে হামলার আশঙ্কা করছেন অনেকেই। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে চীন হামলা করলে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা কি থামাতে পারবেন? সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র তা করবে না। এর অন্যতম কারণ, চীনের সমৃদ্ধ সামরিক শক্তি। চীন চাইলেই তাইওয়ানকে নিজেদের দখলে নিয়ে নিতে পারবে। এতে এ অঞ্চলের কোনো দেশ তেমন বাধাও দেবে না। আর ন্যাটো কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো এমন কোনো শক্ত জোটও নেই।
সম্প্রতি প্রকাশিত ‘গণতন্ত্র উপলব্ধি সূচক ২০২২’-এর এক জরিপ বলছে, বেইজিং তাইওয়ানে আগ্রাসন শুরু করলে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের অধিকাংশ দেশই চীনের বিরুদ্ধে যাবে না। তারা দেশটির সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইবে না। ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ এখনো রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে।
এমন এক সুযোগে এবার চীন তাইওয়ান দখল করতে চাইতেই পারে। তবে এ যুদ্ধ বেইজিং এবং এর প্রতিপক্ষের জন্য ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে নিয়ে আসবে। ইউক্রেনের সঙ্গে তুলনা করলে তাইওয়ানে তিনগুণ ক্ষয়ক্ষতি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে জার্মান মার্শাল ফান্ড বিশ্লেষক গ্ল্যাসার বলছেন, তাইওয়ানে চীন আগ্রাসনের সম্ভাবনা অনেক কম। ইতিমধ্যেই ইউক্রেনে রুশ বাহিনী যে চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হয়েছে সেগুলো দেখেছে চীন। এমন সংকট আনতে চাইবে না দেশটি।
গত এপ্রিলে ‘লিবারেশন ডে’ ঘোষণা দিয়ে বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এশিয়ার অর্থনীতি। দীর্ঘদিনের পুরোনো মার্কিন মিত্র জাপান থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আসিয়ান জোটের দেশগুলোসহ যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ওপর নির্ভরশ
১ ঘণ্টা আগেগত এপ্রিল মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ব্যাপক হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়ে। যে ঘোষণা অস্থির করে তোলে বিশ্ব অর্থনীতিকে। তারপর বেশিরভাগ শুল্ক বাস্তবায়ন স্থগিত করতে বাধ্য হন ট্রাম্প।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে দ্রুত উত্থান, মার্কিন কৌশলগত নীতির কারণে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে ওয়াশিংটনের কাছে দিল্লির একটা আলাদা গুরুত্ব সব সময়ই ছিল। এতে ভারতের আত্মবিশ্বাস ও আঞ্চলিক প্রভাব অনেক বেড়েছে। বিশ্বমঞ্চে ভারতের ভূমিকা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু প্রবল আত্মবিশ্ব
২০ ঘণ্টা আগে‘বাসুধৈব কুটুম্বকম’—বিশ্ব একটি পরিবার, এই মহৎ বার্তা দিয়েই ভারত নিজ দেশে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে বিশ্বের সামনে নিজ দেশের দর্শন তুলে ধরেছিল। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। একটি জাতিকে নির্মূল করার যুদ্ধে মদদ দিয়ে, যুদ্ধাপরাধের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমন করে, এমনকি শিশুদের ওপর বোমাবর্ষণকারী এক...
২ দিন আগে