সম্পাদকীয়
আনুমানিক ১৬৬৩ থেকে ১৬৬৪ সালের দিকে হাকিম হাবিবুর রহমান লেনে বড় কাটরার আদলে কিন্তু আকৃতিতে ছোট ইমারতের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৬৭১ সালে। ইমারতটি পরিচিত ছোট কাটরা নামে। শায়েস্তা খাঁর আমলে এটি নির্মিত হয়েছিল সরাইখানা বা প্রশাসনিক কাজে ব্যবহারের জন্য। ১৮১৬ সালে খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারক লিওনার্দ এখানে খুলেছিলেন ঢাকার প্রথম ইংরেজি স্কুল। ১৮৫৭ সালে এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকার প্রথম নরমাল স্কুল। উনিশ শতকের শেষে অথবা বিশ শতকের শুরুর দিকে যখন এর দখল ছিল নবাব পরিবারের কাছে, তখন এখানে হতো কয়লা ও চুনার কারখানার কাজ। একসময় এখানে ছিল বিবি চম্পার স্মৃতিসৌধ। ছোট কাটরা এখন ধ্বংসপ্রায়। চার্লস ডি’ওয়ইলির আঁকা এই ছবিটি না দেখলে ছোট কাটরার সৌন্দর্য সম্পর্কে অজ্ঞাতই থাকতে হতো!
ছবি: সংগৃহীত
আনুমানিক ১৬৬৩ থেকে ১৬৬৪ সালের দিকে হাকিম হাবিবুর রহমান লেনে বড় কাটরার আদলে কিন্তু আকৃতিতে ছোট ইমারতের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৬৭১ সালে। ইমারতটি পরিচিত ছোট কাটরা নামে। শায়েস্তা খাঁর আমলে এটি নির্মিত হয়েছিল সরাইখানা বা প্রশাসনিক কাজে ব্যবহারের জন্য। ১৮১৬ সালে খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারক লিওনার্দ এখানে খুলেছিলেন ঢাকার প্রথম ইংরেজি স্কুল। ১৮৫৭ সালে এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকার প্রথম নরমাল স্কুল। উনিশ শতকের শেষে অথবা বিশ শতকের শুরুর দিকে যখন এর দখল ছিল নবাব পরিবারের কাছে, তখন এখানে হতো কয়লা ও চুনার কারখানার কাজ। একসময় এখানে ছিল বিবি চম্পার স্মৃতিসৌধ। ছোট কাটরা এখন ধ্বংসপ্রায়। চার্লস ডি’ওয়ইলির আঁকা এই ছবিটি না দেখলে ছোট কাটরার সৌন্দর্য সম্পর্কে অজ্ঞাতই থাকতে হতো!
ছবি: সংগৃহীত
... স্কুলে থাকতেই, দীপা দত্তের বাবা সুধাংশু বিমল দত্ত আমাদের এলাকার কমিউনিস্ট এমপি ছিলেন। ওখানে ভাষা আন্দোলনের ধাক্কাটা তীব্রভাবে লাগলো। ভাষা আন্দোলনের একজন নেতা হলেন প্রিন্সিপাল কাশেম।... তারপরে ধরো এই কমিউনিস্ট আন্দোলন, আমাদের ওখানে তখন বড় বড় নেতা যেমন আহসাব উদ্দীন সাহেব, ওখানে মিটিং করতে আসতেন।
১২ ঘণ্টা আগে...রাজনৈতিক বিশ্বাসকে যদি কবিতায় উত্তীর্ণ করা যায়, তাহলে সেটা কবিতা থাকবে, কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্বাসকে যদি স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা হয় কবিতায়, তাহলে সেটা আর কবিতা থাকবে না। কিন্তু উচ্চকণ্ঠ হলে যে কবিতা হবে না, আমি সেটা বিশ্বাস করি না। নেরুদা যথেষ্ট উচ্চকণ্ঠ রাজনৈতিক কবিতা লিখেছেন এবং সেগুলো যথেষ্ট..
৮ দিন আগেভ্যান গঘ হচ্ছেন সেই শিল্পী, যিনি জীবদ্দশায় তাঁর কীর্তির জন্য বাহবা পাননি। তাঁর আঁকা ছবি পেয়েছে শুধু তাচ্ছিল্য। ভ্যান গঘ বড় শিল্পী হিসেবে স্বীকৃত হন মরণের পর। একটা অসুখ ছিল তাঁর। মানসিক অসুখ। সেই অসুখ তাঁকে স্বস্তি দেয়নি।
১৪ দিন আগেএমএ পড়ার সময় আমি কবিতা লিখেছি, প্রবন্ধ লিখেছি; কিন্তু কোনো গোষ্ঠীতে যোগ দিইনি। আমি দেখেছি কবি হওয়ার জন্যেও সাহিত্যিক রাজনীতি লাগে, বিভিন্ন সংঘে যোগ দিতে হয়, গুরু ধরতে হয়, অনেকের কাছে খুব বিনীত থাকতে হয়, লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে গাঁজাটাজা খেতে হয়, বেশ্যাবাড়ি যেতে হয়—আমি এসব করিনি।
১৫ দিন আগে