সম্পাদকীয়
সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের রাজত্বকালে নির্মাণ করা হয় দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার নয়াবাদ গ্রামের নয়াবাদ মসজিদ। মসজিদের প্রবেশদ্বারের ওপর ফারসি ভাষায় লেখা লিপি থেকে জানা যায়, এটি ২ জ্যৈষ্ঠ, ১২০০ বঙ্গাব্দে (ইংরেজি ১৭৯৩ সালে) নির্মিত হয়। স্থানীয় জনশ্রুতি অনুযায়ী, আঠারো শতকের মাঝামাঝি সময়ে কান্তাজিউ মন্দির নির্মাণের জন্য তৎকালীন হিন্দু জমিদার প্রাণনাথ রায় সম্ভবত মিসর থেকে মুসলিম নির্মাণশ্রমিক ও কারিগরদের আনান। এই মুসলিম কর্মীরা খোলা ময়দানে নামাজ পড়তেন। একসময় তাঁরা দিনাজপুরে বসবাস ও নামাজ আদায়ের জন্য জায়গা চাইলে জমিদার তাদের নয়াবাদ গ্রামে ১ দশমিক ১৫ বিঘা জমি দান করেন। সেখানে তাঁরা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। মন্দিরের নির্মাণকাজ শেষে অনেক কারিগর ফিরে গেলেও থেকে যান প্রধান কারিগর কালুয়া ও তাঁর ছোট ভাই। তাঁরা এই মসজিদ পরিচালনা করতেন। এখন করেন তাঁদের বংশধরেরা।
সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের রাজত্বকালে নির্মাণ করা হয় দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার নয়াবাদ গ্রামের নয়াবাদ মসজিদ। মসজিদের প্রবেশদ্বারের ওপর ফারসি ভাষায় লেখা লিপি থেকে জানা যায়, এটি ২ জ্যৈষ্ঠ, ১২০০ বঙ্গাব্দে (ইংরেজি ১৭৯৩ সালে) নির্মিত হয়। স্থানীয় জনশ্রুতি অনুযায়ী, আঠারো শতকের মাঝামাঝি সময়ে কান্তাজিউ মন্দির নির্মাণের জন্য তৎকালীন হিন্দু জমিদার প্রাণনাথ রায় সম্ভবত মিসর থেকে মুসলিম নির্মাণশ্রমিক ও কারিগরদের আনান। এই মুসলিম কর্মীরা খোলা ময়দানে নামাজ পড়তেন। একসময় তাঁরা দিনাজপুরে বসবাস ও নামাজ আদায়ের জন্য জায়গা চাইলে জমিদার তাদের নয়াবাদ গ্রামে ১ দশমিক ১৫ বিঘা জমি দান করেন। সেখানে তাঁরা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। মন্দিরের নির্মাণকাজ শেষে অনেক কারিগর ফিরে গেলেও থেকে যান প্রধান কারিগর কালুয়া ও তাঁর ছোট ভাই। তাঁরা এই মসজিদ পরিচালনা করতেন। এখন করেন তাঁদের বংশধরেরা।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির...
২ দিন আগেচলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না।
৩ দিন আগেবিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে...
৪ দিন আগে