সম্পাদকীয়
১৯৫২ সাল। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ২৬ জানুয়ারি পল্টনের এক জনসভায় চার বছর আগে জিন্নাহর দেওয়া ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করলেন, ‘কেবল উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।’ ৩ ফেব্রুয়ারি আবারও তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেকে ‘জিন্নাহর নীতিতে বিশ্বাসী’ বলে দাবি করলেন। বাংলার লোকেরা বলবে উর্দু? না, তা হয় না। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ পরদিন ৪ ফেব্রুয়ারিকে প্রতিবাদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। সেদিন ঢাকায় ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভ, শোভাযাত্রা, ধর্মঘট পালন করা হয়। এই ছবিটি সেদিনের, ঢাকার নবাবপুর রোডে ছাত্রীদের শোভাযাত্রার একাংশ।
ছবি: অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম
১৯৫২ সাল। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ২৬ জানুয়ারি পল্টনের এক জনসভায় চার বছর আগে জিন্নাহর দেওয়া ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করলেন, ‘কেবল উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।’ ৩ ফেব্রুয়ারি আবারও তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেকে ‘জিন্নাহর নীতিতে বিশ্বাসী’ বলে দাবি করলেন। বাংলার লোকেরা বলবে উর্দু? না, তা হয় না। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ পরদিন ৪ ফেব্রুয়ারিকে প্রতিবাদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। সেদিন ঢাকায় ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভ, শোভাযাত্রা, ধর্মঘট পালন করা হয়। এই ছবিটি সেদিনের, ঢাকার নবাবপুর রোডে ছাত্রীদের শোভাযাত্রার একাংশ।
ছবি: অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম
লালমনিরহাটের পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের রামদাস মৌজায় মজদের আড়া নামে একটি পতিত জঙ্গল ছিল। স্থানীয় ভাষায় ‘আড়া’ মানে জঙ্গলময় স্থান। ১৯৮৫ সালে স্থানীয়রা আড়াটি পরিষ্কার করে চাষাবাদের উদ্যোগ নেয়। ওই সময় মাটি খুঁড়ে সমতল করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ফুলেল নকশার প্রচুর প্রাচীন ইট।
৪ দিন আগে...সাধারণ মানুষের অসীম দুঃখ-দুর্দশা আর বুর্জোয়া শাসকশ্রেণির অন্তর্গত কুৎসিত ক্ষমতালিপ্সা ও প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনীতি উচ্ছেদ করার নির্মম কর্মকাণ্ড দেখার পর, যেকোনো পরিণত কিশোর কোনো না কোনো প্রগতিশীল বামপন্থী রাজনৈতিক ভাবাদর্শের প্রতি আকৃষ্ট হবে—সমসাময়িক কালে সেটাই নিতান্ত স্বাভাবিক ছিল।
৫ দিন আগে২০০১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাত্র কয়েক ঘণ্টায় অ্যানা কুর্নিকোভা ভাইরাসটি তৈরি করেন নেদারল্যান্ডসের এক তরুণ, জান ডে উইট। ভাইরাসটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার কিছু দিন পর তিনি বুঝতে পারেন—তাঁর তৈরি এই ভাইরাস অনেক মানুষকে বিপদে ফেলেছে এবং বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করেছে। তখন তিনি বিষয়টি বাবা-মাকে জানান এবং নিজেই
৮ দিন আগেসম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের রাজত্বকালে নির্মাণ করা হয় দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার নয়াবাদ গ্রামের নয়াবাদ মসজিদ। মসজিদের প্রবেশদ্বারের ওপর ফারসি ভাষায় লেখা লিপি থেকে জানা যায়, এটি ২ জ্যৈষ্ঠ, ১২০০ বঙ্গাব্দে (ইংরেজি ১৭৯৩ সালে) নির্মিত হয়। স্থানীয় জনশ্রুতি অনুযায়ী, আঠারো
৯ দিন আগে