আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কানাডার অন্টারিও প্রদেশের কিংস্টোন শহরে বৈরী আবহাওয়ার মাঝেই ঈদ উল্ ফিতর উদ্যাপন করেছেন কুইনস ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রী ও কমিউনিটির সদস্যরা। প্রচণ্ড বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারা ইন-ডোর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
ঈদের রাতে এই মিলনমেলায় পরিবারের সকল সদস্য মিলিত হন ও সৌহার্দ্য বিনিময় করেন। দেশীয় সংস্কৃতি ও ভাব বিনিময়ে শিশু, কিশোর, যুব-প্রবীণদের কলরবে এই অনুষ্ঠানটি যেন একটি ‘মিনি বাংলাদেশ’ হয়ে ওঠে। দেশীয় খাবার পরিবেশনের মাধ্যমে আনন্দ অনুষ্ঠান শেষ হয়।
গত ৩০ মার্চ সেখানকার আবহাওয়া সম্পর্কে প্রবাসীরা জানান, কলোরাডো সৃষ্ট নিম্নচাপ প্রবাহিত হওয়ার কারণে, দক্ষিণ-পূর্ব অন্টারিওব্যাপী তুষারপাত, ফ্রিজিং রেইন ও পাশাপাশি ২৫ মিলিমিটার পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠে বরফের স্তর জমতে পারে বলে আবহাওয়া দপ্তর থেকে সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। ফলে, এ অঞ্চলে সারা রাতব্যাপী ফ্রিজিং রেইনের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগ বরফাচ্ছাদিত ছিল।
এ কারণে রাত থেকেই কিংস্টোন শহরে যানচলাচল ব্যাহত ও সীমিত হয়ে পড়ে। পথ সঞ্চালন হয়ে উঠে পিচ্ছিল ও ঝুঁকিপূর্ণ। শহরে বিভিন্ন অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিল বিচ্ছিন্ন। রাস্তায় কোথাও কোথাও যান চলাচল ছিল সীমিত।
সেখানে অবস্থানরত শিক্ষার্থী ও কমিউনিটির সদস্যরা আরও জানান, ইসলামিক সেন্টার ও ইউনিভার্সিটির জিম সেন্টারে একাধিক ঈদের জামাতের সুবিধা থাকায়, বিলম্বিত জামাতে মুসল্লিদের সমাগম ছিল অপেক্ষাকৃত বেশি। ইসলামিক সেন্টারে তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়, মূল খতিব ছিলেন মো. আবু বকর। ইউনিভার্সিটি জিম সেন্টারে জামাতের নেতৃত্ব দেন অ্যাসোসিয়েট চ্যাপলিন ও ইমাম মো. আবদুল্লাহ এল-আসমার। উভয় ক্ষেত্রে শতাধিক বাংলাদেশি সদস্য অংশগ্রহণ করেন এবং কমিউনিটিভিত্তিক চ্যারিটিতে যোগ দেন।
তারা আরও বলেন, ওই দিন রোববার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় বাংলাদেশি কমিউনিটি সদস্যবৃন্দ নিজ নিজ নিবাসে স্বল্প পরিসরে ঈদ মিলন সভা ও মিষ্টান্ন পরিবেশন করেন। তবে, সন্ধ্যার দিকে বাংলাদেশি কমিউনিটিভিত্তিক মিলনমেলার আয়োজন করা হয় এমহারস্তভিউ কমিউনিটি সেন্টারে।
কানাডার অন্টারিও প্রদেশের কিংস্টোন শহরে বৈরী আবহাওয়ার মাঝেই ঈদ উল্ ফিতর উদ্যাপন করেছেন কুইনস ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রী ও কমিউনিটির সদস্যরা। প্রচণ্ড বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারা ইন-ডোর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
ঈদের রাতে এই মিলনমেলায় পরিবারের সকল সদস্য মিলিত হন ও সৌহার্দ্য বিনিময় করেন। দেশীয় সংস্কৃতি ও ভাব বিনিময়ে শিশু, কিশোর, যুব-প্রবীণদের কলরবে এই অনুষ্ঠানটি যেন একটি ‘মিনি বাংলাদেশ’ হয়ে ওঠে। দেশীয় খাবার পরিবেশনের মাধ্যমে আনন্দ অনুষ্ঠান শেষ হয়।
গত ৩০ মার্চ সেখানকার আবহাওয়া সম্পর্কে প্রবাসীরা জানান, কলোরাডো সৃষ্ট নিম্নচাপ প্রবাহিত হওয়ার কারণে, দক্ষিণ-পূর্ব অন্টারিওব্যাপী তুষারপাত, ফ্রিজিং রেইন ও পাশাপাশি ২৫ মিলিমিটার পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠে বরফের স্তর জমতে পারে বলে আবহাওয়া দপ্তর থেকে সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। ফলে, এ অঞ্চলে সারা রাতব্যাপী ফ্রিজিং রেইনের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগ বরফাচ্ছাদিত ছিল।
এ কারণে রাত থেকেই কিংস্টোন শহরে যানচলাচল ব্যাহত ও সীমিত হয়ে পড়ে। পথ সঞ্চালন হয়ে উঠে পিচ্ছিল ও ঝুঁকিপূর্ণ। শহরে বিভিন্ন অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিল বিচ্ছিন্ন। রাস্তায় কোথাও কোথাও যান চলাচল ছিল সীমিত।
সেখানে অবস্থানরত শিক্ষার্থী ও কমিউনিটির সদস্যরা আরও জানান, ইসলামিক সেন্টার ও ইউনিভার্সিটির জিম সেন্টারে একাধিক ঈদের জামাতের সুবিধা থাকায়, বিলম্বিত জামাতে মুসল্লিদের সমাগম ছিল অপেক্ষাকৃত বেশি। ইসলামিক সেন্টারে তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়, মূল খতিব ছিলেন মো. আবু বকর। ইউনিভার্সিটি জিম সেন্টারে জামাতের নেতৃত্ব দেন অ্যাসোসিয়েট চ্যাপলিন ও ইমাম মো. আবদুল্লাহ এল-আসমার। উভয় ক্ষেত্রে শতাধিক বাংলাদেশি সদস্য অংশগ্রহণ করেন এবং কমিউনিটিভিত্তিক চ্যারিটিতে যোগ দেন।
তারা আরও বলেন, ওই দিন রোববার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় বাংলাদেশি কমিউনিটি সদস্যবৃন্দ নিজ নিজ নিবাসে স্বল্প পরিসরে ঈদ মিলন সভা ও মিষ্টান্ন পরিবেশন করেন। তবে, সন্ধ্যার দিকে বাংলাদেশি কমিউনিটিভিত্তিক মিলনমেলার আয়োজন করা হয় এমহারস্তভিউ কমিউনিটি সেন্টারে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির...
২ দিন আগেচলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না।
৩ দিন আগেবিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে...
৪ দিন আগে