ফিচার ডেস্ক
গত ছয় মাসে ১৮ বছরের কম বয়সী কিশোরী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের মাত্রা বেড়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য বিশ্লেষণে এ তথ্য উঠে এসেছে। মহিলা পরিষদ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ১ হাজার ২০৯ জন নারী ও কন্যাশিশু বা কিশোরী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ৭৪৩ জন।
সংগঠনটির তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছিল ২০৯ জন নারী ও কন্যাশিশু, যাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১২৬ ও কিশোরীর সংখ্যা ৮৩। আর সর্বশেষ গত জুনে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছে ২৯৭ জন, যাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১৪৯ ও কিশোরীর সংখ্যা ১৪৮ জন। অর্থাৎ গত ছয় মাসে ১৮ বছরের কম বয়সী কন্যাশিশু ও কিশোরীদের ওপর সহিংসতা ও নির্যাতনের হার বেড়েছে।
ফেব্রুয়ারি মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২২২ জন, মার্চে ২৪৫, এপ্রিলে ১৯৩ এবং মে মাসে ২৪৩ জন। জানুয়ারিতে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২৯ জন, যাদের মধ্যে কিশোরীর সংখ্যা ২৩। ফেব্রুয়ারিতে এই সংখ্যা হয়েছে ২২, মার্চে ২৮, এপ্রিলে ২১, মে মাসে ২৬ ও জুনে ৩৪ জন। ধর্ষণের শিকার এই কিশোরীদের বয়স ১৮ বছরের নিচে। জানুয়ারি থেকে জুন, এই কালপর্বে সবচেয়ে বেশি বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছে এপ্রিল মাসে। জরিপ অনুযায়ী, ১২ জনের বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছিল সে মাসে।
নির্যাতন আর সহিংসতার কারণ ও সংখ্যা জানা যাচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এর সমাধান কতটা হচ্ছে
জানুয়ারি মাসে ১৮ বছরের বেশি বয়সের নারীরা হত্যার শিকার হয়েছেন বেশি। সে মাসে হত্যার শিকার হওয়া নারীদের সংখ্যা ৪১ জন। এদিকে জুন মাসেও এই সংখ্যা কমেনি। মহিলা পরিষদের প্রকাশিত তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ২ হাজার ৯৩৭টি নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩৫১ কন্যাশিশু বা কিশোরী এবং ১ হাজার ৫৮৬ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়। সেখানে এ বছর জুন পর্যন্ত নির্যাতন ও সহিংসতার মাত্রা ১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
নির্যাতন আর সহিংসতার কারণ ও সংখ্যা জানা যাচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এর সমাধান কতটা হচ্ছে, এই প্রশ্ন আজ অনেক বেশি আলোচিত। কারণ, দৃশ্যত প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে নির্যাতন। আইন ও বিধিবিধান থাকা সত্ত্বেও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে প্রতিনিয়ত। এর শেষ কোথায়, তা জানা নেই কারও।
গত ছয় মাসে ১৮ বছরের কম বয়সী কিশোরী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের মাত্রা বেড়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য বিশ্লেষণে এ তথ্য উঠে এসেছে। মহিলা পরিষদ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ১ হাজার ২০৯ জন নারী ও কন্যাশিশু বা কিশোরী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ৭৪৩ জন।
সংগঠনটির তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছিল ২০৯ জন নারী ও কন্যাশিশু, যাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১২৬ ও কিশোরীর সংখ্যা ৮৩। আর সর্বশেষ গত জুনে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছে ২৯৭ জন, যাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১৪৯ ও কিশোরীর সংখ্যা ১৪৮ জন। অর্থাৎ গত ছয় মাসে ১৮ বছরের কম বয়সী কন্যাশিশু ও কিশোরীদের ওপর সহিংসতা ও নির্যাতনের হার বেড়েছে।
ফেব্রুয়ারি মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২২২ জন, মার্চে ২৪৫, এপ্রিলে ১৯৩ এবং মে মাসে ২৪৩ জন। জানুয়ারিতে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২৯ জন, যাদের মধ্যে কিশোরীর সংখ্যা ২৩। ফেব্রুয়ারিতে এই সংখ্যা হয়েছে ২২, মার্চে ২৮, এপ্রিলে ২১, মে মাসে ২৬ ও জুনে ৩৪ জন। ধর্ষণের শিকার এই কিশোরীদের বয়স ১৮ বছরের নিচে। জানুয়ারি থেকে জুন, এই কালপর্বে সবচেয়ে বেশি বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছে এপ্রিল মাসে। জরিপ অনুযায়ী, ১২ জনের বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছিল সে মাসে।
নির্যাতন আর সহিংসতার কারণ ও সংখ্যা জানা যাচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এর সমাধান কতটা হচ্ছে
জানুয়ারি মাসে ১৮ বছরের বেশি বয়সের নারীরা হত্যার শিকার হয়েছেন বেশি। সে মাসে হত্যার শিকার হওয়া নারীদের সংখ্যা ৪১ জন। এদিকে জুন মাসেও এই সংখ্যা কমেনি। মহিলা পরিষদের প্রকাশিত তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ২ হাজার ৯৩৭টি নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩৫১ কন্যাশিশু বা কিশোরী এবং ১ হাজার ৫৮৬ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়। সেখানে এ বছর জুন পর্যন্ত নির্যাতন ও সহিংসতার মাত্রা ১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
নির্যাতন আর সহিংসতার কারণ ও সংখ্যা জানা যাচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এর সমাধান কতটা হচ্ছে, এই প্রশ্ন আজ অনেক বেশি আলোচিত। কারণ, দৃশ্যত প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে নির্যাতন। আইন ও বিধিবিধান থাকা সত্ত্বেও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে প্রতিনিয়ত। এর শেষ কোথায়, তা জানা নেই কারও।
জয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
১ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৩ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৩ দিন আগেবাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউএন উইমেন নতুন এক অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ঢাকার ইইউ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তির আওতায় ৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থ জনপরিসর, কর্মক্ষেত্র এবং উচ্চশিক্
৩ দিন আগে