ফিচার ডেস্ক
একটি গোষ্ঠী বিচারবহির্ভূতভাবে অন্য গোষ্ঠীর ওপর যখন হত্যাকাণ্ড চালায়, তখন তাকে বলা হয় লিঞ্চিং। যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবৈষম্য ও কৃষ্ণাঙ্গদের বিরুদ্ধে পরিচালিত বিচারবহির্ভূত হত্যার বিরুদ্ধে সাহসিকতার সঙ্গে প্রথম কলম ধরেছিলেন আইডা বি. ওয়েলস বারনেট। তিনি ছিলেন একজন মার্কিন সাংবাদিক, সমাজকর্মী ও নারীবাদী।
আইডা তাঁর সময়ের বিরল নারীকণ্ঠ, যিনি লিঞ্চিংয়ের নির্মমতা উন্মোচনে নিরপেক্ষ তথ্য ও পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। তাঁর লেখা ‘সাউদার্ন হররস: লিঞ্চ ল ইন অল ইটস ফেজেস’ ও ‘দ্য রেড রেকর্ড’ বই দুটি এই নিষ্ঠুরতার চিত্র বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরে। তাঁর লেখায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবৈষম্য ও লিঞ্চিংয়ের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করেন এবং সরকারকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান। তিনি মেমফিসে ‘ফ্রি স্পিস অ্যান্ড হাইলাইটস’ নামে একটি সংবাদপত্রে কাজ করতেন।
শুধু লিঞ্চিং নয়, নারীর অধিকার নিয়েও আইডা ছিলেন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। তিনি নারীদের ভোটাধিকার আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন এবং জাতিগত বিভাজনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। ১৯১৩ সালে নারীদের ভোটের অধিকারের জন্য যে মিছিল হয়, তাতে অংশ নিয়ে আইডা বর্ণভিত্তিক লাইন ভেঙে সামনে এসে দাঁড়ান।
আইডা ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অব কালার্ড পিপল নামের প্রতিষ্ঠানটির সহপ্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। যদিও সংগঠনের নীতিগত পার্থক্যের কারণে পরে দূরে সরে যান। আইডার জন্ম ১৮৬২ সালের ১৬ জুলাই। তিনি মারা যান ১৯৩১ সালের ২৫ মার্চ।
একটি গোষ্ঠী বিচারবহির্ভূতভাবে অন্য গোষ্ঠীর ওপর যখন হত্যাকাণ্ড চালায়, তখন তাকে বলা হয় লিঞ্চিং। যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবৈষম্য ও কৃষ্ণাঙ্গদের বিরুদ্ধে পরিচালিত বিচারবহির্ভূত হত্যার বিরুদ্ধে সাহসিকতার সঙ্গে প্রথম কলম ধরেছিলেন আইডা বি. ওয়েলস বারনেট। তিনি ছিলেন একজন মার্কিন সাংবাদিক, সমাজকর্মী ও নারীবাদী।
আইডা তাঁর সময়ের বিরল নারীকণ্ঠ, যিনি লিঞ্চিংয়ের নির্মমতা উন্মোচনে নিরপেক্ষ তথ্য ও পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। তাঁর লেখা ‘সাউদার্ন হররস: লিঞ্চ ল ইন অল ইটস ফেজেস’ ও ‘দ্য রেড রেকর্ড’ বই দুটি এই নিষ্ঠুরতার চিত্র বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরে। তাঁর লেখায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবৈষম্য ও লিঞ্চিংয়ের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করেন এবং সরকারকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান। তিনি মেমফিসে ‘ফ্রি স্পিস অ্যান্ড হাইলাইটস’ নামে একটি সংবাদপত্রে কাজ করতেন।
শুধু লিঞ্চিং নয়, নারীর অধিকার নিয়েও আইডা ছিলেন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। তিনি নারীদের ভোটাধিকার আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন এবং জাতিগত বিভাজনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। ১৯১৩ সালে নারীদের ভোটের অধিকারের জন্য যে মিছিল হয়, তাতে অংশ নিয়ে আইডা বর্ণভিত্তিক লাইন ভেঙে সামনে এসে দাঁড়ান।
আইডা ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অব কালার্ড পিপল নামের প্রতিষ্ঠানটির সহপ্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। যদিও সংগঠনের নীতিগত পার্থক্যের কারণে পরে দূরে সরে যান। আইডার জন্ম ১৮৬২ সালের ১৬ জুলাই। তিনি মারা যান ১৯৩১ সালের ২৫ মার্চ।
পরিচিত বাস্তবতার কোথাও খানিক পরিবর্তন ঘটে গেছে। মানুষের নিরাপদ জায়গা হিসেবে যে পরিবারের কথা বলা হয়েছে সব সময়, সেখানেই এখন আর নিরাপদ নয় মানুষ। এ বছরের প্রথম ছয় মাসে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে দেশে! এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।
৮ ঘণ্টা আগেজন্ম থেকে হৃৎপিণ্ডে জটিলতা। বড় হয়ে চাকরি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তা আর হয়ে ওঠেনি। তবে জীবন থেমে থাকেনি। নিজের চারপাশে মানুষজনের উৎসাহ, ভালোবাসা আর সহানুভূতি তাঁকে সাহস দিয়েছে, অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। একসময় অনলাইনে বসে দেখতে পান, কেউ একজন অন্যকে কাজ শেখাচ্ছেন, ঠিক তখনই মনে হয়...
৮ ঘণ্টা আগেসেলফ ব্লেমিং কি মানসিক রোগ? এখান থেকে কীভাবে নিজেকে বের করে আনব? পরিবার-পরিজনের সঙ্গে আমার এই সমস্যার কারণে সম্পর্ক খারাপ হয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড মানসিক চাপ নিয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে
৮ ঘণ্টা আগেমনে পড়ে গাজার ত্রাণবাহী সেই জাহাজের কথা? যে জাহাজ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল মাঝ সমুদ্র থেকে। ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’ আন্তর্জাতিক সংহতি সংগঠন গাজার অবরোধ ভাঙতে গত ১ জুন ইতালির কাতানিয়া উপকূল থেকে ‘ম্যাডলিন’ নামের একটি জাহাজ পাঠিয়েছিল। আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইসরায়েলি নৌবাহিনী অভিযান চালিয়ে জাহাজে থাকা...
৯ ঘণ্টা আগে