কীভাবে ও কোন উপকরণে সাজালে ঘর সুন্দর হবে, সেই গল্প বলেন জিনিয়া আলম পূর্ণতা। মাধ্যম ভিডিও। পড়াশোনা করেন মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজে। কনটেন্ট ক্রিয়েশনের পাশাপাশি ফেসবুক মনিটাইজেশন কোর্স করান তিনি। সব মিলিয়ে ঘরে বসে প্রতি মাসে আয় প্রায় দেড় লাখ টাকা। তাঁর গল্প লিখেছেন মুহাম্মদ শফিকুর রহমান।
মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
যেভাবে শুরু
পূর্ণতার মা ঘর সাজাতে ভালোবাসতেন। তাঁর কাছে শিখেছেন এই বিশেষ বিদ্যা। স্বামী বিভিন্ন জিনিস কিনে দেন। সঙ্গে মাও ঘর সাজানোর জিনিসপত্র উপহার দিতেন। এসব দিয়ে ঘর সাজিয়ে সেই ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিলে ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়। পরে বিভিন্ন পেজ থেকে তাঁর কাছে ভিডিও বানানোর অনুরোধ আসতে থাকে। মাত্র তিন বছরের মাথায় হয়েছেন দেশসেরা হোম ডেকোর কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
সবকিছু চলে সমানতালে
পূর্ণতা একজন গৃহিণী। ঘর-সংসার, পড়াশোনা সামলে অন্য কাজ করেন। গ্রামের বাড়ি বগুড়ায়। স্বামী ও পুত্রসন্তান নিয়ে তাঁর সুখের সংসার।
পড়াশোনা ও সংসার সামলানোর পাশাপাশি চলে তাঁর কনটেন্ট তৈরির কাজ। শখের বশে শুরু হলেও এখন এটি পূর্ণতার পেশা। পূর্ণতা বলেন, জীবনে পড়াশোনা বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি নিজের পছন্দ ও শখকে প্রাধান্য দিতে চান তিনি। ঘর সাজানো তাঁকে মানসিক শান্তি দেয় বলে মনে করেন পূর্ণতা।
লাইক ও ফলোয়ার
ছোটখাটো জিনিস দিয়ে ঘরের প্রতিটি কোণ সাজালে একঘেয়েমি আসে না, তিনি এ কথা বলেন ভিডিওতে। পূর্ণতার একটি ফেসবুক পেজ আছে। নাম পূর্ণতা’স ডায়েরি। এখন এর ফলোয়ার ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি। তাঁর জনপ্রিয় তিনটি কনটেন্ট হলো—চা-কফি কর্নার, ঘর সাজানো ও রান্নাঘর ডেকোরেশন। এগুলোর ভিউ ১ থেকে ৬ লাখ। একই নামে তাঁর একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। এই চ্যানেলে পণ্যের রিভিউ করে তিনি অর্থ উপার্জন করেন।
হোম ডেকোর কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতে চাইলে
যাঁরা ঘর সাজানোর ভিডিও করতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য পূর্ণতার পরামর্শ—
ফেসবুক মনিটাইজেশন
পূর্ণতা স্বামীর কাছে শিখেছিলেন ফেসবুক মনিটাইজেশনের খুঁটিনাটি। তিনি লক্ষ করেন, অনেকে ভালো কাজ করলেও ফেসবুক পেজ চালাতে পারেন না ভালোভাবে। ফলে পেজের রিচ কম থাকে। এ জায়গায় কাজ করার ইচ্ছা থেকে তিনি ফেসবুক মনিটাইজেশন শেখানো শুরু করেন। পাশাপাশি কনটেন্ট তৈরি ও ভিডিও সম্পাদনা শেখান। পূর্ণতা এ পর্যন্ত ৫৩টি ব্যাচে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার প্রশিক্ষণার্থীকে কোর্স করিয়েছেন।
পূর্ণতা শুধু হোম ডেকোর কনটেন্ট ক্রিয়েটর নন, তিনি ঘরের জন্য ছোটখাটো জিনিস তৈরি করতে পারেন। ভালো ছবিও আঁকেন। ভালো কনটেন্ট তৈরিতে এসব তাঁকে সহায়তা করে।
নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করতে চান পূর্ণতা। নারীরা যেন আরও বেশি অর্থ উপার্জনের পথে আসতে পারেন, সে বিষয়ে কাজ করতে চান তিনি।
যেভাবে শুরু
পূর্ণতার মা ঘর সাজাতে ভালোবাসতেন। তাঁর কাছে শিখেছেন এই বিশেষ বিদ্যা। স্বামী বিভিন্ন জিনিস কিনে দেন। সঙ্গে মাও ঘর সাজানোর জিনিসপত্র উপহার দিতেন। এসব দিয়ে ঘর সাজিয়ে সেই ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিলে ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়। পরে বিভিন্ন পেজ থেকে তাঁর কাছে ভিডিও বানানোর অনুরোধ আসতে থাকে। মাত্র তিন বছরের মাথায় হয়েছেন দেশসেরা হোম ডেকোর কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
সবকিছু চলে সমানতালে
পূর্ণতা একজন গৃহিণী। ঘর-সংসার, পড়াশোনা সামলে অন্য কাজ করেন। গ্রামের বাড়ি বগুড়ায়। স্বামী ও পুত্রসন্তান নিয়ে তাঁর সুখের সংসার।
পড়াশোনা ও সংসার সামলানোর পাশাপাশি চলে তাঁর কনটেন্ট তৈরির কাজ। শখের বশে শুরু হলেও এখন এটি পূর্ণতার পেশা। পূর্ণতা বলেন, জীবনে পড়াশোনা বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি নিজের পছন্দ ও শখকে প্রাধান্য দিতে চান তিনি। ঘর সাজানো তাঁকে মানসিক শান্তি দেয় বলে মনে করেন পূর্ণতা।
লাইক ও ফলোয়ার
ছোটখাটো জিনিস দিয়ে ঘরের প্রতিটি কোণ সাজালে একঘেয়েমি আসে না, তিনি এ কথা বলেন ভিডিওতে। পূর্ণতার একটি ফেসবুক পেজ আছে। নাম পূর্ণতা’স ডায়েরি। এখন এর ফলোয়ার ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি। তাঁর জনপ্রিয় তিনটি কনটেন্ট হলো—চা-কফি কর্নার, ঘর সাজানো ও রান্নাঘর ডেকোরেশন। এগুলোর ভিউ ১ থেকে ৬ লাখ। একই নামে তাঁর একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। এই চ্যানেলে পণ্যের রিভিউ করে তিনি অর্থ উপার্জন করেন।
হোম ডেকোর কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতে চাইলে
যাঁরা ঘর সাজানোর ভিডিও করতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য পূর্ণতার পরামর্শ—
ফেসবুক মনিটাইজেশন
পূর্ণতা স্বামীর কাছে শিখেছিলেন ফেসবুক মনিটাইজেশনের খুঁটিনাটি। তিনি লক্ষ করেন, অনেকে ভালো কাজ করলেও ফেসবুক পেজ চালাতে পারেন না ভালোভাবে। ফলে পেজের রিচ কম থাকে। এ জায়গায় কাজ করার ইচ্ছা থেকে তিনি ফেসবুক মনিটাইজেশন শেখানো শুরু করেন। পাশাপাশি কনটেন্ট তৈরি ও ভিডিও সম্পাদনা শেখান। পূর্ণতা এ পর্যন্ত ৫৩টি ব্যাচে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার প্রশিক্ষণার্থীকে কোর্স করিয়েছেন।
পূর্ণতা শুধু হোম ডেকোর কনটেন্ট ক্রিয়েটর নন, তিনি ঘরের জন্য ছোটখাটো জিনিস তৈরি করতে পারেন। ভালো ছবিও আঁকেন। ভালো কনটেন্ট তৈরিতে এসব তাঁকে সহায়তা করে।
নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করতে চান পূর্ণতা। নারীরা যেন আরও বেশি অর্থ উপার্জনের পথে আসতে পারেন, সে বিষয়ে কাজ করতে চান তিনি।
জয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
১ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৩ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৩ দিন আগেবাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউএন উইমেন নতুন এক অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ঢাকার ইইউ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তির আওতায় ৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থ জনপরিসর, কর্মক্ষেত্র এবং উচ্চশিক্
৩ দিন আগে