ডেস্ক রিপোর্ট, ঢাকা
আইন ও বিধি প্রয়োগের মাধ্যমে নারীদের প্রতি বিভিন্ন ধরনের অন্যায় বন্ধের চেষ্টা চলছে রাষ্ট্রীয়ভাবে। এরপরও মাস ঘুরলেই দেখা যায় সহিংসতা ও নির্যাতনের ভয়াল চিত্র। এ থেকে রেহাই পাচ্ছে না কন্যাশিশু বা কিশোরীরাও।
মহিলা পরিষদের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ৬৬৯ জন নারী ও কন্যাশিশু বা কিশোরী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ৪৬১। জানুয়ারি মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২০৯, ফেব্রুয়ারিতে ২২২, মার্চে ২৪৫ ও এপ্রিলে ১৯৩ জন।
জানুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার ২০৯ জনের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১২৬ এবং কিশোরীর সংখ্যা ৮৩। ধর্ষণের শিকার ২৯ জনের মধ্যে কিশোরীর সংখ্যা ২৩। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে ৪৯ জন; যাদের মধ্যে ৪২ জনের বয়স ১৮ বছরের ওপরে।
এদিকে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার ২২২ জনের মধ্যে কিশোরীর সংখ্যা ১১৬। ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২২ কিশোরীসহ ৩০ জন। ৩ কিশোরীসহ ১১ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসের জরিপ অনুযায়ী, ৪৫ জন নারী ও কিশোরী হত্যার শিকার হয়েছে। যাদের মধ্যে ৩৩ জনের বয়স ১৮ বছরের ওপরে।
মার্চে এই সহিংসতা ও নির্যাতনের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২৪৫। এদের মধ্যে ১২৪ জনের বয়স ১৮ বছরের বেশি। এ মাসে কন্যাশিশু বা কিশোরীদের ওপর সহিংসতা ও নির্যাতনের সংখ্যা ছিল ১২১। হত্যার শিকার হওয়া ৩৪ জনের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ৩১। এপ্রিলে সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার ১৯৩ জন। এর মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সের নারীর সংখ্যা ১০৫। এ মাসে হত্যা করা হয় ৩৩ জনকে, যাদের মধ্যে ২৬ জনের বয়স ১৮ বছরের বেশি।
জানুয়ারি থেকে এপ্রিল কালপর্বে সবচেয়ে বেশি বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছে এপ্রিল মাসে। জরিপ অনুযায়ী, ১২ জনের বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছে এ মাসে।
তথ্য অনুযায়ী, এ বছর জানুয়ারি মাসে ৩ গৃহকর্মী হত্যার শিকার হয়, যাদের সবার বয়স ১৮ বছরের ওপরে ছিল। ফেব্রুয়ারি ও মার্চে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ২ ও ১। এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার হয় ৩ গৃহকর্মী।
মহিলা পরিষদের প্রকাশিত তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ২ হাজার ৯৩৭টি নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩৫১ কন্যাশিশু বা কিশোরী এবং ১ হাজার ৫৮৬ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়।
আইন ও বিধি প্রয়োগের মাধ্যমে নারীদের প্রতি বিভিন্ন ধরনের অন্যায় বন্ধের চেষ্টা চলছে রাষ্ট্রীয়ভাবে। এরপরও মাস ঘুরলেই দেখা যায় সহিংসতা ও নির্যাতনের ভয়াল চিত্র। এ থেকে রেহাই পাচ্ছে না কন্যাশিশু বা কিশোরীরাও।
মহিলা পরিষদের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ৬৬৯ জন নারী ও কন্যাশিশু বা কিশোরী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ৪৬১। জানুয়ারি মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২০৯, ফেব্রুয়ারিতে ২২২, মার্চে ২৪৫ ও এপ্রিলে ১৯৩ জন।
জানুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার ২০৯ জনের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১২৬ এবং কিশোরীর সংখ্যা ৮৩। ধর্ষণের শিকার ২৯ জনের মধ্যে কিশোরীর সংখ্যা ২৩। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে ৪৯ জন; যাদের মধ্যে ৪২ জনের বয়স ১৮ বছরের ওপরে।
এদিকে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার ২২২ জনের মধ্যে কিশোরীর সংখ্যা ১১৬। ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২২ কিশোরীসহ ৩০ জন। ৩ কিশোরীসহ ১১ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসের জরিপ অনুযায়ী, ৪৫ জন নারী ও কিশোরী হত্যার শিকার হয়েছে। যাদের মধ্যে ৩৩ জনের বয়স ১৮ বছরের ওপরে।
মার্চে এই সহিংসতা ও নির্যাতনের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২৪৫। এদের মধ্যে ১২৪ জনের বয়স ১৮ বছরের বেশি। এ মাসে কন্যাশিশু বা কিশোরীদের ওপর সহিংসতা ও নির্যাতনের সংখ্যা ছিল ১২১। হত্যার শিকার হওয়া ৩৪ জনের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ৩১। এপ্রিলে সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার ১৯৩ জন। এর মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সের নারীর সংখ্যা ১০৫। এ মাসে হত্যা করা হয় ৩৩ জনকে, যাদের মধ্যে ২৬ জনের বয়স ১৮ বছরের বেশি।
জানুয়ারি থেকে এপ্রিল কালপর্বে সবচেয়ে বেশি বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছে এপ্রিল মাসে। জরিপ অনুযায়ী, ১২ জনের বাল্যবিবাহের চেষ্টা হয়েছে এ মাসে।
তথ্য অনুযায়ী, এ বছর জানুয়ারি মাসে ৩ গৃহকর্মী হত্যার শিকার হয়, যাদের সবার বয়স ১৮ বছরের ওপরে ছিল। ফেব্রুয়ারি ও মার্চে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ২ ও ১। এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার হয় ৩ গৃহকর্মী।
মহিলা পরিষদের প্রকাশিত তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ২ হাজার ৯৩৭টি নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩৫১ কন্যাশিশু বা কিশোরী এবং ১ হাজার ৫৮৬ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়।
সারা বিশ্বে মুসলিম নারীদের বৈশিষ্ট্যমূলক একটি পোশাক হলো হিজাব বা হেড কভার। হিজাব বলতে মূলত মাথা ঢাকার একখণ্ড কাপড় বোঝায়। মাথা ঢাকা একটি ইসলাম ধর্মীয় বিধান হলেও বিশেষ করে পশ্চিমে এটি এখন মুসলিম নারীদের আত্মপরিচয় ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
২ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৪ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৪ দিন আগে