
গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং ও গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম ‘বিজেন-হাইম’ বা ‘বিউটিফুল প্রিন্সেস’।
মিকিও অকুদা নামের জাপানের এক কৃষক এই জাত উদ্ভাবন করেন। স্ট্রবেরি চাষে নিজের কয়েক যুগের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ১৫ বছর নানা ধরনের পরীক্ষা চালিয়ে এই স্ট্রবেরি উৎপাদনে সফল হন অকুদা। এখন বিজেন-হাইম স্ট্রবেরির বিভিন্ন জাতের মধ্যে আলাদা একটি জায়গা দখল করে আছে।
এই জাতের স্ট্রবেরি কিন্তু আকারে বেশ বড়, মোটামুটি একটি টেনিস বলের সমান। ওজনেও কম না, একেকটি ১০০ গ্রামের আশপাশে। তবে বড় আকার ‘বিউটিফুল প্রিন্স’কে অসাধারণ করেনি।
সাধারণত বড় স্ট্রবেরিগুলোর এত চমৎকার গন্ধ থাকে না, তেমনি মিষ্টিও হয় কম। কিন্তু বিজেন-হাইমের বেলায় এটা খাটে না। এটি খেতে বেশ মিষ্টি, তার চেয়ে বড় কথা, এর অনন্য গন্ধ গোলাপের কথা মনে করিয়ে দেবে আপনাকে।
বলা হয়, বিজিন-হাইম স্ট্রবেরির ভেতরটায় নরম এবং কঠিনের নিখুঁত এক ভারসাম্য আছে। এর চমৎকার লাল রং এবং চকচকে বাইরের আবরণ আপনাকে মুগ্ধ করবে। তবে এই জিনিসগুলো বজায় থাকে স্ট্রবেরির ভেতরেও। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোনো অম্লস্বাদও টের পাবেন না। যেটা সুপারমার্কেটে পাওয়া যাওয়া অনেক জাতের বেলায় দেখা যায়।
অকুদার স্ট্রবেরি খামারটি কোথায় সেটি নিশ্চয় আপনার জানতে ইচ্ছা করছে। আরও অনেক স্ট্রবেরিচাষির মতো মিকিও অকুদা তাঁর বিউটিফুল প্রিন্সেসের চাষ করেন শীতের মাসগুলোতে। গিফু অঞ্চলের হাশিমাতে অবস্থিত তাঁর অকুদা ফার্মের গ্রিনহাউসের ভেতরের বাতাস ও মাটির তাপমাত্রা সতর্কতার সঙ্গে তদারক করেন তিনি। ধীরে ধীরে পরিপক্ব হওয়া স্ট্রবেরিগুলোর মিষ্টতা আর সুগন্ধি হওয়ার একটি বড় কারণ।
জাপানের রাজধানী টোকিওর পশ্চিমে ১৭৫ মাইল দূরে মাউন্ট ওনটাকে আগ্নেয়গিরির কাছে খামারটির অবস্থান। তবে কি এই ফলের অসাধারণ গন্ধ-স্বাদে আগ্নেয় মাটির কোনো ভূমিকা আছে? সেই সম্ভাবনা অবশ্যই উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তবে অকুদা এ বিষয়ে বেশি কিছু খোলাসা করেননি। অবশ্য এর উপযুক্ত কারণও আছে। এমন অসাধারণ একটি স্ট্রবেরি উৎপাদনের কৌশল অন্যরা জেনে যাবেন তা কি হয়?
১৫ বছর বিভিন্ন জাতের স্ট্রেবেরি ক্রসব্রিড করে শেষ পর্যন্ত যেমন চেয়েছিলেন তেমন একটা কিছু উদ্ভাবন করেন অকুদা। বড় আকারের, সুন্দর গঠনের এমন একটি স্ট্রবেরি যেটার গন্ধ অতুলনীয়। অবশ্য এখনো পুরোপুরি মনের মতো করতে পেরেছেন জাতটিকে তা নয়। কারণ কোনো কোনো ফল অনেকটা গোলাকার আকার ধারণ করে। সেগুলো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যাবহারের উপযোগী নয়।
আগেই বলেছি, এ ধরনের স্ট্রবেরির দাম অনেক চড়া। একটি নিলামে বেশ বড় একটি বিজেন-হাইম স্ট্রবেরি বিক্রি হয় ৫০ হাজার ইয়েন বা ৩৮ হাজার টাকায়। কোনো কোনো সূত্রের দাবি, ৫০০ ডলার বা সাড়ে ৫৩ হাজার টাকায়ও বিকিয়েছে এমন স্ট্রবেরি। তবে সূত্র অসমর্থিত হওয়ায় আপাতত আমরা এর দাম ৩৮ হাজারেই থাকছি। দামে এটি চড়া হবে নাই বা কেন? প্রতিবছর অকুদা ফার্মে বাজারে বিক্রি করা যায় এমন মোটে শ পাঁচেক উৎকৃষ্ট জাতের স্ট্রবেরি উৎপাদন করা হয় বলে জানা গেছে।
কী, এ ধরনের একটা স্ট্রবেরি খেতে কিংবা নিজের হাতে পাড়তে চান? তাহলে আপনাকে যেতে হবে জাপানে। স্ট্রবেরির মৌসুমে, অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে মার্চে অকুদা ফার্ম থেকে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে পাড়তে পারবেন এই স্ট্রবেরি।
সূত্র: অডিটি সেন্ট্রাল, স্ট্রবেরি প্ল্যান্টস ডট অরগ

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং ও গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম ‘বিজেন-হাইম’ বা ‘বিউটিফুল প্রিন্সেস’।
মিকিও অকুদা নামের জাপানের এক কৃষক এই জাত উদ্ভাবন করেন। স্ট্রবেরি চাষে নিজের কয়েক যুগের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ১৫ বছর নানা ধরনের পরীক্ষা চালিয়ে এই স্ট্রবেরি উৎপাদনে সফল হন অকুদা। এখন বিজেন-হাইম স্ট্রবেরির বিভিন্ন জাতের মধ্যে আলাদা একটি জায়গা দখল করে আছে।
এই জাতের স্ট্রবেরি কিন্তু আকারে বেশ বড়, মোটামুটি একটি টেনিস বলের সমান। ওজনেও কম না, একেকটি ১০০ গ্রামের আশপাশে। তবে বড় আকার ‘বিউটিফুল প্রিন্স’কে অসাধারণ করেনি।
সাধারণত বড় স্ট্রবেরিগুলোর এত চমৎকার গন্ধ থাকে না, তেমনি মিষ্টিও হয় কম। কিন্তু বিজেন-হাইমের বেলায় এটা খাটে না। এটি খেতে বেশ মিষ্টি, তার চেয়ে বড় কথা, এর অনন্য গন্ধ গোলাপের কথা মনে করিয়ে দেবে আপনাকে।
বলা হয়, বিজিন-হাইম স্ট্রবেরির ভেতরটায় নরম এবং কঠিনের নিখুঁত এক ভারসাম্য আছে। এর চমৎকার লাল রং এবং চকচকে বাইরের আবরণ আপনাকে মুগ্ধ করবে। তবে এই জিনিসগুলো বজায় থাকে স্ট্রবেরির ভেতরেও। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোনো অম্লস্বাদও টের পাবেন না। যেটা সুপারমার্কেটে পাওয়া যাওয়া অনেক জাতের বেলায় দেখা যায়।
অকুদার স্ট্রবেরি খামারটি কোথায় সেটি নিশ্চয় আপনার জানতে ইচ্ছা করছে। আরও অনেক স্ট্রবেরিচাষির মতো মিকিও অকুদা তাঁর বিউটিফুল প্রিন্সেসের চাষ করেন শীতের মাসগুলোতে। গিফু অঞ্চলের হাশিমাতে অবস্থিত তাঁর অকুদা ফার্মের গ্রিনহাউসের ভেতরের বাতাস ও মাটির তাপমাত্রা সতর্কতার সঙ্গে তদারক করেন তিনি। ধীরে ধীরে পরিপক্ব হওয়া স্ট্রবেরিগুলোর মিষ্টতা আর সুগন্ধি হওয়ার একটি বড় কারণ।
জাপানের রাজধানী টোকিওর পশ্চিমে ১৭৫ মাইল দূরে মাউন্ট ওনটাকে আগ্নেয়গিরির কাছে খামারটির অবস্থান। তবে কি এই ফলের অসাধারণ গন্ধ-স্বাদে আগ্নেয় মাটির কোনো ভূমিকা আছে? সেই সম্ভাবনা অবশ্যই উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তবে অকুদা এ বিষয়ে বেশি কিছু খোলাসা করেননি। অবশ্য এর উপযুক্ত কারণও আছে। এমন অসাধারণ একটি স্ট্রবেরি উৎপাদনের কৌশল অন্যরা জেনে যাবেন তা কি হয়?
১৫ বছর বিভিন্ন জাতের স্ট্রেবেরি ক্রসব্রিড করে শেষ পর্যন্ত যেমন চেয়েছিলেন তেমন একটা কিছু উদ্ভাবন করেন অকুদা। বড় আকারের, সুন্দর গঠনের এমন একটি স্ট্রবেরি যেটার গন্ধ অতুলনীয়। অবশ্য এখনো পুরোপুরি মনের মতো করতে পেরেছেন জাতটিকে তা নয়। কারণ কোনো কোনো ফল অনেকটা গোলাকার আকার ধারণ করে। সেগুলো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যাবহারের উপযোগী নয়।
আগেই বলেছি, এ ধরনের স্ট্রবেরির দাম অনেক চড়া। একটি নিলামে বেশ বড় একটি বিজেন-হাইম স্ট্রবেরি বিক্রি হয় ৫০ হাজার ইয়েন বা ৩৮ হাজার টাকায়। কোনো কোনো সূত্রের দাবি, ৫০০ ডলার বা সাড়ে ৫৩ হাজার টাকায়ও বিকিয়েছে এমন স্ট্রবেরি। তবে সূত্র অসমর্থিত হওয়ায় আপাতত আমরা এর দাম ৩৮ হাজারেই থাকছি। দামে এটি চড়া হবে নাই বা কেন? প্রতিবছর অকুদা ফার্মে বাজারে বিক্রি করা যায় এমন মোটে শ পাঁচেক উৎকৃষ্ট জাতের স্ট্রবেরি উৎপাদন করা হয় বলে জানা গেছে।
কী, এ ধরনের একটা স্ট্রবেরি খেতে কিংবা নিজের হাতে পাড়তে চান? তাহলে আপনাকে যেতে হবে জাপানে। স্ট্রবেরির মৌসুমে, অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে মার্চে অকুদা ফার্ম থেকে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে পাড়তে পারবেন এই স্ট্রবেরি।
সূত্র: অডিটি সেন্ট্রাল, স্ট্রবেরি প্ল্যান্টস ডট অরগ

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং ও গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম ‘বিজেন-হাইম’ বা ‘বিউটিফুল প্রিন্সেস’।
মিকিও অকুদা নামের জাপানের এক কৃষক এই জাত উদ্ভাবন করেন। স্ট্রবেরি চাষে নিজের কয়েক যুগের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ১৫ বছর নানা ধরনের পরীক্ষা চালিয়ে এই স্ট্রবেরি উৎপাদনে সফল হন অকুদা। এখন বিজেন-হাইম স্ট্রবেরির বিভিন্ন জাতের মধ্যে আলাদা একটি জায়গা দখল করে আছে।
এই জাতের স্ট্রবেরি কিন্তু আকারে বেশ বড়, মোটামুটি একটি টেনিস বলের সমান। ওজনেও কম না, একেকটি ১০০ গ্রামের আশপাশে। তবে বড় আকার ‘বিউটিফুল প্রিন্স’কে অসাধারণ করেনি।
সাধারণত বড় স্ট্রবেরিগুলোর এত চমৎকার গন্ধ থাকে না, তেমনি মিষ্টিও হয় কম। কিন্তু বিজেন-হাইমের বেলায় এটা খাটে না। এটি খেতে বেশ মিষ্টি, তার চেয়ে বড় কথা, এর অনন্য গন্ধ গোলাপের কথা মনে করিয়ে দেবে আপনাকে।
বলা হয়, বিজিন-হাইম স্ট্রবেরির ভেতরটায় নরম এবং কঠিনের নিখুঁত এক ভারসাম্য আছে। এর চমৎকার লাল রং এবং চকচকে বাইরের আবরণ আপনাকে মুগ্ধ করবে। তবে এই জিনিসগুলো বজায় থাকে স্ট্রবেরির ভেতরেও। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোনো অম্লস্বাদও টের পাবেন না। যেটা সুপারমার্কেটে পাওয়া যাওয়া অনেক জাতের বেলায় দেখা যায়।
অকুদার স্ট্রবেরি খামারটি কোথায় সেটি নিশ্চয় আপনার জানতে ইচ্ছা করছে। আরও অনেক স্ট্রবেরিচাষির মতো মিকিও অকুদা তাঁর বিউটিফুল প্রিন্সেসের চাষ করেন শীতের মাসগুলোতে। গিফু অঞ্চলের হাশিমাতে অবস্থিত তাঁর অকুদা ফার্মের গ্রিনহাউসের ভেতরের বাতাস ও মাটির তাপমাত্রা সতর্কতার সঙ্গে তদারক করেন তিনি। ধীরে ধীরে পরিপক্ব হওয়া স্ট্রবেরিগুলোর মিষ্টতা আর সুগন্ধি হওয়ার একটি বড় কারণ।
জাপানের রাজধানী টোকিওর পশ্চিমে ১৭৫ মাইল দূরে মাউন্ট ওনটাকে আগ্নেয়গিরির কাছে খামারটির অবস্থান। তবে কি এই ফলের অসাধারণ গন্ধ-স্বাদে আগ্নেয় মাটির কোনো ভূমিকা আছে? সেই সম্ভাবনা অবশ্যই উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তবে অকুদা এ বিষয়ে বেশি কিছু খোলাসা করেননি। অবশ্য এর উপযুক্ত কারণও আছে। এমন অসাধারণ একটি স্ট্রবেরি উৎপাদনের কৌশল অন্যরা জেনে যাবেন তা কি হয়?
১৫ বছর বিভিন্ন জাতের স্ট্রেবেরি ক্রসব্রিড করে শেষ পর্যন্ত যেমন চেয়েছিলেন তেমন একটা কিছু উদ্ভাবন করেন অকুদা। বড় আকারের, সুন্দর গঠনের এমন একটি স্ট্রবেরি যেটার গন্ধ অতুলনীয়। অবশ্য এখনো পুরোপুরি মনের মতো করতে পেরেছেন জাতটিকে তা নয়। কারণ কোনো কোনো ফল অনেকটা গোলাকার আকার ধারণ করে। সেগুলো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যাবহারের উপযোগী নয়।
আগেই বলেছি, এ ধরনের স্ট্রবেরির দাম অনেক চড়া। একটি নিলামে বেশ বড় একটি বিজেন-হাইম স্ট্রবেরি বিক্রি হয় ৫০ হাজার ইয়েন বা ৩৮ হাজার টাকায়। কোনো কোনো সূত্রের দাবি, ৫০০ ডলার বা সাড়ে ৫৩ হাজার টাকায়ও বিকিয়েছে এমন স্ট্রবেরি। তবে সূত্র অসমর্থিত হওয়ায় আপাতত আমরা এর দাম ৩৮ হাজারেই থাকছি। দামে এটি চড়া হবে নাই বা কেন? প্রতিবছর অকুদা ফার্মে বাজারে বিক্রি করা যায় এমন মোটে শ পাঁচেক উৎকৃষ্ট জাতের স্ট্রবেরি উৎপাদন করা হয় বলে জানা গেছে।
কী, এ ধরনের একটা স্ট্রবেরি খেতে কিংবা নিজের হাতে পাড়তে চান? তাহলে আপনাকে যেতে হবে জাপানে। স্ট্রবেরির মৌসুমে, অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে মার্চে অকুদা ফার্ম থেকে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে পাড়তে পারবেন এই স্ট্রবেরি।
সূত্র: অডিটি সেন্ট্রাল, স্ট্রবেরি প্ল্যান্টস ডট অরগ

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং ও গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম ‘বিজেন-হাইম’ বা ‘বিউটিফুল প্রিন্সেস’।
মিকিও অকুদা নামের জাপানের এক কৃষক এই জাত উদ্ভাবন করেন। স্ট্রবেরি চাষে নিজের কয়েক যুগের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ১৫ বছর নানা ধরনের পরীক্ষা চালিয়ে এই স্ট্রবেরি উৎপাদনে সফল হন অকুদা। এখন বিজেন-হাইম স্ট্রবেরির বিভিন্ন জাতের মধ্যে আলাদা একটি জায়গা দখল করে আছে।
এই জাতের স্ট্রবেরি কিন্তু আকারে বেশ বড়, মোটামুটি একটি টেনিস বলের সমান। ওজনেও কম না, একেকটি ১০০ গ্রামের আশপাশে। তবে বড় আকার ‘বিউটিফুল প্রিন্স’কে অসাধারণ করেনি।
সাধারণত বড় স্ট্রবেরিগুলোর এত চমৎকার গন্ধ থাকে না, তেমনি মিষ্টিও হয় কম। কিন্তু বিজেন-হাইমের বেলায় এটা খাটে না। এটি খেতে বেশ মিষ্টি, তার চেয়ে বড় কথা, এর অনন্য গন্ধ গোলাপের কথা মনে করিয়ে দেবে আপনাকে।
বলা হয়, বিজিন-হাইম স্ট্রবেরির ভেতরটায় নরম এবং কঠিনের নিখুঁত এক ভারসাম্য আছে। এর চমৎকার লাল রং এবং চকচকে বাইরের আবরণ আপনাকে মুগ্ধ করবে। তবে এই জিনিসগুলো বজায় থাকে স্ট্রবেরির ভেতরেও। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোনো অম্লস্বাদও টের পাবেন না। যেটা সুপারমার্কেটে পাওয়া যাওয়া অনেক জাতের বেলায় দেখা যায়।
অকুদার স্ট্রবেরি খামারটি কোথায় সেটি নিশ্চয় আপনার জানতে ইচ্ছা করছে। আরও অনেক স্ট্রবেরিচাষির মতো মিকিও অকুদা তাঁর বিউটিফুল প্রিন্সেসের চাষ করেন শীতের মাসগুলোতে। গিফু অঞ্চলের হাশিমাতে অবস্থিত তাঁর অকুদা ফার্মের গ্রিনহাউসের ভেতরের বাতাস ও মাটির তাপমাত্রা সতর্কতার সঙ্গে তদারক করেন তিনি। ধীরে ধীরে পরিপক্ব হওয়া স্ট্রবেরিগুলোর মিষ্টতা আর সুগন্ধি হওয়ার একটি বড় কারণ।
জাপানের রাজধানী টোকিওর পশ্চিমে ১৭৫ মাইল দূরে মাউন্ট ওনটাকে আগ্নেয়গিরির কাছে খামারটির অবস্থান। তবে কি এই ফলের অসাধারণ গন্ধ-স্বাদে আগ্নেয় মাটির কোনো ভূমিকা আছে? সেই সম্ভাবনা অবশ্যই উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তবে অকুদা এ বিষয়ে বেশি কিছু খোলাসা করেননি। অবশ্য এর উপযুক্ত কারণও আছে। এমন অসাধারণ একটি স্ট্রবেরি উৎপাদনের কৌশল অন্যরা জেনে যাবেন তা কি হয়?
১৫ বছর বিভিন্ন জাতের স্ট্রেবেরি ক্রসব্রিড করে শেষ পর্যন্ত যেমন চেয়েছিলেন তেমন একটা কিছু উদ্ভাবন করেন অকুদা। বড় আকারের, সুন্দর গঠনের এমন একটি স্ট্রবেরি যেটার গন্ধ অতুলনীয়। অবশ্য এখনো পুরোপুরি মনের মতো করতে পেরেছেন জাতটিকে তা নয়। কারণ কোনো কোনো ফল অনেকটা গোলাকার আকার ধারণ করে। সেগুলো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যাবহারের উপযোগী নয়।
আগেই বলেছি, এ ধরনের স্ট্রবেরির দাম অনেক চড়া। একটি নিলামে বেশ বড় একটি বিজেন-হাইম স্ট্রবেরি বিক্রি হয় ৫০ হাজার ইয়েন বা ৩৮ হাজার টাকায়। কোনো কোনো সূত্রের দাবি, ৫০০ ডলার বা সাড়ে ৫৩ হাজার টাকায়ও বিকিয়েছে এমন স্ট্রবেরি। তবে সূত্র অসমর্থিত হওয়ায় আপাতত আমরা এর দাম ৩৮ হাজারেই থাকছি। দামে এটি চড়া হবে নাই বা কেন? প্রতিবছর অকুদা ফার্মে বাজারে বিক্রি করা যায় এমন মোটে শ পাঁচেক উৎকৃষ্ট জাতের স্ট্রবেরি উৎপাদন করা হয় বলে জানা গেছে।
কী, এ ধরনের একটা স্ট্রবেরি খেতে কিংবা নিজের হাতে পাড়তে চান? তাহলে আপনাকে যেতে হবে জাপানে। স্ট্রবেরির মৌসুমে, অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে মার্চে অকুদা ফার্ম থেকে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে পাড়তে পারবেন এই স্ট্রবেরি।
সূত্র: অডিটি সেন্ট্রাল, স্ট্রবেরি প্ল্যান্টস ডট অরগ

প্যারিসের বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মহামূল্যবান অলংকার চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত বিশেষ একটি ফার্নিচারের প্রস্তুতকারক জার্মান কোম্পানি বোকার। এই চুরির ঘটনাকে এখন নিজেদের প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। তারা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পণ্যের গুণগান...
১৩ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরের পেট থেকে প্রায় ১০০টি শক্তিশালী চুম্বক অপসারণ করেছেন চিকিৎসকেরা। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার অন্ত্রের কিছু টিস্যুও অপসারণ করতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা গতকাল শুক্রবার এই অস্ত্রোপচারের কথা প্রকাশ করেন। চুম্বকগুলো কেনা হয়েছিল জনপ্রিয় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম টেমু থেকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের এক ব্যক্তি তাঁর ফোনে স্ত্রীর ফোন নম্বর সেভ করেছিলেন, ‘Chubby-চাবি’ দিয়ে। যার অর্থ প্রচলিত বাংলায় দাঁড়ায় ‘মোটু বা গুলুমুলু।’ অনেক সময় এই ডাকনাম আদুরে শোনালেও বিষয়টি মোটেও ভালো লাগেনি তুর্কি ও ব্যক্তির স্ত্রীর। তিনি সোজা আদালতে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন। এমনকি তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েও যায়।
১ দিন আগে
হৃদয় বিদারক এই ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের মারগন শহরে। ১১ বছর বয়সী ট্রিস্টিয়ান জেমস ফ্রাহাম সাপের কামড়ে মারা গেছে। কারণ তার বাবা চিকিৎসা না দিয়ে তাকে একটু ঘুমিয়ে নিতে বলেছিলেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্যারিসের বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মহামূল্যবান অলংকার চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত বিশেষ একটি ফার্নিচারের প্রস্তুতকারক জার্মান কোম্পানি বোকার। এই চুরির ঘটনাকে এখন নিজেদের প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। তারা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পণ্যের গুণগান গেয়ে হাস্যরসাত্মক বিজ্ঞাপন প্রচার করছে।
গত সপ্তাহের রোববার সকালে ল্যুভর মিউজিয়াম খোলার পরই চোরেরা একটি ট্রাক মিউজিয়ামের অ্যাপোলো গ্যালারির নিচে থামায়। এই ট্রাকে লাগানো ছিল বোকার কোম্পানির তৈরি একটি ভাঁজযোগ্য মই। দিনের আলোয় তারা সেই মই বেয়ে ওপরে উঠে যায়, জানালা কেটে ভেতরে ঢোকে এবং ডিসপ্লে কেস ভেঙে গয়না চুরি করে।
পুরো অপারেশনটি শেষ করতে চোরদের সময় লেগেছিল মাত্র সাত মিনিট। চুরি হওয়া অলংকারগুলোর মধ্যে রয়েছে সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্টের দেওয়া একটি পান্না ও হীরার নেকলেস এবং সম্রাজ্ঞী ইউজিনির মুকুট। এই মুকুটে প্রায় ২ হাজার হীরা খচিত।
জার্মানির ডর্টমুন্ডের কাছে অবস্থিত লিফটিং সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি বোকারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলেক্সান্ডার বোক এবং তাঁর স্ত্রী রোববার খবরটি দেখার সময়ই ব্যবহৃত মইটি চিনতে পারেন।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলেক্সান্ডার বোক জানান, তাঁর স্ত্রী, যিনি কোম্পানির বিপণন প্রধানও, তিনিই প্রথম বিষয়টি খেয়াল করেন। তিনি বলেন, ‘যখন পরিষ্কার হলো যে চুরির ঘটনায় কেউ আহত হয়নি, তখন আমরা বিষয়টিকে একটু হালকা চালে নিই।’
আলেক্সান্ডার স্বীকার করেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি বড় সুযোগ! সবচেয়ে বিখ্যাত এবং সর্বাধিক পরিদর্শন করা জাদুঘরটির খ্যাতি কাজে লাগিয়ে আমাদের কোম্পানির জন্য কিছুটা দৃষ্টি আকর্ষণ করার এ-ই সুযোগ।’ তবে তিনি এ-ও স্পষ্ট করেন, ‘এই অপরাধ অবশ্যই নিন্দনীয়, এটা নিয়ে আমাদের কোনো সন্দেহ নেই।’
এই সুযোগে বোকার দ্রুতই একটি প্রচারণামূলক বিজ্ঞাপন তৈরি করেছে। তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় ল্যুভরের বাইরে লাগানো সেই মইয়ের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছে: ‘যখন আপনার দ্রুত ফেরার তাড়া থাকে!’
বিজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, তাদের তৈরি ‘Agilo’ নামের ডিভাইসটি ২৩০ ভোল্টের বৈদ্যুতিক মোটর এবং ‘ফিসফিসানির মতো শান্ত’ শব্দের ইঞ্জিনের সাহায্যে ৪০০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত মালপত্র বহন করতে পারে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চোরেরা মইটির ডেমোনস্ট্রেশন নেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল এবং প্রদর্শনের সময়ই এটি তারা চুরি করে নিয়ে যায়। তারা গাড়ির লাইসেন্স প্লেট ও গ্রাহকের লেবেলিং পর্যন্ত সরিয়ে ফেলেছিল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোকারের পোস্টগুলো সাধারণত ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার বার দেখা হয়। তবে এই বিতর্কিত বিজ্ঞাপনটি ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকে ৪৩ লাখের বেশি ভিউ পেয়েছে। যদিও প্রচারণার প্রতিক্রিয়া মিশ্র। অনেকে এটিকে ‘স্মার্ট’ ও মজার বলে অভিহিত করেছেন, আবার অনেকে নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আলেক্সান্ডার বোক বলেন, তিনি জানেন এটি ‘খুবই সূক্ষ্ম ভেদরেখা’, কিন্তু কেউ আহত না হওয়ায় তাঁরা এই পথে এগিয়েছেন। তবে তিনি স্পষ্ট করেছেন, এই প্রচারণার অর্থ অপরাধকে সমর্থন করা নয়।
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সম্পূর্ণ বিরোধী। আমরা নিঃসন্দেহে সিরিয়াস কোম্পানি। জার্মানিতে আমাদের ৬২০ জন কর্মচারী আছে। সবকিছু জার্মানিতেই তৈরি হয়। আমরা নিরাপত্তার পক্ষে।’

প্যারিসের বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মহামূল্যবান অলংকার চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত বিশেষ একটি ফার্নিচারের প্রস্তুতকারক জার্মান কোম্পানি বোকার। এই চুরির ঘটনাকে এখন নিজেদের প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। তারা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পণ্যের গুণগান গেয়ে হাস্যরসাত্মক বিজ্ঞাপন প্রচার করছে।
গত সপ্তাহের রোববার সকালে ল্যুভর মিউজিয়াম খোলার পরই চোরেরা একটি ট্রাক মিউজিয়ামের অ্যাপোলো গ্যালারির নিচে থামায়। এই ট্রাকে লাগানো ছিল বোকার কোম্পানির তৈরি একটি ভাঁজযোগ্য মই। দিনের আলোয় তারা সেই মই বেয়ে ওপরে উঠে যায়, জানালা কেটে ভেতরে ঢোকে এবং ডিসপ্লে কেস ভেঙে গয়না চুরি করে।
পুরো অপারেশনটি শেষ করতে চোরদের সময় লেগেছিল মাত্র সাত মিনিট। চুরি হওয়া অলংকারগুলোর মধ্যে রয়েছে সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্টের দেওয়া একটি পান্না ও হীরার নেকলেস এবং সম্রাজ্ঞী ইউজিনির মুকুট। এই মুকুটে প্রায় ২ হাজার হীরা খচিত।
জার্মানির ডর্টমুন্ডের কাছে অবস্থিত লিফটিং সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি বোকারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলেক্সান্ডার বোক এবং তাঁর স্ত্রী রোববার খবরটি দেখার সময়ই ব্যবহৃত মইটি চিনতে পারেন।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলেক্সান্ডার বোক জানান, তাঁর স্ত্রী, যিনি কোম্পানির বিপণন প্রধানও, তিনিই প্রথম বিষয়টি খেয়াল করেন। তিনি বলেন, ‘যখন পরিষ্কার হলো যে চুরির ঘটনায় কেউ আহত হয়নি, তখন আমরা বিষয়টিকে একটু হালকা চালে নিই।’
আলেক্সান্ডার স্বীকার করেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি বড় সুযোগ! সবচেয়ে বিখ্যাত এবং সর্বাধিক পরিদর্শন করা জাদুঘরটির খ্যাতি কাজে লাগিয়ে আমাদের কোম্পানির জন্য কিছুটা দৃষ্টি আকর্ষণ করার এ-ই সুযোগ।’ তবে তিনি এ-ও স্পষ্ট করেন, ‘এই অপরাধ অবশ্যই নিন্দনীয়, এটা নিয়ে আমাদের কোনো সন্দেহ নেই।’
এই সুযোগে বোকার দ্রুতই একটি প্রচারণামূলক বিজ্ঞাপন তৈরি করেছে। তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় ল্যুভরের বাইরে লাগানো সেই মইয়ের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছে: ‘যখন আপনার দ্রুত ফেরার তাড়া থাকে!’
বিজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, তাদের তৈরি ‘Agilo’ নামের ডিভাইসটি ২৩০ ভোল্টের বৈদ্যুতিক মোটর এবং ‘ফিসফিসানির মতো শান্ত’ শব্দের ইঞ্জিনের সাহায্যে ৪০০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত মালপত্র বহন করতে পারে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চোরেরা মইটির ডেমোনস্ট্রেশন নেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল এবং প্রদর্শনের সময়ই এটি তারা চুরি করে নিয়ে যায়। তারা গাড়ির লাইসেন্স প্লেট ও গ্রাহকের লেবেলিং পর্যন্ত সরিয়ে ফেলেছিল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোকারের পোস্টগুলো সাধারণত ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার বার দেখা হয়। তবে এই বিতর্কিত বিজ্ঞাপনটি ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকে ৪৩ লাখের বেশি ভিউ পেয়েছে। যদিও প্রচারণার প্রতিক্রিয়া মিশ্র। অনেকে এটিকে ‘স্মার্ট’ ও মজার বলে অভিহিত করেছেন, আবার অনেকে নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আলেক্সান্ডার বোক বলেন, তিনি জানেন এটি ‘খুবই সূক্ষ্ম ভেদরেখা’, কিন্তু কেউ আহত না হওয়ায় তাঁরা এই পথে এগিয়েছেন। তবে তিনি স্পষ্ট করেছেন, এই প্রচারণার অর্থ অপরাধকে সমর্থন করা নয়।
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সম্পূর্ণ বিরোধী। আমরা নিঃসন্দেহে সিরিয়াস কোম্পানি। জার্মানিতে আমাদের ৬২০ জন কর্মচারী আছে। সবকিছু জার্মানিতেই তৈরি হয়। আমরা নিরাপত্তার পক্ষে।’

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং এবং গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে, ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম বিজেন-হাইম বা ‘বিউটিফুল প
০৬ আগস্ট ২০২৩
নিউজিল্যান্ডে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরের পেট থেকে প্রায় ১০০টি শক্তিশালী চুম্বক অপসারণ করেছেন চিকিৎসকেরা। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার অন্ত্রের কিছু টিস্যুও অপসারণ করতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা গতকাল শুক্রবার এই অস্ত্রোপচারের কথা প্রকাশ করেন। চুম্বকগুলো কেনা হয়েছিল জনপ্রিয় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম টেমু থেকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের এক ব্যক্তি তাঁর ফোনে স্ত্রীর ফোন নম্বর সেভ করেছিলেন, ‘Chubby-চাবি’ দিয়ে। যার অর্থ প্রচলিত বাংলায় দাঁড়ায় ‘মোটু বা গুলুমুলু।’ অনেক সময় এই ডাকনাম আদুরে শোনালেও বিষয়টি মোটেও ভালো লাগেনি তুর্কি ও ব্যক্তির স্ত্রীর। তিনি সোজা আদালতে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন। এমনকি তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েও যায়।
১ দিন আগে
হৃদয় বিদারক এই ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের মারগন শহরে। ১১ বছর বয়সী ট্রিস্টিয়ান জেমস ফ্রাহাম সাপের কামড়ে মারা গেছে। কারণ তার বাবা চিকিৎসা না দিয়ে তাকে একটু ঘুমিয়ে নিতে বলেছিলেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিউজিল্যান্ডে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরের পেট থেকে প্রায় ১০০টি শক্তিশালী চুম্বক অপসারণ করেছেন চিকিৎসকেরা। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার অন্ত্রের কিছু টিস্যুও অপসারণ করতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা গতকাল শুক্রবার এই অস্ত্রোপচারের কথা প্রকাশ করেন। চুম্বকগুলো কেনা হয়েছিল জনপ্রিয় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম টেমু থেকে।
এই ঘটনা অনলাইন শপ থেকে কেনা শিশুদের পণ্যের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিন ধরে পেটে তীব্র ব্যথা নিয়ে কিশোরটিকে নর্থ আইল্যান্ডের টরাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নিউজিল্যান্ড মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিশোরটি ভর্তির প্রায় এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৮০ থেকে ১০০টি (৫ x ২ মিলিমিটার আকারের) শক্তিশালী নিওডিমিয়াম চুম্বক গিলে ফেলেছিল। এক্স-রে রিপোর্টে দেখা যায়, এই চুম্বকগুলো তার অন্ত্রের ভেতরে চারটি সরলরেখায় জড়ো হয়েছে। চিকিৎসকেরা জানান, চুম্বকীয় শক্তির কারণে অন্ত্রের বিভিন্ন অংশ একসঙ্গে আটকে যাওয়ায় তীব্র চাপ সৃষ্টি হয়, যার ফলে টিস্যু মারা যায়।
সার্জনরা দ্রুত অপারেশন করে মৃত টিস্যু অপসারণ করেন এবং আটকে থাকা চুম্বকগুলো বের করে আনেন। চিকিৎসকেরা নিশ্চিত করেন, কিশোরটির ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহদন্ত্রের অংশ ক্যাসেম-এর চারটি জায়গায় টিস্যু মারা গিয়েছিল। আট দিন হাসপাতালে থাকার পর শিশুটিকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনের লেখক ড. বিনুরা লেখামালেজ, লুসিন্ডা ডানক্যান-ওয়ার এবং নিকোলা ডেভিস সতর্ক করেছেন, এই ঘটনা কেবল চুম্বক গিলে ফেলার বিপদই নয়, বরং শিশুদের জন্য অনলাইন শপের বিপদকেও তুলে ধরে।
উল্লেখ্য, এই শক্তিশালী চুম্বকগুলো নিউজিল্যান্ডে ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে নিষিদ্ধ।
চিকিৎসকেরা আরও জানিয়েছেন, চুম্বক গিলে ফেলার জন্য অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে অন্ত্রে বাধা, পেটে হার্নিয়া এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার মতো জটিলতা তৈরি করতে পারে।
এদিকে, চীনা ই-কমার্স জায়ান্ট টেমু এই ঘটনা জানার পর দুঃখ প্রকাশ করেছে। একজন মুখপাত্র বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘আমরা একটি অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনা শুরু করেছি এবং নিউজিল্যান্ড মেডিকেল জার্নালের লেখকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।’
টেমু আরও জানায়, তারা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি যে চুম্বকগুলো টেমু থেকেই কেনা হয়েছিল কি না। তবে তারা প্রাসঙ্গিক পণ্য তালিকা খতিয়ে দেখছে। অবৈধ পণ্য প্ল্যাটফর্ম থেকে সরাতে ব্যর্থ হওয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য বাজারেও টেমু ইতিমধ্যে সমালোচনার মুখে পড়েছে।

নিউজিল্যান্ডে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরের পেট থেকে প্রায় ১০০টি শক্তিশালী চুম্বক অপসারণ করেছেন চিকিৎসকেরা। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার অন্ত্রের কিছু টিস্যুও অপসারণ করতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা গতকাল শুক্রবার এই অস্ত্রোপচারের কথা প্রকাশ করেন। চুম্বকগুলো কেনা হয়েছিল জনপ্রিয় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম টেমু থেকে।
এই ঘটনা অনলাইন শপ থেকে কেনা শিশুদের পণ্যের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিন ধরে পেটে তীব্র ব্যথা নিয়ে কিশোরটিকে নর্থ আইল্যান্ডের টরাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নিউজিল্যান্ড মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিশোরটি ভর্তির প্রায় এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৮০ থেকে ১০০টি (৫ x ২ মিলিমিটার আকারের) শক্তিশালী নিওডিমিয়াম চুম্বক গিলে ফেলেছিল। এক্স-রে রিপোর্টে দেখা যায়, এই চুম্বকগুলো তার অন্ত্রের ভেতরে চারটি সরলরেখায় জড়ো হয়েছে। চিকিৎসকেরা জানান, চুম্বকীয় শক্তির কারণে অন্ত্রের বিভিন্ন অংশ একসঙ্গে আটকে যাওয়ায় তীব্র চাপ সৃষ্টি হয়, যার ফলে টিস্যু মারা যায়।
সার্জনরা দ্রুত অপারেশন করে মৃত টিস্যু অপসারণ করেন এবং আটকে থাকা চুম্বকগুলো বের করে আনেন। চিকিৎসকেরা নিশ্চিত করেন, কিশোরটির ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহদন্ত্রের অংশ ক্যাসেম-এর চারটি জায়গায় টিস্যু মারা গিয়েছিল। আট দিন হাসপাতালে থাকার পর শিশুটিকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনের লেখক ড. বিনুরা লেখামালেজ, লুসিন্ডা ডানক্যান-ওয়ার এবং নিকোলা ডেভিস সতর্ক করেছেন, এই ঘটনা কেবল চুম্বক গিলে ফেলার বিপদই নয়, বরং শিশুদের জন্য অনলাইন শপের বিপদকেও তুলে ধরে।
উল্লেখ্য, এই শক্তিশালী চুম্বকগুলো নিউজিল্যান্ডে ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে নিষিদ্ধ।
চিকিৎসকেরা আরও জানিয়েছেন, চুম্বক গিলে ফেলার জন্য অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে অন্ত্রে বাধা, পেটে হার্নিয়া এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার মতো জটিলতা তৈরি করতে পারে।
এদিকে, চীনা ই-কমার্স জায়ান্ট টেমু এই ঘটনা জানার পর দুঃখ প্রকাশ করেছে। একজন মুখপাত্র বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘আমরা একটি অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনা শুরু করেছি এবং নিউজিল্যান্ড মেডিকেল জার্নালের লেখকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।’
টেমু আরও জানায়, তারা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি যে চুম্বকগুলো টেমু থেকেই কেনা হয়েছিল কি না। তবে তারা প্রাসঙ্গিক পণ্য তালিকা খতিয়ে দেখছে। অবৈধ পণ্য প্ল্যাটফর্ম থেকে সরাতে ব্যর্থ হওয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য বাজারেও টেমু ইতিমধ্যে সমালোচনার মুখে পড়েছে।

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং এবং গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে, ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম বিজেন-হাইম বা ‘বিউটিফুল প
০৬ আগস্ট ২০২৩
প্যারিসের বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মহামূল্যবান অলংকার চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত বিশেষ একটি ফার্নিচারের প্রস্তুতকারক জার্মান কোম্পানি বোকার। এই চুরির ঘটনাকে এখন নিজেদের প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। তারা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পণ্যের গুণগান...
১৩ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের এক ব্যক্তি তাঁর ফোনে স্ত্রীর ফোন নম্বর সেভ করেছিলেন, ‘Chubby-চাবি’ দিয়ে। যার অর্থ প্রচলিত বাংলায় দাঁড়ায় ‘মোটু বা গুলুমুলু।’ অনেক সময় এই ডাকনাম আদুরে শোনালেও বিষয়টি মোটেও ভালো লাগেনি তুর্কি ও ব্যক্তির স্ত্রীর। তিনি সোজা আদালতে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন। এমনকি তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েও যায়।
১ দিন আগে
হৃদয় বিদারক এই ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের মারগন শহরে। ১১ বছর বয়সী ট্রিস্টিয়ান জেমস ফ্রাহাম সাপের কামড়ে মারা গেছে। কারণ তার বাবা চিকিৎসা না দিয়ে তাকে একটু ঘুমিয়ে নিতে বলেছিলেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আপনি কি আপনার স্ত্রীকে ‘মোটু বা গুলুমুলু’ ডাকেন? তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। কারণ, তুরস্কের এক ব্যক্তি তাঁর ফোনে স্ত্রীর ফোন নম্বর সেভ করেছিলেন, ‘Chubby-চাবি’ দিয়ে। যার অর্থ প্রচলিত বাংলায় দাঁড়ায় ‘মোটু বা গুলুমুলু।’ অনেক সময় এই ডাকনাম আদুরে শোনালেও বিষয়টি মোটেও ভালো লাগেনি তুর্কি ওই ব্যক্তির স্ত্রীর। তিনি সোজা আদালতে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন। এমনকি তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েও যায়।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহের খবরে বলা হয়েছে, তুরস্কের ওই ব্যক্তি তাঁর মোবাইল ফোনের কনট্যাক্টে স্ত্রীর নাম সেভ করেছিলেন ‘চাবি’ নাম দিয়ে। এই ঘটনাকে আদালত ‘অসম্মানজনক’ ও ‘বিবাহের জন্য ক্ষতিকর’ বলে রায় দিয়েছেন।
পশ্চিম তুরস্কের উশাক প্রদেশের ওই নারী এই ঘটনার পর স্বামীর বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ তুলে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করেন। অন্যদিকে স্বামী পাল্টা মামলা করে স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ তোলেন। তাঁদের সন্তান রয়েছে বলে জানা গেছে, তবে তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
আদালতের শুনানিতে ওই নারী জানান, তাঁর স্বামী বারবার তাঁকে হুমকি দিয়ে বার্তা পাঠাতেন। এক বার্তায় তিনি লিখেছিলেন, ‘দূর হও, তোমাকে আর দেখতে চাই না।’ আরেকটিতে বলেছিলেন, ‘তোমার মুখ শয়তানকে দেখাও গে।’ এ ছাড়া তিনি নিজের বাবার অস্ত্রোপচারের খরচ বাবদ স্ত্রীর কাছ থেকে টাকা দাবি করেন।
শুনানির সময় আদালতে সবচেয়ে আলোচিত হয় স্বামীর ফোনে স্ত্রীর নাম ‘তোম্বিক—তুর্কি ভাষার এই শব্দের অর্থ মোটা) নামে সংরক্ষিত থাকার বিষয়টি। ওই নারীর দাবি, এই ডাকনাম তাঁকে অপমান করেছে এবং তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে দিয়েছে। আদালত তাঁর দাবিকে সমর্থন করে জানায়, ওই নাম ও বার্তাগুলো ‘মানসিক ও অর্থনৈতিক সহিংসতা’র শামিল।
অন্যদিকে স্বামী দাবি করেন, তাঁর স্ত্রী অন্য এক পুরুষকে বাড়িতে এনেছিলেন। কিন্তু তদন্তে জানা যায়, ওই ব্যক্তি কেবল একটি বই পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন এবং তাঁদের মধ্যে কোনো অনৈতিক সম্পর্কের প্রমাণ মেলেনি। আদালত রায়ে বলে, স্বামীর অপমানজনক ভাষা ও অর্থনৈতিক চাপ ছিল আরও গুরুতর। তাই মূল দায় তাঁরই।
তুর্কি আইনে কারও মর্যাদা বা ব্যক্তিগত সম্মান আঘাত করে এমন ভাষা বা আচরণের জন্য, সেটা বার্তা মারফত হোক বা সরাসরি, দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে। শেষ পর্যন্ত দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়। স্ত্রীর বিরুদ্ধে আনা পরকীয়ার অভিযোগ খারিজ করা হয়। স্বামীকে তাঁর সাবেক স্ত্রীকে মানসিক ও আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে আদেশ দেওয়া হয়। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রকাশ করা হয়নি।
ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে একজন লিখেছেন, ‘মোটু বা গুলুমুলু ডাক আসলে বেশ মিষ্টি শোনায়। মোটা হওয়া কোনো অপরাধ না, আর মোটা বলে ডাকা সব সময় অপমানও নয়।’ আরেকজন বলেছেন, ‘এটা ন্যায্য রায়। স্বামী তাঁর স্ত্রীকে একের পর এক অপমানজনক বার্তা পাঠিয়েছে—সেখানেই সীমা অতিক্রম করেছে।’ তৃতীয় এক ব্যক্তি মজা করে লিখেছেন, ‘আমার বন্ধুদের নম্বরগুলো এখনই যাচাই করব, যেন কোনো আপত্তিকর কিছু না থাকে।’
এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। গত মে মাসে চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক ব্যক্তি প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে দেন। কারণ, প্রেমিকার ফোনটি তাঁদের প্রথমবার একসঙ্গে যাওয়া এক হোটেলের কামরায় ওয়াইফাইয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযুক্ত হয়ে যায়।
এর ফলে ওই পুরুষি মনে করেন, এর মানে ওই নারী আগে অন্য কারও সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন এবং তাঁকে প্রতারণা করেছেন। অপমানিত হয়ে ওউ নারী স্থানীয় এক টেলিভিশন চ্যানেলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য।

আপনি কি আপনার স্ত্রীকে ‘মোটু বা গুলুমুলু’ ডাকেন? তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। কারণ, তুরস্কের এক ব্যক্তি তাঁর ফোনে স্ত্রীর ফোন নম্বর সেভ করেছিলেন, ‘Chubby-চাবি’ দিয়ে। যার অর্থ প্রচলিত বাংলায় দাঁড়ায় ‘মোটু বা গুলুমুলু।’ অনেক সময় এই ডাকনাম আদুরে শোনালেও বিষয়টি মোটেও ভালো লাগেনি তুর্কি ওই ব্যক্তির স্ত্রীর। তিনি সোজা আদালতে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন। এমনকি তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েও যায়।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহের খবরে বলা হয়েছে, তুরস্কের ওই ব্যক্তি তাঁর মোবাইল ফোনের কনট্যাক্টে স্ত্রীর নাম সেভ করেছিলেন ‘চাবি’ নাম দিয়ে। এই ঘটনাকে আদালত ‘অসম্মানজনক’ ও ‘বিবাহের জন্য ক্ষতিকর’ বলে রায় দিয়েছেন।
পশ্চিম তুরস্কের উশাক প্রদেশের ওই নারী এই ঘটনার পর স্বামীর বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ তুলে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করেন। অন্যদিকে স্বামী পাল্টা মামলা করে স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ তোলেন। তাঁদের সন্তান রয়েছে বলে জানা গেছে, তবে তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
আদালতের শুনানিতে ওই নারী জানান, তাঁর স্বামী বারবার তাঁকে হুমকি দিয়ে বার্তা পাঠাতেন। এক বার্তায় তিনি লিখেছিলেন, ‘দূর হও, তোমাকে আর দেখতে চাই না।’ আরেকটিতে বলেছিলেন, ‘তোমার মুখ শয়তানকে দেখাও গে।’ এ ছাড়া তিনি নিজের বাবার অস্ত্রোপচারের খরচ বাবদ স্ত্রীর কাছ থেকে টাকা দাবি করেন।
শুনানির সময় আদালতে সবচেয়ে আলোচিত হয় স্বামীর ফোনে স্ত্রীর নাম ‘তোম্বিক—তুর্কি ভাষার এই শব্দের অর্থ মোটা) নামে সংরক্ষিত থাকার বিষয়টি। ওই নারীর দাবি, এই ডাকনাম তাঁকে অপমান করেছে এবং তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে দিয়েছে। আদালত তাঁর দাবিকে সমর্থন করে জানায়, ওই নাম ও বার্তাগুলো ‘মানসিক ও অর্থনৈতিক সহিংসতা’র শামিল।
অন্যদিকে স্বামী দাবি করেন, তাঁর স্ত্রী অন্য এক পুরুষকে বাড়িতে এনেছিলেন। কিন্তু তদন্তে জানা যায়, ওই ব্যক্তি কেবল একটি বই পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন এবং তাঁদের মধ্যে কোনো অনৈতিক সম্পর্কের প্রমাণ মেলেনি। আদালত রায়ে বলে, স্বামীর অপমানজনক ভাষা ও অর্থনৈতিক চাপ ছিল আরও গুরুতর। তাই মূল দায় তাঁরই।
তুর্কি আইনে কারও মর্যাদা বা ব্যক্তিগত সম্মান আঘাত করে এমন ভাষা বা আচরণের জন্য, সেটা বার্তা মারফত হোক বা সরাসরি, দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে। শেষ পর্যন্ত দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়। স্ত্রীর বিরুদ্ধে আনা পরকীয়ার অভিযোগ খারিজ করা হয়। স্বামীকে তাঁর সাবেক স্ত্রীকে মানসিক ও আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে আদেশ দেওয়া হয়। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রকাশ করা হয়নি।
ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে একজন লিখেছেন, ‘মোটু বা গুলুমুলু ডাক আসলে বেশ মিষ্টি শোনায়। মোটা হওয়া কোনো অপরাধ না, আর মোটা বলে ডাকা সব সময় অপমানও নয়।’ আরেকজন বলেছেন, ‘এটা ন্যায্য রায়। স্বামী তাঁর স্ত্রীকে একের পর এক অপমানজনক বার্তা পাঠিয়েছে—সেখানেই সীমা অতিক্রম করেছে।’ তৃতীয় এক ব্যক্তি মজা করে লিখেছেন, ‘আমার বন্ধুদের নম্বরগুলো এখনই যাচাই করব, যেন কোনো আপত্তিকর কিছু না থাকে।’
এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। গত মে মাসে চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক ব্যক্তি প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে দেন। কারণ, প্রেমিকার ফোনটি তাঁদের প্রথমবার একসঙ্গে যাওয়া এক হোটেলের কামরায় ওয়াইফাইয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযুক্ত হয়ে যায়।
এর ফলে ওই পুরুষি মনে করেন, এর মানে ওই নারী আগে অন্য কারও সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন এবং তাঁকে প্রতারণা করেছেন। অপমানিত হয়ে ওউ নারী স্থানীয় এক টেলিভিশন চ্যানেলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য।

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং এবং গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে, ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম বিজেন-হাইম বা ‘বিউটিফুল প
০৬ আগস্ট ২০২৩
প্যারিসের বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মহামূল্যবান অলংকার চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত বিশেষ একটি ফার্নিচারের প্রস্তুতকারক জার্মান কোম্পানি বোকার। এই চুরির ঘটনাকে এখন নিজেদের প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। তারা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পণ্যের গুণগান...
১৩ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরের পেট থেকে প্রায় ১০০টি শক্তিশালী চুম্বক অপসারণ করেছেন চিকিৎসকেরা। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার অন্ত্রের কিছু টিস্যুও অপসারণ করতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা গতকাল শুক্রবার এই অস্ত্রোপচারের কথা প্রকাশ করেন। চুম্বকগুলো কেনা হয়েছিল জনপ্রিয় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম টেমু থেকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
হৃদয় বিদারক এই ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের মারগন শহরে। ১১ বছর বয়সী ট্রিস্টিয়ান জেমস ফ্রাহাম সাপের কামড়ে মারা গেছে। কারণ তার বাবা চিকিৎসা না দিয়ে তাকে একটু ঘুমিয়ে নিতে বলেছিলেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হৃদয় বিদারক এই ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের মারগন শহরে। ১১ বছর বয়সী ট্রিস্টিয়ান জেমস ফ্রাহাম সাপের কামড়ে মারা গেছে। কারণ তার বাবা চিকিৎসা না দিয়ে তাকে একটু ঘুমিয়ে নিতে বলেছিলেন।
মঙ্গলবার এনডিটিভি জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছিল বেশ কিছু দিন আগে ঘটলেও সম্প্রতি প্রকাশিত একটি তদন্ত প্রতিবেদন এই মৃত্যুর ভয়াবহ অবহেলাটিকে সামনে এনেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রিস্টিয়ান একটি রাইডিং মাওয়ার চালানোর সময় পড়ে যায় এবং তখনই তাকে একটি ব্রাউন স্নেক ছোবল দেয়। এটি বিশ্বের অন্যতম মারাত্মক বিষধর সাপ। কামড়ের পর ট্রিস্টিয়ানের বাবা কেরড ফ্রাহাম ও আরও দুই প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি কামড়ের দাগ খুঁজলেও স্পষ্ট কিছু না পেয়ে বিষয়টিকে হালকাভাবে নেন। কেরড মনে করেছিলেন, ছেলে হয়তো মদ্যপ ছিল, তাই অসুস্থ দেখাচ্ছে। পরে তিনি ছেলেকে বলেন, ‘ঘুমিয়ে নাও, সকালে ভালো লাগবে।’
কিন্তু পরদিন সকালেই ট্রিস্টিয়ানকে বাড়ির বাইরে একটি স্লিপিং ব্যাগের নিচে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তদন্তে দেখা যায়, তার ডান গোড়ালিতে দুটি চিহ্ন ছিল, যা সাপের কামড়ের সঙ্গে মিলে যায়। পরে ময়নাতদন্তে জানা যায়, ব্রাউন স্নেকের বিষে তার দেহে ব্যাপক অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়েছিল।
করনারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যদি ট্রিস্টিয়ান সময়মতো চিকিৎসা পেত, তবে তার মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব হতো।’
এই ঘটনাটি সাপের কামড়ের আশঙ্কা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উদাহরণ হিসেবে উঠে এসেছে।
এদিকে কেরড ফ্রাহামের বিরুদ্ধে প্রথমে অনিচ্ছাকৃত হত্যার অভিযোগ আনা হলেও গত বছর সেই মামলা রহস্যজনকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।

হৃদয় বিদারক এই ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের মারগন শহরে। ১১ বছর বয়সী ট্রিস্টিয়ান জেমস ফ্রাহাম সাপের কামড়ে মারা গেছে। কারণ তার বাবা চিকিৎসা না দিয়ে তাকে একটু ঘুমিয়ে নিতে বলেছিলেন।
মঙ্গলবার এনডিটিভি জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছিল বেশ কিছু দিন আগে ঘটলেও সম্প্রতি প্রকাশিত একটি তদন্ত প্রতিবেদন এই মৃত্যুর ভয়াবহ অবহেলাটিকে সামনে এনেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রিস্টিয়ান একটি রাইডিং মাওয়ার চালানোর সময় পড়ে যায় এবং তখনই তাকে একটি ব্রাউন স্নেক ছোবল দেয়। এটি বিশ্বের অন্যতম মারাত্মক বিষধর সাপ। কামড়ের পর ট্রিস্টিয়ানের বাবা কেরড ফ্রাহাম ও আরও দুই প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি কামড়ের দাগ খুঁজলেও স্পষ্ট কিছু না পেয়ে বিষয়টিকে হালকাভাবে নেন। কেরড মনে করেছিলেন, ছেলে হয়তো মদ্যপ ছিল, তাই অসুস্থ দেখাচ্ছে। পরে তিনি ছেলেকে বলেন, ‘ঘুমিয়ে নাও, সকালে ভালো লাগবে।’
কিন্তু পরদিন সকালেই ট্রিস্টিয়ানকে বাড়ির বাইরে একটি স্লিপিং ব্যাগের নিচে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তদন্তে দেখা যায়, তার ডান গোড়ালিতে দুটি চিহ্ন ছিল, যা সাপের কামড়ের সঙ্গে মিলে যায়। পরে ময়নাতদন্তে জানা যায়, ব্রাউন স্নেকের বিষে তার দেহে ব্যাপক অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়েছিল।
করনারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যদি ট্রিস্টিয়ান সময়মতো চিকিৎসা পেত, তবে তার মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব হতো।’
এই ঘটনাটি সাপের কামড়ের আশঙ্কা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উদাহরণ হিসেবে উঠে এসেছে।
এদিকে কেরড ফ্রাহামের বিরুদ্ধে প্রথমে অনিচ্ছাকৃত হত্যার অভিযোগ আনা হলেও গত বছর সেই মামলা রহস্যজনকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।

গল্পটা বিশেষ একধরনের স্ট্রবেরির। চমৎকর আকারের পাশাপাশি রং এবং গন্ধে অনন্য হওয়ায় এর দাম চড়া। এতটাই চড়া যে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। এমন একেকটি স্ট্রবেরি কিনতে আপনাকে গুনতে হতে পারে, ৩৫০ ডলার বা প্রায় ৩৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। জাপানের এই স্ট্রবেরির নাম বিজেন-হাইম বা ‘বিউটিফুল প
০৬ আগস্ট ২০২৩
প্যারিসের বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মহামূল্যবান অলংকার চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত বিশেষ একটি ফার্নিচারের প্রস্তুতকারক জার্মান কোম্পানি বোকার। এই চুরির ঘটনাকে এখন নিজেদের প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। তারা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পণ্যের গুণগান...
১৩ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরের পেট থেকে প্রায় ১০০টি শক্তিশালী চুম্বক অপসারণ করেছেন চিকিৎসকেরা। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার অন্ত্রের কিছু টিস্যুও অপসারণ করতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা গতকাল শুক্রবার এই অস্ত্রোপচারের কথা প্রকাশ করেন। চুম্বকগুলো কেনা হয়েছিল জনপ্রিয় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম টেমু থেকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের এক ব্যক্তি তাঁর ফোনে স্ত্রীর ফোন নম্বর সেভ করেছিলেন, ‘Chubby-চাবি’ দিয়ে। যার অর্থ প্রচলিত বাংলায় দাঁড়ায় ‘মোটু বা গুলুমুলু।’ অনেক সময় এই ডাকনাম আদুরে শোনালেও বিষয়টি মোটেও ভালো লাগেনি তুর্কি ও ব্যক্তির স্ত্রীর। তিনি সোজা আদালতে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন। এমনকি তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েও যায়।
১ দিন আগে