সানজিদা সামরিন
ছাদের ওপর পাটি বিছিয়ে চিৎপটাং হয়ে শুয়ে আছি। বাদামি বিড়ালটা একটু দূরে বসে হাই তুলে যাচ্ছে। ও হাই তোলে কেন? ব্যাপারটা সংক্রামক বটে। পাশের কেউ হাই তুলছে দেখলে কেন যেন নিজেরও হাই তুলতে মন চায়। কোনো দ্বিধা না করে আমিও তুলে ফেললাম। কেবল আমি না, অন্য যে কেউ হলেও তুলবে। শুয়ে–বসে হাই তুলে যাচ্ছেন বলে কেউ আপনাকে অলস বা কুঁড়ে ভাববে, সেই ভয় পাবেন না। হাই তুলে নিজের ও অন্যের উপকরই করছেন। জানতে চান কীভাবে?
নির্দ্বিধায় হাই তুলুন
মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীদের হাই তোলার কিছু কারণ রয়েছে। এর একটা হলো— যখন আমরা অবসাদগ্রস্ত বা ক্লান্ত থাকি, তখন আমাদের মস্তিষ্কে যথেষ্ট অক্সিজেন পৌঁছে না। এ সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি কম থাকে। তখন হাই তোলা শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে রক্তে প্রচুর অক্সিজেন সরবরাহ হয় ও কার্বন–ডাই–অক্সাইড বেরিয়ে যায়। এভাবে আমাদের দেহের অক্সিজেন ও কার্বন–ডাই–অক্সাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই হাই তোলার ইচ্ছেকে দমিয়ে না রেখে নির্দ্বিধায় হাই তুলুন।
হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখতে হাই তুলুন
মায়েরা প্রায়ই বলেন, শুয়ে-বসে হাই তোলা ছাড়া বুঝি আর কোনো কাজ নেই! মাকে এবার বলে দেবেন, হাই তোলা স্বাস্থ্যকর। হাই তোলার সময় আমাদের চোয়াল টান টান হয়। ফলে পেশি ও জয়েন্ট নমনীয় হয়, হৃৎপিণ্ডের গতি ঠিক থাকে এবং আমরা আরও বেশি সচেতন বোধ করি ও জাগ্রত হই।
হাই তোলার উপযোগী পরিবেশ
গবেষণায় দেখা গেছে, হাই তোলার ক্ষেত্রে আবহাওয়ার প্রভাব রয়েছে। পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে হাই বেশি ওঠে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডা আবহাওয়ায় ৪৫ শতাংশ মানুষ হাই তোলেন। অন্যদিকে, গরমের সময় হাই তোলে মাত্র ২৪ শতাংশ মানুষ। ইঁদুরের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা যায়—তারাও গরম আবহাওয়ার তুলনায় ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেশি হাই তোলে।
সংক্রামক
শুরুই করেছিলাম ওই কথা দিয়ে। হাই কিন্তু সংক্রামক! কাউকে হাই তুলতে দেখলে, একটু পর নিজেরও হাই তুলতে হয়। আবার হাই তোলার কথা বা এমন কোনো ঘটনা চিন্তা করলেও আপনা-আপনি হাই পাবে আপনার। হাই তোলা উপকারী বলে এভাবে একে অপরকে সহায়তা করে যাচ্ছি বৈকি!
এবার বলুন দেখি, লেখাটি পড়ার সময় ঠিক কয়বার হাই তুললেন!
ছাদের ওপর পাটি বিছিয়ে চিৎপটাং হয়ে শুয়ে আছি। বাদামি বিড়ালটা একটু দূরে বসে হাই তুলে যাচ্ছে। ও হাই তোলে কেন? ব্যাপারটা সংক্রামক বটে। পাশের কেউ হাই তুলছে দেখলে কেন যেন নিজেরও হাই তুলতে মন চায়। কোনো দ্বিধা না করে আমিও তুলে ফেললাম। কেবল আমি না, অন্য যে কেউ হলেও তুলবে। শুয়ে–বসে হাই তুলে যাচ্ছেন বলে কেউ আপনাকে অলস বা কুঁড়ে ভাববে, সেই ভয় পাবেন না। হাই তুলে নিজের ও অন্যের উপকরই করছেন। জানতে চান কীভাবে?
নির্দ্বিধায় হাই তুলুন
মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীদের হাই তোলার কিছু কারণ রয়েছে। এর একটা হলো— যখন আমরা অবসাদগ্রস্ত বা ক্লান্ত থাকি, তখন আমাদের মস্তিষ্কে যথেষ্ট অক্সিজেন পৌঁছে না। এ সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি কম থাকে। তখন হাই তোলা শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে রক্তে প্রচুর অক্সিজেন সরবরাহ হয় ও কার্বন–ডাই–অক্সাইড বেরিয়ে যায়। এভাবে আমাদের দেহের অক্সিজেন ও কার্বন–ডাই–অক্সাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই হাই তোলার ইচ্ছেকে দমিয়ে না রেখে নির্দ্বিধায় হাই তুলুন।
হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখতে হাই তুলুন
মায়েরা প্রায়ই বলেন, শুয়ে-বসে হাই তোলা ছাড়া বুঝি আর কোনো কাজ নেই! মাকে এবার বলে দেবেন, হাই তোলা স্বাস্থ্যকর। হাই তোলার সময় আমাদের চোয়াল টান টান হয়। ফলে পেশি ও জয়েন্ট নমনীয় হয়, হৃৎপিণ্ডের গতি ঠিক থাকে এবং আমরা আরও বেশি সচেতন বোধ করি ও জাগ্রত হই।
হাই তোলার উপযোগী পরিবেশ
গবেষণায় দেখা গেছে, হাই তোলার ক্ষেত্রে আবহাওয়ার প্রভাব রয়েছে। পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে হাই বেশি ওঠে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডা আবহাওয়ায় ৪৫ শতাংশ মানুষ হাই তোলেন। অন্যদিকে, গরমের সময় হাই তোলে মাত্র ২৪ শতাংশ মানুষ। ইঁদুরের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা যায়—তারাও গরম আবহাওয়ার তুলনায় ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেশি হাই তোলে।
সংক্রামক
শুরুই করেছিলাম ওই কথা দিয়ে। হাই কিন্তু সংক্রামক! কাউকে হাই তুলতে দেখলে, একটু পর নিজেরও হাই তুলতে হয়। আবার হাই তোলার কথা বা এমন কোনো ঘটনা চিন্তা করলেও আপনা-আপনি হাই পাবে আপনার। হাই তোলা উপকারী বলে এভাবে একে অপরকে সহায়তা করে যাচ্ছি বৈকি!
এবার বলুন দেখি, লেখাটি পড়ার সময় ঠিক কয়বার হাই তুললেন!
ডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
১ দিন আগেচীনের ঐতিহ্যবাহী শাওলিন মঠে নতুন বিধিনিষেধ চালু হওয়ার পর ৩০ জনেরও বেশি সন্ন্যাসী ও কর্মচারী মঠ ছেড়ে চলে গেছেন। নতুন নিযুক্ত মঠাধ্যক্ষ শি ইয়েইনলে কঠোর নিয়ম চালু করায় এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। নতুন নিয়মে মোবাইল ব্যবহারের সময় কমানো, কঠোর খাদ্যাভ্যাস এবং দীর্ঘ কর্মঘণ্টা বাধ্যতামূলক করা...
১ দিন আগেবিশ্বের সবচেয়ে বড় হাঁ বা ‘সবচেয়ে বড় মুখ খোলার’ রেকর্ড নিজের দখলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটার তরুণ আইজ্যাক জনসন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মুখ খোলা অবস্থায় তাঁর ওপরের দাঁত থেকে নিচের দাঁত পর্যন্ত দূরত্ব ১০ দশমিক ১৯৬ সেন্টিমিটার বা ৪ দশমিক ০১৪ ইঞ্চি, যা একটি বেসবলের...
৩ দিন আগেফ্রান্সের হাউত-ভোজ এলাকায় কয়েকজন কৃষক নিজেদের জমিতে অবৈধভাবে বসতি গড়ে তোলা স্কোয়াটারদের (যাযাবর গোষ্ঠী) তাড়াতে এক অদ্ভুত ও তীব্র পন্থা গ্রহণ করেছেন। তাঁরা ট্র্যাক্টরের সাহায্যে মল ও পানি মিশিয়ে একধরনের তরল বর্জ্য স্কোয়াটারদের ক্যারাভ্যানের (গাড়ির বহর) ওপর ছিটিয়ে দিয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও সামাজিক...
৪ দিন আগে