‘ইতিকাফ আল্লাহ কবুল করবেন কি না জানি না। কয়দিন আর বাচমু, ঋণ পরিশোধ না করলে তো আল্লাহ মাফ করবে না। ৪০ বছর আগের মহাজনের দেনা পরিশোধ করতে পেরেছি। এখন মরেও শান্তি পাব।’ কথাগুলো বলছিলেন ৪০ বছর আগের ঋণ পরিশোধ করে মসজিদে ইতিকাফে বসা নব্বই-ঊর্ধ্ব প্রবীণ মো. ফুল মিয়া।
জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব প্রবীণ দিবস ছিল ১ অক্টোবর। এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণায় প্রবীণদের জন্য প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পূরণে প্রজন্মের ভূমিকা’। একজন প্রবীণের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও আধ্যাত্মিক—স্বাস্থ্যের এই সম্পূর্ণ আঙ্গিকেই যত্নের প্রয়োজন হয়।
জাতিসংঘ ১ অক্টোবরকে ১৯৯১ সাল থেকে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। প্রতিবছরই দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরতে মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়। এবারের প্রতিপাদ্য ‘সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণায় প্রবীণদের জন্য প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পূরণে প্রজন্মের ভূমিকা’।
সমাজের প্রয়োজনে একদিন গড়ে উঠেছিল পরিবার। পরিবার ছিল বিপদে আশ্রয়, ক্ষুধায় খাবার, সন্তান জন্মদান ও লালনপালনের কেন্দ্র হিসেবে। মূলত গোষ্ঠীকেন্দ্রিক জীবন বিকশিত হয়ে যৌথ পরিবারে রূপ নেয়। সমাজের বিশেষ পরিস্থিতিতে যৌথ পরিবার ভেঙে গিয়ে একক পরিবারে রূপ নিয়েছে। সেই একক পরিবারও হালে ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। স্বামী-