বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৭ শতাংশ কিডনি রোগে আক্রান্ত। এই সংখ্যা ২ কোটির বেশি। প্রতিবছর তা বেড়েই চলেছে। কিডনি রোগীরা রোজা রাখতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের অনুমতি নেওয়া সাপেক্ষে রোজা রাখতে হবে। রোজা রাখার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের পরামর্শে আপনার খাদ্যতালিকা সাজাবেন।
সাপ্লিমেন্ট ভুল মাত্রায় গ্রহণ করলে উপকারের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর হতে পারে। প্রতিটি মানুষের শারীরিক চাহিদা ভিন্ন, তাই সঠিকভাবে সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের একমাত্র উপায় হলো নিজের শরীরের বর্তমান অবস্থা জানা। এর মধ্যে আপনার খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা, মানসিক চাপের মাত্রা এবং অভ্যন্তরীণ শারীরিক অবস্থার সবকিছু অন্তর্ভুক
গরমে পানি ও খাবারের বিষয়ে আমাদের সবাইকে সতর্ক হতে হবে। এ সময় পানিবাহিত রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। ইতিমধ্যে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ডায়রিয়া ও কলেরার প্রাদুর্ভাব এক দফা শেষ হয়েছে। ছোট-বড় , বয়স্ক সবারই পানিবাহিত রোগ দেখা দিতে পারে। পানিবাহিত রোগ নিরাময়ে আমাদের সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রত্যেক মানুষের দেহের উচ্চতা ও ওজনের ওপর নির্ভর করে তার খাওয়াদাওয়া নির্বাচন করতে হয়। শরীরচর্চার ক্ষেত্রে একেক মানুষের লক্ষ্য একেক রকম। লক্ষ্য যা-ই হোক, মূল বিষয় হচ্ছে নিয়ম মেনে খাবার খাওয়া।