এ বছরের ধানমন্ডির ঐতিহ্যবাহী তাকওয়া মসজিদের সংগ্রহ করা কোরবানির পশুর চামড়া স্থানীয় টেন্ডারে রেকর্ড দামে বিক্রি হয়েছে। গরুর চামড়া প্রতিটি ১৩৭২ টাকা বিক্রি হয়। তাকওয়া মসজিদ সোসাইটির আয়োজনে এই টেন্ডারে মোট ৮৫৩টি চামড়া বিক্রি হয়।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে কোরবানির পশুর চামড়া নামমাত্র মূল্যে বিক্রি হওয়াটা এবারের ঈদের এক হতাশাজনক ঘটনা। গরুর চামড়া যেখানে ৩০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, সেখানে একটি ছাগলের চামড়ার দাম নেমে এসেছে মাত্র ১০ টাকায়, যা এক কাপ চায়ের দামের সমান!
কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে চট্টগ্রামে যেন ঘটেছে এক নীরব বিপর্যয়। এবার সাড়ে ৪ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ক্ষুব্ধ মৌসুমি ব্যবসায়ীরা রাস্তায় ফেলে দিয়েছেন হাজার হাজার চামড়া। হতাশা ও ক্ষোভের সেই দৃশ্য ছিল চোখে পড়ার মতো—শহরের অলিগলি, সড়কজুড়ে ছড়িয়ে ছিল কোরবানির চামড়া...
কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করতে না পেরে রাস্তায় ফেলে রাখা কিংবা গর্তে পুঁতে ফেলার মতো ঘটনা এবার কম হলেও কাঁচা চামড়ার ন্যায্য দাম না পাওয়ার অভিযোগ ঠিকই ছিল। ছোট মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বলেছেন, ফড়িয়াদের কাছে জিম্মি হয়ে কম দামে চামড়া বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।